বরফ চাপা ছাই

বাংলার রূপ (এপ্রিল ২০১৪)

বশির আহমেদ
  • ২৩
গতকাল সন্ধ্যায় একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে যাচ্ছিলাম ইস্কাটনের দিকে । বাসা থেকে বেড়িয়েই নিলাম একটা রিকসা । রিকসাওয়ালা বেচারা একটু দুর্বল । মৃদুমন্দ গতিতে চালিয়ে যাচ্ছে । আমারও তেমন কোন তারা নেই । সারা দিনের কড়া রোদের পর সন্ধ্যার ফুরফুরে হাওয়া রিকসায় বসে থাকতে ভালই লাগছিল । এদিকে বাংলাদেশ ভারতের ক্রিকেট খেলা শুরু হয়ে গেছে । কয়েক দিন ধরে হারতে হারতে খেলা দেখার আগ্রহ প্রায় হারিয়েই ফেলেছি । তবুও নিজ দেশের খেলা বলে কথা । কান পড়ে আছে বিভিন্ন দোকানে জটলার দিকে । মেৌচাক মার্কেট পেরিয়ে কিছুদুর যেতেই পেছন থেকে কানে বাজছে খিস্তি খেউর অকথ্য ভাষায় গালাগালির আওয়াজ। মনে হলো কোন পাগল বা নেশাখোর নেশার ঘোরে এমন আবুল তাবুল বকছে ।
হঠাৎ মনে পড়ে গেল আজ থেকে বিশ বছর আগের একটি নেশাখোরের আচরনের ঘটনা । অফিসে আমরা তিন কলিগ এক আত্না একপ্রান । তিন জনের মাঝে আমি সর্বকনিষ্ট । সিনিয়র দুজন ইতি মধ্যে চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন । প্রতিদিন অফিস শেষে কাজ গুছিয়ে বাসায় ফিরতে ফিরতে রাত নয়টা দশটা বেজে যায় । তিন জনের বাসা আবার একই এলাকায় খিলগায়ে । অফিস থেকে বেড়িয়ে একটা রিকসা নিয়ে তিনজন উঠে পড়ি ।পথে গল্পগুজব হাসি ঠাট্টা করতে করতে খিলগা চেৌরাস্তায় নেমে যার যার বাসার দিকে চলে যাই । বাসার সবাই্ অভ্যস্ত হয়ে গেছে আমাদের অফিস শেষে বাসায় ফেরার সময় নিয়ে । ফলে বাসা থেকে আমাদের দেরীতে ফেরার জন্য কোন অভিযোগ কোন দিন শুনতে হয়নি ।
একদিন রাত তখন আটটা হাতের কাজ প্রায় গুছিয়ে এনেছি । এমন সময় আমাদের তিনজনের মাঝে সবচেয়ে সিনিয়র কলিগ বললো বশীর সাহেব আজ বাসায় একটু দেরী করে ফিরলে কি অসুবিধা হবে ? আমি বললাম মনে হয়না তবে কেন ? আজ আমাদের তিন জনের একটা দাওয়াত আছে । সেখান থেকে ফিরতে হয়তো একটু দেরী হতে পারে । আমি বললাম এগারটার ভেতর পেৌছাতে পারলে কোন অসুবিধা হবে না । তখন আজকের মত মোবাইল ফোনের প্রচলন ছিল না । তা ছাড়া আমার বাসায় কোন ল্যান্ড ফোনও তখন নেই নি । দ্রুত কাজ গুছিয়ে তিনজন বেড়িয়ে পড়লাম দাওয়াত খেতে । কোথায় দাওয়াত কে দিয়েছে এর আগামাথা কিছুই আমি জানি না । অফিস থেকে বেড়িয়েই একটা স্কুটার ডেকে তিনজন উঠে পড়লাম । তখনো বুঝতে পারছিনা কোথায় যাচ্ছি । প্রেসক্লাবের সামনে যাবার পর স্কুটার ড্রাইভার বললো স্যার কোন দিকে যাবো ? সিনিয়র বন্ধু বললো ফার্মগেইট পেরিয়ে তেজকুনি পাড়ায় রেডবাটনের সামনে । রেডবাটন কি আমি জানি না মনে করলাম কোন চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট হবে হয়তো । ঠিক সাড়ে ন’টায় আমরা রেটবাটনের গেটে এসে নামলাম । গেট দিয়ে ঢুকতেই দেখলাম সিনিয়র কলিগের এক ছোট কালের দোস্ত জনাব একরাম ভাই আমাদের জন্য অপেক্ষা করছেন । তিনি প্রায়ই আমাদের অফিসে আসেন আমাদের সাথে আড্ডা দেন । শুনেছি কি এক ইন্ডেন্টিং ফার্ম চালান । প্রায় প্রায়ই দেশের বাইরে যান ব্যবসার কাজে । ভদ্র লোক খুবই অমায়িক মিশুক এবং আন্তরিক । কখনো কখনো মনে হয় তিনি আমার সিনিয়র কলিগের বন্ধু নন যেন আমারই লেংটাকালের দোস্ত ।
