ভোরের শিশির বিন্দুর মত নিষ্পাপ, ঘামগুলো ঝরছে! মাথা অবধি পা। সবে দিয়েছে পা তেরো। তবু রিকশা চালাচ্ছে। কুঠিরে মলিন মুখে পথপানে! বসে আছে মা নীরবে। এইতো মন্তু বুঝি আসছে । মধ্যাহ্ন শেষে এবার অপরাহ্ণ, এখনো যে আসছেনা । ক্ষুধার জ্বালায় তর তর! ফিরছে পাখিরা নীড়ে। মন্তু কি ফিরল না? এক বুক হতাশা নিয়ে ;আশার দেশে স্বপ্নে! দু:সহ রাতের প্রারম্ভে ,মন্তু; আমি চলে এসেছি, এইতো। ৯ বছর বয়সী বিন্তির হাতে ২বছর পুরনো ছালায় মোটা চাল সঙ্গে শাক; খুকু, ধরতো। চটজলদি কর। ঘাটে স্নান শেষে, মা উটতো, এখনই যে খাবো। মেঝেতে চাঠাইয়ে খাওয়া শেষে এক বুক নিশ্বাস; গর্বের। হুক্কায় টান দিতে দিতে পূবালী বাতাসে মৃত বাবার লাগানো অর্জুনের নিচে শান্তিতে গভীর নিদ্রায়। এক বুক গর্বের নিশ্বাসে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য
কবিতায় ভাষার তুলনায় গতি খুব বেশি। আর কিছু বাক্যে প্রকাশে একটু নজর কাম্য, যেমন>> সবে দিয়েছে পা তেরো।>> এখানে সবে দিয়েছে পা তেরো(য়), ..... কবিতার গল্পটা খুবই করুণ এবং গর্বের..
মনির মুকুল
বিত্তের মাঝে সুখ থাকবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। বিত্তবানরা বরং একটু ঘুমের আশায় ওষুধ পর্যন্ত সেবন করে কিন্তু এই মানুষেরা দুমুঠো খেয়ে শুয়ে পড়লেই নির্ভেজাল ঘুম দিতে পারে। অন্যরকমে এক গর্বের কথা আপন দক্ষতায় সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। খু-উ-ব ভালো লাগলো।
সেলিনা ইসলাম
কবিতার মাঝে যে চিত্রটি তুলে ধরা হয়েছে তার গভীরতা অসীম তবে চিত্রটি ফুটিয়ে তুলতে কিছুটা ব্যর্থ কবি . তবে প্রশংসনীয় প্রয়াস . ছোট্ট সন্তান মায়ের মুখে অন্ন তুলে দিচ্ছে এর চেয়ে বড় গর্ব একজন মায়ের আর কি হতে পারে ! আরও কবিতা পড়ার প্রত্যশায় শুভকামনা !
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।