"পোড়া কপাল"
মোঃ শরীফুল ইসলাম শামীম
সূর্যের হাসি দেখার আগেই শহরের প্রায় এলাকায় শোনা যায় হৈ হুল্লা এবং দেখা যায় ছোট ছোট কুড়ের গুচ্ছ গুলো থেকে ধোয়া উড়ে যেতে তার কিছুক্ষণ পরই দেখা যায় হন-হন করে হাটার গতি বাড়িয়ে ছুটে চলে কিশোর কিশোরী। তাদের পা ফেলানোর নমুনা দেখলেই বোঝা যায় তারা যে কত ব্যস্ত ভাবে ছুটে চলে। তাদের বয়স ১০/১৫ বছরের সীমায় পদচরণ করছে। তারা যখন ভাতের বাটি হাতে নিয়ে কল-কারখানায় যায় তখন তাদেরই বয়সের মধ্যবৃত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েরা কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলে যায় আনন্দের সাথে কথাবার্তা বলতে বলতে বা শুষ্ক মনোভাব নিয়ে। কেন না সবাই পড়াশোনা করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। তাই ছিু কিছু ছেলেমেয়ে স্কুলে যাওয়াটা বিরক্ত মনে করে। কিন্তু যারা পড়াশোনা করার সুযোগ পাচ্ছে না। তারা অন্য ছেলেমেয়েদের স্কুলে যাওয়া সাদৃশ্য দেখে দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে হতাশা ভরা বুক নিয়ে গার্মেন্টেসে চলে যায়। যে সব কিশোর কিশোরীরা কল-কারখানায় কাজ করে। তাদের এখন সময় পড়াশোনা করার কিন্তু কোন না কোন কারণে তাদের পড়াশোনা ভাগ্যে জুটে নি। পেটের আগুন নেভানোর জন্য প্রায় কিশোর কিশোরী কল-কারখানায় কাজ করতে এসেছে। এই কিশোর কিশোরীদের মাঝেও আছে অন্যান্য কিশোর কিশোরীদের মত স্বপ্নের বীজ। কিন্তু সবাই জানে সবার স্বপ্নের বীজ গাছের পরিনিত হতে পারে না, বা বেঁচে থাকে না। তবু সবাই বাঁচার জন্য স্বপ্নের বীজ লাগায়। কারণ, স্বপ্নের বীজ লাগাতে কোন অর্থের প্রয়োজন হয় না। তাই স্বপ্নের বীজ লাগাতে কারও অসুবিধা হয় না। এটি সত্য যে, যে যার স্থানে সে মেন চরিত্রের ভূমিকা পালন করে।
একটি মেয়ে কাজ বাদ দিয়ে জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে। তার চোখের রেটিনায় বার বার প্রতিচ্ছবি এসে খেলা করছে। তাই তার কাজে মন নেই। প্রতিচ্ছবি গুলোতে দেখা যায় কোন একটি মেয়ের ছোট বেলার দৃশ্য। দৃশ্য গুলো আবছা ভাবে বেসে উঠে। দৃশ্য গুলোতে দেখা যায়_ একটি ছোট মেয়ে ভোর বেলা কুড়ে ঘরের দরজা খুলতে চেষ্টা করে। আর একটি বৃদ্ধ লোক দুধের কেতনিতে দুধ রাখছে মেপে। ছোট মেয়েটি ছোট ছোট পা দিয়ে যখন চোরের মত পালাতে লাগলে তার বৃদ্ধ নানা হাকিম দেখে ডাক দিয়ে বলে_ কি-রে টুনি কই যাস ? মেয়েটি আদু আদুু ভাষায় বলে উঠে_ নানা খেলতে যাই। বৃদ্ধ নানা বলে_স্কুলে যাবি না ? মেয়েটি বলে_যামু নানা, পরে যাম,ু এ বলে মেয়েটি দৌড়ে চলে যায়।
মেয়েটি ছোটবেলা থেকেই নানা নানীর সাথে থাকে। এর মধ্যে কিন্তুর অর্থ লুকিয়ে আছে। ৯/১০ বছরের মেয়ের থাকার কথা বাবা-মার সাথে কিন্তু এ বয়সে সে কেন নানা নানীর সাথে। মেয়েটির বাবা মারা গিয়াছে। জন্মের পর থেকে কোন দিন বাবার মায়া ভরা হাতের পরশ পায়নি। কিছু দিন পরই আরেক বিয়ে করে চলে যায় তাকে রেখে। তার জন্মের সূত্রই ছিল গঞ্জনার সংখ্যা দিয়ে। তাই সে জন্ম লগ্ন হতে আজও দুঃখের হাওয়া অনুভব করে বেঁচে আছে। সে পায় নি তার বাবা মার স্নেহ ভালবাসা। বৃদ্ধ নানা নানীর কাছে আর কতুটুকু আদর পায়। মেয়েটির গায়ের রং শ্যামলা মুখের গড়ন খুবই সুন্দর। যেমন_ আকাশে তারার মেলা দেখতে সুন্দর, ঠিক তেমনি মেয়েটিও দেখতে। সে শেকেরটেক ৬ নম্বর গলির একটি বাড়িতে থাকত। মেয়েটির মা মাঝে মাঝে এসে দেখে যায়। কিন্তু কখনো নিয়ে যেতো না সাথে করে।
