ভালোবাসার একাল

প্রিয়ার চাহনি (মে ২০১২)

ঝরা
  • ৩৪
  • ১৬
ওকে আমি তখনও চিনতাম না।ওই কলেজে পড়ব কখনোই ভাবিনি।আশা ছিল আরও অনেক উপরে।নিজের সম্বন্ধে অনেক ভুল ধারনা ছিল।যেমন সবসময় নিজের শিক্ষকদের কাছ থেকে নিজের সম্বন্ধে আকাশচুম্বী প্রসংশা শুনে নিজেকে খুব জ্ঞানী ভাবতাম।কিন্তু জীবনের প্রতিটা ফলাফল যখন আমাকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে লাগল আমি কতটা অকালকুষ্মান্ডের দলে তখন সেটা মেনে নিতে পাহাড়সম ব্যথা জড় হল বুকে।
তাই কলেজে ভর্তি হলাম একরকম বাধ্য হয়ে,ইচ্ছার বিরুদ্ধে।প্রথম দিকে কিছুতেই তেমন আগ্রহ হত না।শুধু মনে ভীষন রকম এক যন্ত্রনা নিয়ে কলেজে যেতাম।নিজেকে অনেক তুচ্ছ মনে হত।নিজেকে যে অবস্থানে সবসময় ভাবতাম বাস্তব তার থেকে অনেক দুরে।যাক সেসব কথা।
যখন থেকে আমি ভালোবাসা নামক বস্তুটিকে বুঝেছি তখন থেকে মনে মনে কাউকে খঁজেছি।যার চোখে চোখ রেখে হারিয়ে যাব ঠিক যেরকম নাটক চিনেমায় সচরাচর দেখি।অথবা কারও সাথে ধাক্কা লেগে হাত থেকে বইগুলো পড়ে যাবে তারপর সে এবং আমি তাকিয়ে থাকব ঘন্টার পর ঘন্টা।ধূর কতজনের সাথেইতো ধাক্কা লাগল জীবনে কই কারও সাথেইতো প্রেম হলনা?চোখে চোখ রেখে হারালামওনা।
কলেজে প্রথম বর্ষে আমরা পাঁচজন মাত্র মেয়ে ছিলাম।ছেলেদের মধ্যে হারাধনের সাথে প্রথম বন্ধুত্ব।হারু সবসময় আমাদের সাথেরই একটি ছেলের সুনাম করত।যাকে তখনও চিনতামনা আমি।নাম অপূর্ব চক্রবর্তী।হারু সবসময় কথার মাজেই বলত জানিস অপুর্বনা অনেক জিনিয়াস।এরকম আরও অনেক প্রসংশা লেগেই থাকত ওর মুখে।এতসব প্রসংশা শুনে কারনা দেখতে ইচ্ছে হবে তাকে?
আসলে প্রতি ক্লাশেইত অপূর্ব থাকত কিন্তু আমি চিনতামনা। যাক যাই হোক হারুর উপুর্যপুরী প্রসংশা শুনে একরকম খুঁজে খুঁজে চিনে নিলাম তাকে।দেখতে খারাপনা লম্বা ফর্সা চেহারাও ভাল।আমার কাছে অসাধারনের ছিটেফোঁটাও মনে হলনা।যত দিন যেতে লাগল ক্লাসে সবার সাথে সবার বন্ধুত্বও বাড়তে লাগল।অপূর্ব দিন দিন আরও কাছে আসতে লাগল।জানিনা কেনোজানি একসময় অপূর্ব মনের এককোনে জায়গা করে নিল।অপূর্বর প্রতি ধীরে ধীরে আমার ভালোলাগা বাড়তে লাগল।তারও বুঝতে বাঁকি রইলনা তার প্রতি আমার দুর্বলতা।গভীর জলের মাছ সে।ধরি মাছ না ছুঁই পানি।তার ব্যাবহার বলত সে আমাকে পছন্দ করে কিন্তু মুখ বলে অন্যকিছু।নির্জনে সে কাছে আসে, সম্মুখে সে কিছু জানেনা।
একদিন ক্লাশ শেষে আমি ঘড়ি কিনতে যাচ্ছি এমনসময় অপুর্ব বলে
কোথায় যাচ্ছিস
ঘড়ী কিনতে
চল্ আমিও যাব
আচ্ছা চল্।
দুজন মিলে ঘড়ী কিনতে গেলাম,ঘড়ীও কেনা হল। দেখলাম ও কেমন যেনো খুব এক্সাইটেড যতটুকু না গরম পড়ছে ঘামছে তার দ্বিগুন।অবশ্য ও আমার সাথে আশায় আমিও বেশ পুলকিত হয়েছিলাম।কিন্তু ওকে কেমন যেনো অপ্রকৃতস্থ লাগছে।ও দোকানেই বলে উঠল চল্ কোথাও বসি।আমি বল্লাম আচ্ছা চল্।কোথায় বসবি?ও বলল চল্ইনা।গেলাম ওর সাথে।একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকল ও।আমিও ঢুকলাম আর ঢুকেতো চক্ষু ছানাবড়া এত অন্ধকার।আর কখনও আসিনি এমন রস্টুরেন্টে।ঢুকে গেছি আর বের হবার জোঁ নেই।ও একটা চেয়ার দেখিয়ে বলল বস্।কোন ভয় নেই আমরা কিছু খাব তারপর চলে যাব।বলল কি খাবি?নুডলস।ওর্ডার করা হল।
জানিস নিশি তোকে না আমার খুব ভালোলাগে।আমাকে কেমন লাগে তোর?
