একটা অস্থি-পাজর হীন সমাজের উদ্ভ্রান্তি ও সন্যাসিকতায়- অহল্যা হয়ে রয় আমার চিন্তার ব্যারাক | উপায় খুঁজে পায় না- কেতন উড়াতে, অভিলাষী জাঁকড় প্রেম; অস্থির মন কক্ষান্তর হতে থাকে কক্ষ ও অক্ষ থেকে |
তীব্র হতে থাকা জিগীষার নিচে আকালিক ভালবাসা হয়- আকার হীন নিরাকার; প্রভু ও প্রভার মাঝে তুলনা বড়ই কঠিন হয়ে উঠে তাই !
চির ধরে বিশ্বাসে, পঁচণ শুরু করে মনের কিয়দাংশ; জহিন উচক্কাদের ভীড়ে- চিন্তার গীয়ার খুঁজে নেয় নিউট্রাল আর পরবাসী হয় সকল চিন্তা সান্ধ্যসুরার টানে ! অংশানক্রমে আমিও পথিক হই এক বিদায়ী একাদশে...
জেগে উঠো- "নতুন একাদশ ও নতুন কমরেড"
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
পলাশ কবির
কবিতায় কাঠিন্য থাকলেও কবিতার অর্থ বুঝা গেল সহজেই তাই কবিকে আশাহত করছিনা তবে সহজ লিখার চেষ্টা যেন থাকে । কঠিনের পাশাপাশি সৌন্দর্য্য ঠিকই বর্তমান ছিল কবিতায় ।
মোঃ শামছুল আরেফিন
নিরব ভাইয়ার গল্প সবসময় একবার পড়লেই বুঝতে পারি। এইবার তার ব্যতিক্রম হল। কবিতা তো কয়েকবার পড়তে হলই সেই সাথে অন্যান্য পাঠকদের কমেন্টও। এইবার আমার কমেন্ট করার পালা।
আজ থেকে তিনবছর আগে উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রথম পত্রের বইতে ফররুখ আহমদের “সাত সাগরের মাঝি” কবিতাটি পড়েছিলাম। আপনার গল্পটি পড়ে ভাইয়া সে কবিতাটির কথা মনে পড়ে গেল। মনে পড়ে গেল “পাঞ্জেরী” আর “কাণ্ডারি হুশিয়ার” কবিতাটিও। যে কবিতাগুলোতে কবি কাউকে শক্ত হাতে জাতির হাল ধরার আহ্বান করেছিলেন। আপনার কবিতাটিকেও তাই ভাইয়া সে কবিতাগুলোর সাথে তুলনা করা চলে। শুধু পার্থক্য এই যে আপনার কবিতায় মানবের মনস্তাত্তিক সীমাবদ্ধতা, চিন্তা-চেতনা, আত্নার সাধনা এবং স্বাধীনতার কথা তুলনামূলকভাবে বেশী প্রাধান্য পেয়েছে। অস্থি-পাজর হীন সমাজের অবস্থা পরিবর্তনের জন্য এ দিকটা অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ফররুখ আহমদের সাত সাগরের মাঝি, নজরুলের কাণ্ডারি কিংবা আপনার কমরেডদের মাঝে ভাইয়া আশা করি জাতি পুনর্গঠনের সকল গুনই থাকবে। নতুন একাদশে নতুন কমরেডের হাত ধরেই বিজয় নিশান উড়বে আবার। কবিতায় এই অনুভূতিটুকু ফুটিয়ে তোলা যেন তেন কাজ নয় ভাইয়া। আপনি এইবারও সফল। এই ধারা থাকুক অব্যাহত।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।