সে স্কুলে পড়ত আর পদক্ষেপ নামক একটি সংস্থায় যায়। মেয়েটির গানের কণ্ঠ ছিল মধুর মত। তার মাঝে বাসনা আছে সে বড় হয়ে শিল্পী হবে। সে বঙ্গবন্ধু সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ে। সেই স্কুলে প্রায় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। সেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ১ম স্থান করে পুরস্কৃৃত হয়। সুমন নামের একটি ছেলেও গান গায় খুব ভাল। দুজনের মাঝেই বেশি দ্বন্দ শুরু হত কিন্তু এক সময় দুজনের মাঝে খুব ভাল বন্ধুত্বের ভাব সৃজন হয়। কৈশোর কাল এমন একটি কাল, এ কালে সবার মাঝে রঙিন স্বপ্ন থাকে। আমেনা প্রায় সময় ক্লাসের ভিতর নীরব হয়ে বসে থাকে। বলা যায় সুমন দুষ্ট ছেলেদের মধ্যে একজন। কেউ যদি নীরবে বা নিরিবিলিভাবে বসে থাকতে দেখে তবে সে কোন না কোন ভাবে বিরক্ত করতে শুরু করে। আমেনাও আট দশ জনের মত করে ফুলের হাসির মত করে বাঁচতে চায়। কিন্তু তাকে সঙ্গ দেওয়ার মত কেউ নেই। তার বাবা মা নেই বললেই চলে। নানীর কাছে থাকে দায়ে পড়ে বলা যায়। তার নানা নানীই তার বাবা মা। তার নানার অবস্থাও তেমন ভাল নয়। তাই পদক্ষেপে যেয়ে কাগজের ঠোঙ্গা বানাত আর গান গাইত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। পারলে তার নানা নানীকে সাহায্য করার চেষ্টা করত।
একই বয়সের বালক বালিকাদের সমাবেশ যেখানে সেখানে অবশ্যই আবেগ কাজ করে এটা স্বাভাবিক। কৈশোর কালে সব বালক বালিকা জেনে না জেনে নানা রকম ভুল পদচরণ করে। কারণ মরা ফুলও তাদের চোখে জীবন্ত মনে হয়ে তাদের মনে ধরা পরে। ঠিক তেমন করে আমেনা ও সুমনের মাঝে শুষ্ক ফুল জীবন্তের রূপ ধারন করেছে। তাই তাদের কোলাহলের শেষ নেই বললেই চলে।
কখানো কখনো দেখা যায় গাছের কলি ফুলের রূপ নেওয়ার পূর্বেই ঝড়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে। এটি গাছের ব্যর্থতা নাকি ফুলের ব্যর্থতা বলব ! তা বুঝে উঠতে পারা যায় না। বেশ কিছু দিন ধরে আমেনা স্কুলে আসে না। সুমন জানে না কেন সে স্কুলে আসে না। সে আমেনাদের বাড়ী চিনে না। তাই তার মন প্রচন্ড খারাপ হয়ে থাকে। অনেক কিছু করার পর তার সমর্্পকে অনেক কিছু জানতে পায় নজরুলের কাছ থেকে। নজরুল আমেনা নামে তাকে চিনে না, তাকে টুনি বলে চিনে। কারন, তাকে বাসার সবাই টুনি বলে ডাকে।