ভালো।
তাহলে হাতটা একটু দেনা ধরি।
না হাত ধরা যাবে না।তারপর ও চুপ হয়ে গেল হাতে কিশের যেনো একখন্ড কাগজ ছিলো তা কুটিকুটি করে ছিড়তে লাগল।আর আমিও কেমন একটা ঘোরের মধ্যে ঢুকে গেলাম হাতখানাও বাড়িয়ে দিলাম।
এবার সে একধাপ এগিয়ে গেল।মাথাটা রাখি?কই কোথায় কিচ্ছু না ভেবে মুখ ফস্কে বেরিয়ে গেল আচ্ছা।ও সামনের দিকে ঝুঁকতে ঝুঁকতে কি জানি ভেবে আর ঝুঁকলনা।বলল না থাক তুই রেগে যাবি।
আমিও কিছু বললাম না।নুডলস এল।খেতে খেতে ওবলল তোকে একটা নাম দিব।
কি?
ডানা
আচ্ছা তাহলে এখন থেকে আমাকে ডানা বলিস।
আমার খাওয়া শেষ করে চেয়ারে হেলান দিতেই আমার মাথা ওর হাতে ঢেকল ওযে এভাবে একহাত ছড়িয়ে বসেছে খেয়ালই করিনি।


বাসায় ফিরেই যেনো আমার ঘোর কাটল।আমি কেনো গেলাম ওর সাথে।আমি কেনো এত বোকা।যদি খারাপ কিছু ঘটে যেতো?যদি আমার শরীর স্পর্শ করত?তখনতো আমি কিছুই করতে পারতামনা।সবাই আমাকে বোকা বলে সত্যিই বলে।আমি মুসলমান।পাপবোধ আছে আমার।সেদিন অনেক কেঁদেছি নামাযে।কেনো ওকে আমার ভালোলাগে।
যেহেতু আমরা রসায়ন নিয়ে পড়তাম তাই একজন স্যারের বাসায় সবাই মিলে পড়তে যেতাম।এরপর থেকে পড়তে গেলে দেখি ওর পাশের জায়গাটি আমার জন্য খালি রাখে ।অন্য কোথাও জায়গা না পেয়ে আমি ওর পাশেই বসি।স্যার যখন খুব সিরিয়াস কিছু বুঝায় সবাই মনোযোগ সহকারে শুনে সেই ফাঁকে দেখি ও আমার হাত ধরে ফেলে কি অদ্ভুত এমনভাবে ধরে চোখ থাকে সারের দিকে কিন্তু হাত আমার হাতে।আবার স্যারকে টপাটপ স্যারকে প্রশ্নও করে,স্যার এই স্ট্রাকচারটা কেন এমন।এই বন্ডটা বুঝি নাই।এরকম কত প্রশ্ন।আমার হাত ধরাতে আমি যেখানে মনোযোগ দিতে পারছিনা সেখানে ও কিনা ব্যান্সের তলে আমার হাত নিয়ে কতরকম খুনসুটি করছে আবার কত সাবলীলভাবে সব স্ট্রাকচার বুঝে নিচ্ছে।ওকে দেখে কারও বুঝার ঝোঁ নেই সে কি কুকাম করছে।কোনোদিন হাত কোনোদিন হাত না পেলে পাঁয়ের উপর পাঁ।দু তিনদিন এভাবে যাওয়ার পর আমি কৌশলে ওর থেকে দুরে বসা শুরু করি।যদিও ওকে ভালোলাগে তবুও এই পাপগুলোকে কিছুতেই প্রস্রয় দেয়া যায় না।ওর সংস্পর্শ অবশ্যই আমার ভালোলাগার কথা কারন তখনও ওর আসল রুপটি বুঝিনি।ভাবতাম ও আমাকে ভালোবাসে তাই….।আর ওহিন্দু তাই হয়ত ওদের ধর্ম ওত কঠোর না।যাই হোক ভালোবাসাটা অন্য সবকিছুর চাইতে আমার রবের প্রতিই আমার বেশি তাই ওর থেকে নিজেকে একটু সরিয়ে নিলাম।
ভালোবাসাটাযে কতটা কষ্টের তা হাঁড়ে হাঁড়ে টের পাচ্ছিলাম।ভাবলাম ওর সাথে খোলাখুলি কথা বলা দরকার ।তখনও বাসা থেকে আমাকে মোবাইল দেয়া হয়নি,তাই ভাবির মোবাইল থেকে ফোন দিলাম।
হ্যালো কে বলছেন?