আমরা হোটেলের কাচের দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকে পড়লাম । ভেতরটা কেমন যেন ঘুটঘুটে অন্ধকার । তিনচার হাত দুরের কোন কিছুই দেখা যাচ্ছে না । আমি অগত্যা তাদের কেবল অসুসরন করে গেলাম । শেষ পর্যন্ত তারা কোনায় একটা টেবিলে এসে বসলেন । আস্তে আস্তে আমার চোখও সয়ে এলো । চারদিক আবছা আবছা দেখতে পাচ্ছি । কিছুক্ষন পর ওয়েটার এলো একরাম ভাই বললেন তোমরা কে কি খাবে বল ? আমার সিনিয়র কলিগ বললো –এক প্লেট ফ্রাইড চিকেন, এক প্লেট বিফ বটিকাবাব, পটেটো ফ্রাই আর চারটি বিয়ার দাও । আমি বললাম আমার একটা কোক চাই । তিন জন স্মস্বরে বলে উঠলো আরে বশীর সাহেব কোক আর বিয়ার একই । কোক দেশী আর বিয়ার বিদেশী । স্বাদে আর গন্ধে কোন তফাত নাই । একদিন খেয়ে দেখুন । চারিদিকে তাকিয়ে দেখি প্রত্যেক টেবিলে বড়বড় বোতল খুলে সবাই চুপচাপ কেমন পান করে যা্চ্ছে । আমার আর বুঝতে বাকী থাকলো না আমি কলিগদের পাল্লায় পড়ে পানশালায় এসে পড়েছি । নিজের মনকে খুব শক্ত করলাম যে আমি কিছুতেই মদ পান করবো না ।
বেয়ারা অর্ডার দেয়া খাবার এনে টেবিলে রাখলো । তারা তিন জন বিয়ারের ক্যান খুলে চুমকদিতে দিতে আমায় বললো কি ব্যাপার আপনি খুলছেন না কেন ? আমি বললাম না ভাই আমি বিয়ার খাব না । এটা মদ আমি মদ খাই না । একরাম ভাই ইশারায় বেয়ারাকে ডাকলেন । বেয়ারা কাছে এলে বললেন –এই তুমি বলতো এটা কি মদ ? বেয়ারা বললো না স্যার এটা মদ নয় । একরাম ভাই বললেন –বুঝছেন বশীর সাহেব আমরা জানি আপনি মদ খান না তাই আপনার জন্য শুধু বেয়ারই অর্ডার করেছি । এই যাও আমাদের জন্য একটা বদকা, একটা হোয়াইট ওয়াইন আইস আর প্রত্যেকের জন্যে এক প্লেট করে বিফ নিয়ে এসো । বেয়ারা চলে গেলে বললেন বশীর সাহেব বিয়ারটা এক চুমুক দিয়ে দেখুন একটু হয়তো তেতো কিন্তু কোন নেশা হবে না ।
একরাম ভাইয়ের অনুরোধ ফেলতে পারলাম না । খুলে চুমুক দিলাম । হ্যা সত্যিইতো বেশ তেতো তেতো । তবে এলকোহলের গন্ধ তেমন খুজে পেলাম না । সঙ্গীরা সবাই মিলে বদকা খুলে তাতে আবার ওয়াইন মিশিয়ে বরফ দিয়ে গলাধকরণ করতে লাগলো । আমি তাদের সামনে বসে চারদিক চোখ বুলাচ্ছি আর সবাইকে দেখছি । এবং বুঝছি এই আমাদের অভিজাত কালচার । রেস্তোরার একটি টেবিলও খালি নেই । বরং কোথাও জায়গা না পেয়ে লবিতেই বসে পড়েছে কেউ কেউ বোতল নিয়ে ।
আমরা যখন বার থেকে বেড় হলাম তখন রাত সোয়া এগারটা । একটা স্কুটার নিয়ে তিনজন খিলগাএর উদ্দেশ্য রওয়ানা হলাম । একরাম ভাই তার বাসা মোহাম্মদপুরের দিকে গেলেন । আনন্দ সিনেমা হলের কাছে আসতেই সিনিয়র ভাই এজাজ সাহেব প্রথমে বেশীকথা পরে আস্তে আস্তে অশ্লীল ভাষায় খিস্তিখেউর ছুরতে শুরু করলেন । যা আজ পর্যন্ত আমি তার মুখ থেকে কোন দিন শুনিনি । দ্বিতীয় জন রমজান ভাই স্কুটারে উঠেই ঝিমমেরে একপাসে বসে ঝিমুতে শুরু করলেন । প্রথমে আমার হাসি পেলেও পরে দেখলাম বিষয়টি মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছে । আমি দু একবার বারন করলাম কিন্তু কে শুনে কার কথা । উনার গলা আরও চড়ে যাচ্ছে দেখে আমি তার মুখে হাত চেপে ধরলাম । কিন্তু তাতে উনি যেন আরও ক্ষেপে গেলেন । স্কুটার ড্রাইভার বললো স্যার উনাকে বাধা দিবেন না তাতে হিতে বিপরিত হবে । উনাকে উনার মত বকবক করতে দেন । দেখবেন কিছুক্ষন পর আপনা আপনিই ক্লান্ত হয়ে থেমে যাবে । কি বলছেন মানুষ জন কি বলবে ? কেউ কিছ্ছু বলবে না । আমি প্রায়ই উনার মত লোকদের সোয়ারী হিসাবে নিতে নিতে এই অভিঞ্জতা অর্জন করেছি স্যার । অগত্যা আমি কানে হাত চেপে দাত কামড়ে বসে থাকলাম ।
মেৌচাক মাকেটের সামনে আসতেই দেখি উনার বকবকানি কমে এসেছে । মালিবাগ রেল ক্রসিংএ আসতেই একদম চুপ মেরে গেলেন । মালিবাগ বাজার পার হবার সময় বললাম এজাজ ভাই বাসার কাছে তো এসে পরেছি নামবেন না । তিনি মাথা ঝাড়া দিয়ে উঠলেন এসে পড়েছি ? বশীর সাহেব দয়া করে আপনার ভাবীকে কোথায় গিয়ে ছিলাম কথাটা কোন দিন বলবেন না । আমি বললাম ঠিক আছে কোন দিন বলবো না । এদিক থেকে উনার বাসা সবার আগে তাই স্কুটার এনে তার বাসার কাছে থামালাম । আমি নেমে উনাকে নামার জায়গা করে দিলাম । তিনি নামতে গিয়েই পড়ে যেতে লাগলেন দ্রুত তাকে ধরে দাড় করালাম । দাড়িয়ে বললেন ঠিক আছে আমি যেতে পারবো । তবে কথাটা মনে থাকে যেন আপনার ভাবীকে বলবেন না ঠিক মনে আছেতো ? হ্যা হ্যা মনে আছে । বাই বলেই তিনি হাটতে গিয়ে আবার মাটিতে পড়ে গেলেন । আমি তাকে ধরে উঠিয়ে বললাম চলেন আপনাকে বাসায় পেৌছে দিয়ে আসি । উনাকে ধরে নিয়ে দরজায় গিয়ে বেল চাপতেই ভাবী দরজা খুলে দিলেন । দেখেই উনি বুঝতে পারলেন । আমার সাথে তিনিও ধরে তাকে নিয়ে বিছানায় শুয়ে দিলাম । তার ছেলে মেয়েরা পড়া ছেড়ে দেৌড়ে এলে ভাবী তাদের পড়ার টেবিলে যেতে নির্দেশ দিয়ে আমার সাথে দরজার বাইরে এলেন । বাইরে এসেই বললেন বশীর ভাই আপনিও তার পল্লায় পড়লেন । বলেই তিনি আমার মুখের কাছে নাক এনে ঘ্রান নিয়ে বললেন যাক আপনি তা হলে এখনো ধরেন নি । দ্বিতীয় জন কই ? বললাম স্কুটারে ঝিমমেরে বসে আছেন । তা হলে যান আর একটি কথা বাসায় গিয়ে ভাবীকে কথাটা বলবেন না যেন । ভাবী কিযে বলেন ? আপনার কি মাথা খারাপ ? ঠিক আছে মনে থাকে যেন ।
খিলগাও চেৌরাস্তায় এসে স্কুটার থামালাম । ভাড়া চুকিয়ে দিয়ে দু জন নেমে পড়লাম । রমজান ভাই একা যেতে পারবেন নাকি বাসায় পেৌছে দেবো ? উনি বললেন না না আমি ঠিক আছি যেতে পারবো ।বলেই দুজন যারযার বাসার পথে পা বাড়ালাম ।
সেঞ্চুরী আর্কেটের সামনে আসতেই পেছন থেকে খিস্তিখেউর ছাড়া লোকটির রিকসা আমার রিকসা অতিক্রম করলো । দেখলাম লোকটি মোবাইল ফোনে কোন এক মহিলাকে অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করছে ও জোরে জোরে হাত পা ছুড়ছে । রিকসাটা আমার রিকসা অতিক্রম করে এগিয়ে গেল । তিনি তার মুখ আর হাত পা সমানে ছুড়েই চলছেন । ওয়ারলেস গেইট পেরিয়ে রাশমনো ক্লিনিকের সামনে যেতেই লোকটি রিকসায় বসেই কষে এক কিক লাগালেন অপর প্রান্তের মহিলাকে উদেশ্য করে । হঠাৎ দেখি তার রিকসাটা উল্টে গিয়ে ভদ্র লোক আইল্যান্ডে পড়ে কাতরাচ্ছেন । আমার রিকসাওয়ালা রিকসা সাইট করে দ্রুত গিয়ে রিকসাওয়ালাকে উঠালেন । আমার রুচি হলোনা লোকটাকে গিয়ে ধরতে । আশেপাশের লোকজন এসে তাকে তুলে রাশমনোর দিকে নিয়ে গেলেন । আমি আমার রিকসাওয়ালাকে ডেকে নিয়ে ইস্কাটনের দিকে চলে এলাম ।