গর্ােমন্টেসের সেই মেয়েটি চোখের মাঝে দেখে একটি গাছ থেকে সমস্ত পাতা ঝড়ে মাটিতে পড়ে। মেয়েটির চোখ দিয়ে শ্রাবনের ধারা বইছে। এর মাঝে সেলাই মেশিন চলছে। হঠাৎ করে ভুল ক্রমে মেয়েটির হাতে নিডেল ঢুকে গেলে চিৎকার দিলে, মেয়েটির হেলপার বলে_ এই যে এদিকে আহেন আমেনার হাতে মিডেল ঢুকছে। অনেকে কাজ করতে থাকে আপন মনে। অনেকে দৌড়ে আসে, শাহীন ও দৌড়ে এসে বলে_ দেখি দেখি এই। তারপর অনেক কষ্ট করে হাতের নিডেল বেড় করে ফেলে। তার হাতে ব্যান্ডেস করে ছুটি দিলে বাড়ী ফিরে আসে। ক দিনপর নজরুলের সাথে সুমন আমেনাদের বাড়ীতে এসে দেখে আমেনা নেই। সে সে দিন বাড়ী চিনে চলে গেল। আর জেনে যায় আমেনা বাড়ীতে কবে থাকে।
কল-কারখানায় যারা কাজ করে তাদের জীবন সূর্যের কিরণ ছড়ানো আগেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে। পাখির কুঞ্জন শুনলেই তাদের ঘুম থেকে উঠতে হয়। যদি চোখ থেকে ঘুম সরে না যেতে চায়, তবুও তাদের জোর করে ঘুমকে দূর করে তাদের কাজের জন্য রওনা দিতে হয়। বছরের প্রতিটি দিন এভাবে কাটতে থাকে কল-কারখানাুর কর্মীদের।
বর্তমানে প্রায় কল-কারখানায় দেখা যায় কিশোর কিশোরী যুবক যুবতী বৃদ্ধ সবাই এক সঙ্গে মিলে মিশে কাজ করে। প্রত্যেকের মাঝে একটি সুসম্পর্ক গড়ে উঠে। আর কিশোর কিশোরীদের একটি বৈশিষ্ট্য_ তারা যা দেখে তাদের কাছে তাই ভাল লাগে। যদি কোন কিশোর বা কিশোরীর কাছে একটি কৃষ্ণ চূড়া আর একটি গোলাপ নিয়ে বলে কোনটি নিবে। তাদের চোখে দুইটিই সুন্দর লাগে। তাই তারা দুটি ফুলই নিতে চাইবে। ঠিক তেমন হাল হয়েছে আমেনার সে যে গার্মেন্টেসে কাজ করে। সেই অফিসের শাহীনকে তার কাছে খুব ভাল লাগে। রোজই তাদের আনন্দের সমারোহ দেখা যায়। ভাল লাগা থেকে তাদের মাঝে তৈরি হয়েছে প্রীতির।
একদিন সুমন আমেনাদের বাড়ী এসে আমেনা বলে খোজাখুজি করে। কিন্তু সবাই বলে আমেনা কে চিনে না। হঠাৎ করে মনে পরে যায় তাকে তো সবাই টুনি বলে চিনে। টুনি বলতে না বলতে আমেনা ঘর থেকে বের হয়ে আসতে লাগলে সুমন দেখে ডাক দিলে দুজনই দুজনকে দেখে মহা খুশি হয়। সে দিন দুজনের মনের কথা বলে। দুজনকে দেখলে মনে হয় তারা কত যেন আপনভাবে কথা বলছে। দুজনের ভিতর সম্পর্ক আছে তা তাদের কথা বার্তায় ভেসে উঠে। সে দিন থেকে সুমন ও আমেনার্ল্ল্ল্ল্ল্ল সাথে রোজই দেখা হয়। তাদের মনের ভাব আদান-প্রদান হয়।
আমেনা গার্মেন্টেসের ছেলের সাথেও ঠিক একই মনোভাব নিয়ে কথা বলে। এটি যে আমেনার ভুল তা সে বুঝে উঠতে পারে না। কারণ দুটি ফুলই সুন্দর তাই সে দুটি ফুলই হাতে রাখতে চায়। আর এই মনোভাব শুধু মাত্র কৈশোরকালে প্রকাশ পায়।
প্রায় কয়েক মাস পর সুমন আমেনাদের বাড়িতে এসে শুনতে পায়। আমেনার বিয়ে হয়ে গিয়েছে। পাহার যেমন করে ক্ষয়ে পরে। ঠিক তেমন করে তার মনটা থেকে ক্ষয়ে ক্ষয়ে রক্ত ঝরতে থাকে, অবশেষে তার খবর জানতে চাইলে তার নানাী কোন জবাব না দিয়ে চলে যেতে বলে। সুমন অবশেষে হতাশা ভাব নিয়ে চলে যায়।
আমেনা সুখের মুখ দেখিনি, না বললেই চলো। পিতা মাতার মায়া ভালবাসা পায়নি। স্বামীর ঘরে সুখে থাকবে সেই প্রত্যাশায় হয়তো বিয়ে করেছিল কিন্তু স্বামীর ঘরে এসেও তাকে গার্মেন্টেসে কাজ করতে হয়।
