কান্না মোদের চক্ষু অশ্রুতে নয় কান্না সে তো হৃদয়ে তারি জন্য আপনারা ভাবতে পারেন ও-বেটা আছেই তো বড় সুখে।
রাস্তায় বসে হাত পাতি যখন একমুঠো ভাতের জন্য চার আনা, আট আনা দিয়ে আপনারা নিজেকে ভাবেন ধন্য। কেউবা মোদের জঙ্গল ভাবি ফিরায় না তাদের চক্ষু-আঁখি কেউবা বলেন অজমূর্খ লোক পারনা খেতে হাত ও পায়ে খাটি।
কঙ্কাল সার বুড়ো দেহ খানি চলতে নারাজ, নারাজ সে দিতে এ জীবন পথ পাড়ি।
মাঝে মাঝে খোদা ভাবি গো তাই কি হবে বেঁচে থেকে দুঃখ থেকে মুক্তি পাবো মোর নিজ জীবনটা গেলে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য
সাধারণের চোখ থাকে দুটো, কবির থাকতে হয় একটা বেশী সেটা ছন্দ-তাল আর ভাবের চোখ। এ কবিতাটায় ভাব আছে, আকুতি আছে, শুরুটাও ভাল হয়েছিল। তবে আবেগের কাছে কবিতা হার মেনেছে। ভবিষ্যৎ লেখায় এই দুর্বলতা থাকবেনা বলে আশাবাদী রইলাম।
খোরশেদুল আলম
গরীব দূঃখীদের নিয়ে সুন্দর একটি ভাবনার জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই, ছন্দেলিখলে পুরো কবিতা ছন্দদিয়েই শেষ করতে হবে তাহলে পড়তে ভালো লাগবে। তবু ভালো হয়েছে।
নাজমুল হাসান নিরো
প্রথম প্যারাতে ছন্দের যে কারুকাজ ছিল পরবর্তীতে তা আর অব্যাহত থাকে নি। ছন্দের ব্যাপারে আরো কুশলী হওয়া প্রয়োজন আর অনেক ক্ষেত্রে যতি চিহ্ন ব্যবহার দরকার ছিল। যেমন প্রথম প্যারার শেষে "?" দরকার ছিল।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।