আমি কতোটুকু আমাকে ঘৃণা করি সেটা জানার অধিকার একমাত্র আমার-ই আছে। আমার স্বপ্ন ধ্বংস করার অধিকার কিভাবে যেনো তোমাদের হয়ে গেলো। ভালো থাকার, চিন্তা করার সুখটুকুও ব্যারাম হয়ে গেলো। আমাকে নিশ্চিহ্ন করে তোমাদের কবিতার খাতায় তোমরা জোছনা লিখো। তোমাদের ক্যানভাসে আমার কদাকার শরীরের কাব্য আঁকো। শরীরের পুড়ে যাওয়া সত্যগুলো শ্মশান ঘাটের ছাই হয়ে উড়ে উড়ে পাখিদের নীড়ে অনাহুত অতিথি হয়ে রয়। তোমাদের হৃদয়ে ছয় ফুট গর্তে একা হয়ে যাওয়ার ভয়।
আমার সস্তা দেশী মদের গ্লাসে উইপোকাদের বাসর হয়। তাদের শেষ হয়ে যাওয়া বাসরের দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া ফুলে আমি প্রেমিকার খোঁপা সাজাই। পাপ হবে ভেবে ছুঁয়ে দেখিনা কাজলের রেখা। ধার করে আনা তোমাদের বাস্তবতা দিয়েই আমার স্বপ্ন দেখা।
কি বোকা আমি! তোমাদের দেখানো জীবনকে নিজের জীবন ভেবে দুশ্চিন্তায় ঘেমে বালিশ ভিজাই। আমার প্রতিদিনের মৃত্যুর জন্য তোমাদের গালাগাল দেই। আমার প্রতিটি পদক্ষেপে, স্থাবর-অস্থাবর চিন্তায় তোমরা ঠিক-ই থাকো। কিন্তু তোমাদের কোথাও আমি নেই। তোমাদের কঠোরতায় আমার মৃত্যও নেই।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
কবি-র পারিপার্শ্বিক পরিবেশ এবং মানুষগুলোর কঠোরতা কিভাবে কবিকে কষ্ট ও পীড়া দিচ্ছে তার-ই বহিঃপ্রকাশ এই কবিতা।
১৩ জুলাই - ২০১১
গল্প/কবিতা:
১২ টি
সমন্বিত স্কোর
৪.৫
বিচারক স্কোরঃ ২.৮৭ / ৭.০পাঠক স্কোরঃ ১.৬৩ / ৩.০
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।