একদিন সুমন নিরিবিলি এলাকা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে আমেনাকে দখে ডাকলে আমেনার কাছে এসে জিজ্ঞেস করে কেমন আছো ? তোমার স্বামী কেমন আছে ? কি করে স্বামী এসব প্রশ্ন করে সুমন। হঠাৎ করে সুমন বলে_ ভালবাসবেনা তা বলে দিলেই হতো। আমেনা অশ্রুসিক্ত চোখে বলে_ তাকে বিয়ে করতে বাধ্য হতে হয়েছে। একদিন সে গার্মেন্সে থেকে আসার পথে মিন্টু কিছু লোক নিয়ে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার জন্য ধাওয়া করলেই সে দৌড়ে গিয়ে তার খালার বাড়িতে যায়। সেই দিনই তাকে জোর করে একটি ছেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়। এসব কথা বলে সুমনকে সেদিন বিদায় দিয়ে বলে_ আগামীকাল অবশ্যই আসবেন, আপনার জন্য অপেক্ষা করব।
পর দিন ঠিকই সুমন দেখা করার জন্য আসে আমেনাদের বাড়ীতে। এসে তার স্বামীকে দেখে। এর আগেও একবার হাকিম কে সুমন দেখেছিল আমেনাদের বাড়ীতে। কথাবার্তা বলতে বলতে আমেনার স্বামী হাকিম উঠে চলে যায় কোথায় যেন। আমেনা সুমনকে একটি চিঠি দেয়। চিঠিটি বাসায় গিয়ে খুলতে বলে। সুমন বাসায় এসে পড়ার টেবিলে বসে চিঠি খুলে পড়ে। চিঠিতে লেখা_ সুমন যেন তাকে ক্ষমা করে দেয়। তাই ক্ষমা চেয়েছে। তার জীবনে যে সুখের পরশ নেই, সে জীবনের সাথে রোজই সংগ্রাম করে চলেছে, তার শিল্পী হওয়ার ইচ্ছে পূরণ হলো না, পারলো না পড়াশোনা করতে, পায়নি সে মা বাবার ভালবাসা এখন স্বামীর ঘরেও সুখে নেই তাকে যন্ত্রনা ছুটি দিতে চায়না কেন, তার জীবনের বর্ণনা দিয়ে চিঠিটি লিখেছিল। পরিশেষে সে আবার লেখে দেয় তাকে যেন ক্ষমা করে দেয়।
আমেনার বয়স ১৩/১৫ বছর। এ বয়স বিয়ের বয়স নয়। এ বয়স তার পড়াশোনার করার। কিন্তু এ বয়সে তাকে জীবনের প্রয়োজনে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে কাজ করতে হচ্ছে। তার মধ্যে আবার বিয়ে হয়েছে ৩০ বছরের যুবকের সাথে। কয়েকটি মাস পরই যৌতুকের জন্য মারধর করতে শুরু করে। দুজনের মাঝে অহিনকুলের পরিনিতি হয়, তারপর আমেনাকে রেখে চলে যায়। আমেনার কাছে হতাশা ছাড়া তার মাঝে আর কিছুই নেই। যৌতুরেক জন্য তার ভাত হলো না স্বামীর ঘরে। সে অন্যের বাসায় কাজ করতে থাকে।
মানুষের ভাগ্য কখন কোথায় নিয়ে যায়, তা বিধাতা ছাড়া আর কেউ বলতে পারে না। ভাগ্যের টানে সুমনের সাথে আবারও দেখা হয়ে যায়। আমেনা লজ্জাময় চেহারা নিয়ে সুমন কে বলে_ আমার পড়া কোপাল এ কপালে কোন দিন সুখ আসবেনা। তোমার অভিসাপে আমার জীবন ধ্বংস হয়ে গেছে। আমি কাউকে অভিশাপ দেইনি আর কাউকে অভিশাপ দেবো না। সুমন বুঝতে পাড়ে তার স্বামী তাকে যে ছেড়ে চলে গিয়েছে। সুমন নীরবে হৃদয়ে অশ্রু ঝড়ে চলে যায়।
আকাশে সব সময় মেঘ জমে থাকে না, কখনো কখনো আকাশের মেঘের ভেলা সরে গিয়ে আলোর ঝলক দেখা দেয়। তার সাথে সুখের ভেলা ভেসে বেড়ায়। কিছুদিন পর আকাশের মাঝে একটি সুখ তারার পাশে আরেকটি সুখ তারা এসে জুটি তৈরি করে। মানুষ সুখের পাগল। তাই সবাই সুখের মুখ দেখার জন্য পথ চেয়ে থাকে। ঠিক তেমন আমেনা বেঁচে থাকার জন্য ভালবেসে আরেক জনকে বিয়ে করে আবার নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখছে। এটি সাজানো গল্প নয়, এটি সত্যিই আমেনার জীবন কাহিনী।
৩১ জানুয়ারী - ২০১১
গল্প/কবিতা:
৩৩ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