নিঃসঙ্গ মনে দাঁড়িয়ে একা ভাবছি পাবো বুঝি তোমার দেখা। টিক,টিক করে যাচ্ছে সময় একাকী দাঁড়িয়ে কান্ত আমি, ভাবছি এবার বুঝি আসছো তুমি। না, সময় যেন কাটছেনা কিছুতেই পার্কে বসে বাদাম নিয়ে ভাবছি শুধু তোমায়। মূহুর্তে মধ্যে একটি ঘণ্টা পেরিয়ে গেলো হঠাৎ একটি মেয়ে বলছে পেছনে সরি নিঝুম দেরী হয়ে গেল। আমি তাকাতেই তার ভুল ভেঙ্গে গেল লাজুক চেহারায় চেয়ে নিল ক্ষমা। মেয়েটি দূরে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে প্রিয়জনের আমিও ঠিক তেমনি এই খানে বসে। হঠাৎ কে যেন হাত দিল তার বাড়িয়ে না কোন হাত না, এটা আমার কল্পনা। নিঃসঙ্গ ভাবে চললাম আমি বাড়ি হঠাৎ পথের মাঝে দেখা তার সাথে ছিল তখন অন্য কেউ। মূহুর্তের মাঝে চোখে এসে গেলো কান্নার ঢেউ। "নিষ্ঠুর প্রিয়া" আমি জানি আমার এই কবিতাটি লেখা বৃথা, এর ফল তুমি যা দিবে তা হবে বিশাক্ত তিতা। এই রকম সহস্র কবিতা তোমার কাছে নেই কোন দাম, কবিতাটি পড়ার শেষে ছিঁড়ে ফেলাই হবে তোমার বড় কাম। নিজেকে তুমি মনে কর আসলে অনেক বড়, তাইতো তুমি অল্প দিনে যার তার প্রেমে পর। যে তোমার জন্য এতদিন করলো অনেক কিছু, আজ তুমি তাকে ছেড়ে যাচ্ছো অন্য ছেলের পিছু। হায়রে মেয়ে তুমি যে কি! তা বলা অনেক কঠিন, সরল ছেলেকে দুঃখ দিয়ে তুমি বানাও ইস্পাত, টিন। তোমার জন্য এতো কবিতা লিখে কি হবে, তুমি কি কবিতার জন্য আমার সাথে ২ চারটি কথা কবে। তোমার কাছে আজ আমি শুধুই করুনাময়ী পাত্র. তাইতো আজ আমি হয়ে গেছি তোমার কারনে নষ্ট ছাত্র। কবিতায় কি আর লিখবো! পাব কি এর কোন প্রতিদান. তুমি তো শুধু সারাজীবন ঘৃণায় কর দান। আসলে আমি জানি তুমি বড় নিষ্ঠুর প্রিয়া. তবুও আমি তোমাকে ভালোবাসি এ জীবন দিয়া। মনে রেখ প্রিয়া একদিন বুঝবে সবকিছু. সেদিন আমি থাকবোনা যাবে তুমি তখন কার পিছু। "কে তুমি" কে তুমি অপরূপা, মন চুরি করেছো আমার। একবার দেখলে ভরেনা মন দেখতে চায় কেন,তোমায় বারবার। তাহলে আমি ধরে নিবো তুমিই সেই মনচোরা কে তুমি অপরূপা ভর বিকেলে নদীর পাশ দিয়ে হেটে যাও রাঙ্গা পায়ে। দেখে আমার মন কারে কে তুমি বলো শুধু একবার এ হৃদয়ে একেঁছি তোমার ছবি শতবার। "প্রেম" প্রেম তুমি কেন এতো কষ্ট দাও কেনো এতো কাঁদাও। জনাব দাও,জবাব দাও চুপ করে থেকোনা প্রেম তুমি জবাব দাও। তুমি কেন মানব জীবন ধ্বংস করো তোমার কি নেই কোন মায়া, দয়া। প্রেম তুমি ধন্য মানুষের জীবন ,নষ্টের জন্য। প্রেম তুমি সুখ দাও কিছুক্ষন পরে কাঁদাও সারাক্ষন। আসলে তুমি কি বলতে পারো জানি তুমি পারবে না তোমার জবাব দেওয়ার কোন ভাষা নেই।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
বিষণ্ন সুমন
সেই ছেলে বেলা থেকে লিখছি. কিন্তু কি যে ছাইপাশ লিখছি আল্লাই মালুম. যেহেতু আমায় কেও চিনেনা. প্রশ্নটা হলো আমি নিজেও কি আমায় চিনি ? যখন পাঠক হিসেবে নিজের লিখাটা পড়ি, তখন মনে হয় এত পচা লিখা আমার হতেই পারেনা. আবার যখন লিখতে বসি তখন বুঝতে পারি, এর চেয়ে ভালো লিখা আমার পক্ষে সম্ভব নয়. তবে আমি মানুষকে অসম্ভব ভালবাসি. তাই অন্যের লিখার সমালোচনা করার দুঃসাহস আমার হবেনা. তাই সকল লেখক-লেখিকা ভাই-বোনদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিছি, আমার এই অপরাগতায় কেও যেন আমায় ভুল না বুঝেন. শুভকামনা সবার জন্য.
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।