আমি এতদিন জেনে এসেছি কোন পাগল বা কোন মদুদী নেশার ঘোরে খিস্তি খেউর পথেঘাটে ছুড়ে চলে । আর জানি বস্তীবাসী অভাবগ্রস্ত মানুষ অভাবের তানায় জঠর জ্বালায় অনেক সময় স্ত্রী পুত্র কন্যার সাথে এমন খিস্তিখেউর গালাগাল করে থাকে । কিন্তু আজ দেখলাম ডিজিটাল বাংলাদেশের কল্যানে ভদ্র ঘরের সন্তান নামে পরিচিত লোক জনও রাস্তাঘাটে রিকসায় বসে দিব্যি অশ্লীল গালাগাল খিস্তি খেউর অকপটে করে যাচ্ছে কেউ দেখার নেই কারও কিছু বলার নেই । সত্যি বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ, রূপ পাল্টাচ্ছে দেশ ও দেশের পরিবেশ পরিস্থিতির । আমাদের কি উন্নতি হচ্ছে না অবনতি কিছুই বুঝতে পারছি না ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এফ, আই , জুয়েল # অনেক সুন্দর একটি লেখা ।।
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন ভাব্বেন না, ইনিও হয়তো কোন এক ধরনের নেশাগ্রস্থ।অভিজ্ঞতার কথা চমতকার ভাবে লিখেছেন। শুভেচ্ছা রইল।
হোসেন মোশাররফ bastob oviggota theke sundor golpo likhechhen, e jeno sotty borof chapa chhai........
প্রজ্ঞা মৌসুমী অটোরিক্সার কাছে রিক্সাগুলোকে খুব অসহায় মনে হয়। আর এবার আমার গ্রামে প্রায় বিলীন হওয়ার পথে রিক্সা এবং রিক্সাচালক দেখে কেমন এক মন খারাপ পেয়ে বসেছিল...গল্পের বেচারা দুর্বল রিক্সাওয়ালা আমাকে ঐদিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিল; গল্পে ফিরে আসলাম। আপনার যা বলার 'টু দ্যা পয়েন্ট', একটু একটু করে কাহিনীর জাল ছড়িয়ে বললেন... সুন্দর এপ্রোচ। এই রূপ আগেওতো ছিল...পানশালা, যৌনপল্লী এদের ইতিহাস কত হলো? আর আমাদের এক স্বভাব হচ্ছে নিষিদ্ধ আনন্দে অন্যকে সামিল করা, অনেকটা জোড় করে হলেও। আর হ্যাঁ 'অনুরোধ ফেলতে পারলাম না' এটা এক ধরনের দুর্বলতা। সব মিলিয়ে গল্পটা ভালো লাগলো।
মাসুম বাদল ভাললাগা জানালাম...
সেলিনা ইসলাম সভ্যতার বয়স যত বাড়ছে অসভ্যতা তত বেশি উর্ধগামি হচ্ছে আর এটা হচ্ছে নিজেদের কুশিক্ষা ও অনুকরণের জন্যই! খারাপটুকু বর্জন করে ভালটুকু গ্রহণ করার শিক্ষার্জন হোক সবার প্রত্যয়। শুভকামনা রইল
রোদের ছায়া বশীর ভাই দেশের এইজে অবক্ষয় , এইজে বিদেশি কালচার অনুসরণ এটা কোন ভাবেই আমাদের ভালো করছে না। আপনার লেখার কল্যাণে এই বিষয়টা আবারও চোখের সামনে এল। সুন্দর একটা বিষয় তুলে ধরেছেন।
জোহরা উম্মে হাসান অন্য রকম ভাবনা । বাংলার মানুষের রুপ কি দ্রুতই পালতাচ্ছে । ভাল লাগলো অনেক !
biplobi biplob Onak valo likasan, jaka udsho kora laka tar cithro futasa darun.

০৭ এপ্রিল - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৩৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