দুখিনী জীবন কাঁদায় দুখের রাত্রি জোৎস্নাভেজা জোনাকিরা জলের আয়নায় বাজিয়ে চলে প্রেমের নূপুর, আড়ালে সেরে নেয় রাত্রির সহবাস। মৃত্যুর শিরোনাম যখন গায়েবি আওয়াজ তুলে উইপোকারা মেলে ধরে পাখনা। মানুষের বিভীষিকা, মৃত্যুর সমন জারি হয় মানুষেরই হাতে। অচ্ছ্যুত ভগবান দূরে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর মিছিল গুনে এক----দুই----তিন। এভাবে সংখ্যা বাড়তে থাকে শত---সহশ্র, কী-ই বা করার আছে তার? এখানে সিঁধু কানু’রা বেঁচে থাকে মানুষের দয়ায়। মৃত্যুর শিরোনাম বুঝিয়ে দেয় জন্ম জন্মান্তরের অধিকার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
দাদা, আপনার লেখা এই কবিতার অর্থ পুরোপুরি বুঝতে পারার ক্ষমতা আমার নাই। শুধু দুই জায়গায় সামান্য বুঝলাম। এক জায়গা হলো, মানুষই মানুষকে মেরে ফেলে। অন্য জায়গায়, অবহেলিত মানুষেরা বেঁচে থাকে মানুষেরই দয়ায়। শুধু এইটুকু বুঝেই বলা যায় যে এই মাসে যে বিষয় দেওয়া হয়েছে সে দৃষ্টিকোণ থেকে এটা অত্যন্ত উন্নতমানের কবিতা। কারণ অন্যের দয়ায় বেঁচে থাকা যেমন খুবই কষ্টদায়ক তেমনি অস্বাভাবিক মৃত্যুও মানুষকে অবর্ণনীয় কষ্ট ও দুঃখ দেয়। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন দাদা। আপনার উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করছি। ভাল থাকবেন।
আমার মধ্যে সংশয় ছিল যে আমার বুঝতে পারা সঠিক হয়েছে কিনা। কিন্ত আপনি আমার সেই সংশয় দূর করে দিলেন। বুঝলাম যে কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছি। নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগলো। আপনাকে অশেষ শ্রদ্ধা ও ধন্যবাদ জানাই। ভাল থাকবেন।
আমার মধ্যে সংশয় ছিল যে আমার বুঝতে পারা সঠিক হয়েছে কিনা। কিন্ত আপনি আমার সেই সংশয় দূর করে দিলেন। বুঝলাম যে কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছি। নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগলো। আপনাকে অশেষ শ্রদ্ধা ও ধন্যবাদ জানাই। ভাল থাকবেন।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।