সিঁদুর আমি চিনেছিলাম, প্রথম চিনেছিলাম, আমার মায়ের সিঁথির দিকে চেয়ে; রঙকে কারা ধর্মে নিয়ে শিকল দিয়েছিলো অশ্রুজন্মে তাও জেনেছি, মায়ের দু'চোখ বেয়ে
আর্বিভাষা বুঝেছিলাম, প্রথম বুঝেছিলাম, মা-জননীর কণ্ঠে, গানের মতো; ভাষা কেন ধর্ম-তে চিহ্নিত? ভেবে ভেবে আজও তো বিব্রত হচ্ছি আমি, সিন্ধু-উপত্যকায়! মগজগলা দুশ্চিন্তায় ঘর্ম ভেসে যায় ধর্ম আমার ঘর্মে ভেসে যায়?
এক বসন্ত-সাজেই মাকে দুর্গা মেনেছিলাম, সেই যে আমার নদীর মতো দুরন্ত শৈশবে; খ্রিস্টজন্মদিনে মাকে শুইয়ে রেখে এলাম বিসর্জনে? ভাষার-রঙে, এইসবে-ওইসবে!
সারাদেহের রক্তে ফুলে উঠছে যখন বুক বুকের ভেতর তীর্থ আমার দুঃখিনী মার মুখ...
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
নাজমুল হাসান নিরো
ভাবনার গভীরতা এবং ব্যতিক্রমতা সেই সাথে তা প্রকাশের নিপুনতা পরিচয় করিয়ে এক দক্ষ কারিগরের সাথে, একজন নিপুন ছান্দসিকের সাথে এবং একজন উঁচু মানের লেখকের সাথে।
আহমেদ সাবের
আপনার আসাধারন কবিতাটা এ নিয়ে চার বার পড়লাম। সব শেষে মন্তব্যের পালা। সব কবিরই নিজস্ব একটা ষ্টাইল থাকে। এ কবিতার মিশ্র ছন্দের ষ্টাইলটা আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। বিষয়বস্তুও আসাধারন। দু একটা বিষয়ে একটু খটকা লেগেছে। যা আমার অজ্ঞতার জন্যেও হতে পারে। ১) আর্বিভাষা শব্দটার মানে আমি জানি না। ২) “অশ্রুজন্মে তাও জেনেছি, মায়ের দু'চোখ বেয়ে” হয়তো আমি লিখতাম - “অশ্রুজন্মে তাও জেনেছি, মায়ের চক্ষু পেয়ে” আর ৩) “ভেবে ভেবে আজও তো বিব্রত” এখানে “বিব্রত” শব্দটা “চিহ্নিত?”র সাথে ভাল মিলেনি। আমি হলে “কিণ্বিত” ব্যাবহার করতাম। আমার মতামতটা জানালাম শুধু।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।