আমি ডানা
ডানা?ডানা নামের কাউকে আমি চিনিনা।
কিন্তু নামটাতো তোরই দেয়া।
তাই নাকি?ভুলে গেছি।
ওর এরকম আচরন আমার মনকে ঠিক কলে ভাঙ্গা ভূষির মত ছিন্নভিন্ন করে দিল।তার মানে আমাকে ভালোবাসেনা ।শুধু তার … আর ভাবতে পারিনা।
আমাদের ধর্ম ভিন্ন ঠিক আছে।এরমধ্যে বিধর্মীদের সাথে সম্পর্ক নিয়েও অনেক হাদিস আমি পড়ে ফেলেছি।ভেবেছিলাম ও রাজি হলে আমরা একটা সিদ্ধান্তে আসব কিন্তু ওর আচরনে আমি আকাশ থেকে পড়ি।
দিন যায় কষ্টও কিছু কমেনা। মনকে বুঝানো মুশকিল । সারাক্ষন মনজুড়ে অপুর্ব বাস করে।কলেজে গেলে চোখদুটো অপুর্বকে খুঁজে।চাইলেই যেতে পারি ওর কাছে কিন্তু ও সবার সামনে খুব এড়িয়ে চলে নির্জনে ছুঁতে চায় শরীর।তাই কাছে যাইনা ওর।এভাবে একবুক জ্বালা নিয়ে কাটতে থাকে দিনগুলি।একদিন ফিজিক্যাল কেমিস্ট্রির একটা ক্লাসে স্যার একটা ইকুয়েশন বুঝাচ্ছিল।সবার মনোযোগ সেদিকে হঠাৎ আমার চোখ পড়ে অপুর্বর দিকে দেখি আমার পাশে বসা জুঁইর বুকের ওড়না সরে গেছে আর সে সেদিকে খুব লোভাতুর দৃষ্টিতে চেয়ে আছে।ঘেন্নায় বুক ভরে যায় আমার।জুঁই আমার বান্ধুবী,ওর সাথে সব ব্যাপারে আলাপ হত আমার।
পৃথিবী থেকে বুঝি ভালোবাসা নামক বুস্তুটি হারিয়ে গেছে আর সেখানে জায়গা করে নিয়েছে নির্লজ্জতা।আর কোন পুরুষকে হয়ত ভালোবাসা হবেনা।অদৃশ্য ভবিষ্যতের দিকে আকাংখিত দৃষ্টি, যার তরে আমি হইয়াছি সৃষ্টি, তার জন্য আমার ভালোবাসাটুকু যতন করে রেখে দিলাম সিকেয় তুলে।আমাকেও একটুখানি ভালোবেসো হে প্রিয়ে।

অনেক দিন পর( তখন আমার নিজের একটি সেট হয়েছে )এক রাত বারোটায় হঠাৎ অপূর্বর ফোন
হ্যালো,নিশি কি করছিস?
শুয়ে পড়েছি।
একা ঘুমোস?
