বহু গ্রন্থ প্রণেতা ঢাকা সিটি কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক খালেকুজ্জামান স্যার এক লেকচারে স্মার্টনেশ এর সংঙ্গা দিয়েছিলেন, “পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তাল মিলিয়ে চলার যোগ্যতা।” বর্তমানে স্মার্ট এর সংঙ্গা প্রদানে আমরা সম্ভবত একটু বেশিই অগ্রসর হয়ে গিয়েছি যার ফলে পুরুষদের প্যান্টগুলো কোমর থেকে এতটাই নিচে নেমে গিয়েছে যে, পশ্চাৎ এর যে অংশে মাংস দ্বিখন্ডিত হয়েছে তার ভাঁজ ও দৃষ্টিগোচর হয়, ছি! এবার নিচ থেকে একটু উপরের দিকে তাকালেই বুঝা যায় পুরুষদের জামার উপরের অংশগুলো মা-বোনদের ব্লাউজ এর সদৃশ্য হওয়া শুরু করেছে। কেউ কেউ এ পর্যন্ততেই ক্ষ্যান্ত হয়নি কানে দুল আর হাতে বালাও দিচ্ছে, অদ্ভূত! ব্যবস্থা থাকলে হয়তো লিঙ্গান্তর এর সুযোগটাও ছাড়তো না। পাঠিকাগণ হয়তো এ পর্যন্ত পড়ার পর হাসতে হাসতে একে অপরের উপর গড়িয়ে পড়ছেন। তবে তাদের এ ব্যাপারটি অবগত করতে চাই, আপনাদের স্ব-জাতীদের মধ্যেও এ বাতিক কিছুটা পড়েছে। বলতে লজ্জা হয়! আপনারা ওড়না হিসেবে এমন কাপড় ব্যবহার করেন যে তার ভিতর হতে জামার অংশ বা জামা হিসেবে এমন কাপড় করেন যা থেকে ভিতরের অংশ স্পষ্ট দৃষ্টিগোচর হয়, আবার এক শ্রেণী রয়েছে যারা এমন জামা-কাপড় পরিধান করেন যা বাইরে থেকে দেখে-দেখেই যে কেউ দর্জির মাপ ঠিক ঠিক বলে দিতে পারবে, এমনকি যারা আধুনিক বোরখা পরিধান করেন তারাও হয়তো এর ব্যতিক্রমটি চান না, অদ্ভূত! তবে এভাবে চলার জন্য দৃঢ় সংকল্প বদ্ধ হলে কিন্তু আইন দ্বারা ইভটিজিং রোধ সম্ভব হবে না। এপর্যন্ত পড়েই হয়তো অনেকে আমার দিকে জামার হাতা গুটিয়ে কিংবা কোমর বেঁধে তেড়ে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কেউ কেউ এতোক্ষণ মুখ বাঁকিয়ে গোঁড়া, কনজার ভেটিব, ন্যারো মাইন্ডেড বলতেও ছাড়েননি। তাদের একটি কথা অবশ্যই দুঃখের সাথে স্মরণ করাতে চাই,“আমাদের একটা নিজস্ব সংস্কৃতি আছে!” “আসলেই কি এটা স্মার্টনেস?”
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তানি হক
দারুন একটা মেসেজ আছে আপনার লিখাটি তে ... প্রতিটি মানুষের ই উচিত শালীনতা বজায় রেখে চলা সে ছেলে হোক আর মেয়ে হোক ... এবং যে কোন ধর্মেরই হোক । আর অবশ্যই আমাদের দেশীয় কালচার আমাদের গর্ব ...আমরা যতই ফ্যাশনাবল হইনা কেন ।। আমাদের পরিচয় আমাদের দেশীয় অনুভূতিতেই বেঁচে থাকে ।। আপনাকে ধন্যবাদ আরাফাত ভাই । ও শুভেচ্ছা রইলো ।। এবং রোদের ছায়া আপুর সাথে একমত হয়ে বলতে চাই ... আপনার কবিতা পাবো সেই অপেক্ষাতে রইলাম । ভালো থাকুন
রোদের ছায়া
ভালো লাগলো আপনার রম্য ঢঙ্গে লেখা বাস্তব কথাগুলো ।তবে এখানে যেহেতু গল্প ও কবিতা দিয়েই লেখার নাম যাচাই করা হয় তাই এরকম লেখা এখানে আসলে সথক মুল্যয়ন পাবে না । আগামীতে বিষয় ভিত্তিক গল্প কবিতা আপনার কাছ থেকে পাবার প্রত্যাশা রইলো।
আপনাকে আমার লেখায় পাইয়া আমি যাহারপর নাই খুশি হইয়াছি !! আশাকরি এই ধারা অদূর-ভবিষ্যতেও অব্যহত থাকিবে ! [{( ইস্! কতদিন ধরে সাধু লিখি না !! ) আসলেই আপুনি আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।} একটা কথা আপনাকে বলেছিলাম মনে আছে ? (" আপনাকে নতুনদের ভিড়ে দেখতে চাই না ") না-হলে কিন্তু ধন্যবাদগুলো সব ফিরিয়ে নিব !!! ]
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।