দূর পরবাসে বন্ধু আমার। জীবনের তাড়নায় জন্ম ভূমি ত্যাগী। অচেনা ভাষা প্রতিদিন শোনা হয়। বিঃস্বাদ গ্রহণ চলে এভাবেই।
মায়ের ভাষা পরে আছে সুদূরে। অনুভবে মেটেনা তৃষা। জীর্ণ, ক্লান্ত শরীরে ফেরা হয় প্রতিদিন, উদ্বাস্তু শিবিরে, অন্যের গোলামী শেষে। তবু যদি শোনা যেত, মায়ের অমৃত কথন। যদি পাওয়া যেত স্বদেশী কোন আপন। মনে হত এ বুঝি কষ্ট ভোলার গান।
নেই, কেউ নেই আশেপাশে। শুধু নিজের সাথে কথন। হাজার মানুষ পাশে,তবুও একা। মন খুলে হয় না কথা কারো সাথে। এ যেন বিচ্ছিন্ন দ্বীপবাসী এ এক অন্যরকম কষ্ট।
হায়রে পরবাস!
সে -ত্যাগী ঘর, ত্যাগী মা, ত্যাগী আপন, ত্যাগী স্বদেশ ভূমি। ভাবেনি কখনো - হবে এমন তার নিয়তি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
বিষণ্ন সুমন
অসংখ প্রবাসী সন্তানের মর্ম বেদনা এখানে তুলে ধরেছ. আমি নিজেও কদিন পরবাসে ছিলাম বলে হয়ত তোমার সেই বেদনা অন্তর থেকে উপলব্ধি করতে পারি. অনেক ধন্যবাদ তোমায় এই লিখাটির জন্য.
খোরশেদুল আলম
কবিতায় বুঝাগেল দূর দশে বাস যেখানে নেই মা'য়ের আদর, স্নেহ,ভালোবাসা, এমনকি মা'য়ের মুখের ভাষা এত অভাবের মধ্যে ভালো ভাবে থাকা মোটোও সম্ভব নয়, তবু থাকতে হবে জীবণ ধারনের জন্য। আপনার অনুভুতির এ বর্ণনা খুব ভালো।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।