হুম
তোকে খুব আদর করতে ইচ্ছে হচ্ছে।
আমাকে শুধু আমার স্বামীই আদর করবে।আর কেউ না।
এখনওতো বিয়ে করিসনি বিয়ের পর না হয়…।এখন ভাব্ বিছানায় তোর পাশে আমি
এই বলে ফোনে অনবরত চুমু দিতে থাকে অপুর্ব।আর আমি মোবাইলের লাল বোতাম টিপে নিজেকে সব কিছু থেকে স্বচ্ছ রাখি আমার ভবিষ্যৎ স্বামীর জন্য। জানিনা সে কি এমনই সেক্স হান্টার্ড হবে নাকি আমার স্বপনের পুরুষের মত পুরুষ হবে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আবু ওয়াফা মোঃ মুফতি ঝরঝরা গল্প বেশ ভালো লাগলো| স্বামী বা স্ত্রী যেন সত্যিকারের একজন মানুষ হয় সেটাই কাম্য হওয়া উচিত|
অষ্টবসু ওকে আমি তখনও চিনতাম না..ata diye na suru hole aro bhalo lagto,subecha railo
আপনার কাছে হয়ত সেরকমই মনে হয়েছে কিনতু শুরুটাকি একটু ব্যাতিক্রমী নয়?পড়েছেন া ধন্যবাদ।
ami argument chai na.pathak hisabe amar mat janiyechi matra.dhanyabad
প্রজ্ঞা মৌসুমী সাবের ভাইয়ের সাথে একমত, আসলেই "লেখা দিন দিন ভাল হচ্ছে।"গল্পের থিমটা সুন্দর; শেষটা অসাধারণ। আগে ভাবতাম কিশোর-কিশোরীদের প্রেমই হচ্ছে শ্রেষ্ঠ। শারীরিক চাহিদা ওরা বুঝে না...এইজন্য ওদের ভালোবাসার জন্যই ভালোবাসা। সময় বদলেছে... ডানা' মেয়েটাকে বেশ ভালো লেগেছে। যদিও বললেন বোকা কিন্তু আমারতো মনে হলো-এই সময়ের বেশিরভাগ আধুনিক মেয়েদের থেকে সে অনেক বুদ্ধিমতী, আত্নমর্যাদাবোধসম্পন্ন। ভালো লেগেছে মুখোশের আড়ালে মানুষটাকে চিনতে পেরে সে সাবধান হয়েছে। আবারো শুভকামনা।
ধন্যবাদ সাথে শুকরিয়া
খোরশেদুল আলম স্যার যখন খুব সিরিয়াস কিছু বুঝায় সবাই মনোযোগ সহকারে শুনে সেই ফাঁকে দেখি ও আমার হাত ধরে ফেলে কি অদ্ভুত এমনভাবে ধরে চোখ থাকে সারের দিকে কিন্তু হাত আমার হাতে।আবার স্যারকে টপাটপ স্যারকে প্রশ্নও করে,স্যার এই স্ট্রাকচারটা কেন এমন।এই বন্ডটা বুঝি নাই।এরকম কত প্রশ্ন।আমার হাত ধরাতে আমি যেখানে মনোযোগ দিতে পারছিনা সেখানে ও কিনা ব্যান্সের তলে আমার হাত নিয়ে কতরকম খুনসুটি করছে আবার কত সাবলীলভাবে সব স্ট্রাকচার বুঝে নিচ্ছে।ওকে দেখে কারও বুঝার ঝোঁ নেই সে কি কুকাম করছে। // ভালবাসা আর ভালবাসার নামে ঐ রকম কিছু আগেও ছিল এখনো আছে। মোবাইলের যুগে তা অনেক ধাপ এগিয়েছে। সরাসরি যা বলা যায় না মোবাইলে তা বলা যায় খুব সহজে। ক্লাস, প্রাইভেট নিয়ে রাতে কল্পনা। প্রথম যে মেয়েরা ভালবাসা অনুভব করে তাদের জন্য শিক্ষনীয়। বাস্তবতায় দারুণ লিখেছেন। খুব ভালো।
ছালেক আহমদ শায়েস্থা আমার চোখ পড়ে অপুর্বর দিকে দেখি আমার পাশে বসা জুঁইর বুকের ওড়না সরে গেছে আর সে সেদিকে খুব লোভাতুর দৃষ্টিতে চেয়ে আছে।ঘেন্নায় বুক ভরে যায় আমার ।ধন্যবাদ কবি আপনাকে।ভোট দিলাম।
আমি ভাবতাম আমি ভাল লিখতে পারিনা।কিন্তু আপনাদের মন্তব্য দেখে অনেক তৃপ্তি হচ্ছে।শুকরিয়া।
প্রিয়ম নতুন কিছু পেলাম
মিলন বনিক ডিজিটাল ফ্রেমে যে ভালবাসার ছবি এঁকেছেন তা সমাজের বাস্তব প্রতিচ্ছবি..ভালবাসার বাজার বড়, তাই কাস্টমার গুলোও মনে হয় ওয়ান Time বড় গেন্না হয়....খুভ ভালো লাগলো..শুভ কামনা....
আহমেদ সাবের তোমার লেখা দিন দিন ভাল হচ্ছে ঝরা। এ গল্পটা তো অসাধারণ হয়েছে। একটা বাস্তব সমস্যা তুলে ধরেছ তোমার গল্পে। আমাদের সমাজে অপূর্বদের অভাব নেই - তাদের কোন ধর্ম নেই এবং তারা যে শুধু পুরুষ, এমন কথাও নয়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আংকেল
খোন্দকার শাহিদুল হক পবিত্র কালামে বলা হয়েছে, “যে পুরুষ পরনারীর দিকে দৃষ্টি দেয় আমি তার সুখ হারাম করে দিই”। এখনো সকলেই নিজের সুখ হারাম করে মোহের পেছনের পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছে। তাদের জন্য আপনার এই প্রতিবাদী গল্পটা আমার খুব ভাল লাগল। আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেই সাথে ভোট করে গেলাম।

২৮ মার্চ - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী