বিস্ময়ে তাকিয়ে মুগ্ধ আমি তাকিয়ে শোভাময়ী চাঁদনির পানে। রোমাঞ্চিত হচ্ছে চাঁদনি দেখ পুলক হিরকে ক্ষনে ক্ষনে।
এত রূপ, এত বৈচিত্র্য, এমন গম্ভীর মুরতি। আজ দেখ আমার মনে জাগছে কত ফুর্তি।
চাঁদনি রাতের রূপ নিয়ে দেখ জ্বলছে, মিটিমিটি চাঁদের সাথি তারা। এই নিভূত পল্লীতে জন্ম আমার, এখানেই বেড়ে ওঠা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
চাঁদনি রাতের রূপ নিয়ে দেখ
জ্বলছে, মিটিমিটি চাঁদের সাথি তারা।
এই নিভূত পল্লীতে জন্ম আমার,
এখানেই বেড়ে ওঠা। সুন্দর লিখেছেন, তবে আরও গভীরে যেতে হবে। শুভ কামনা নিরন্তর
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
দত্ত কবিতাটি আধার বিষয়টির সাথে সাদৃশ্য রয়েছে।
কবিতাটিতে সূর্যোকে ডিমের কুসুম হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। যখন সূর্যো অস্থরবির দেশে ডুব দেয় তখন থেকেই ঝাপসা অন্ধকারের সূচনা হয়।ধীরে ধীরে অধিকতর অন্ধকার হতে থাকে। কিন্তু পূর্ব দিগন্তে পূর্ণ চাঁদ উদিত হয় তখন এমন এক আঁধারের সৃষ্টি হয় তা যে এক রোমাঞ্চকর চাঁদনিরাত। যখন কবি চাঁদনি রাতে নদীর পাড় ঘেসে
হাটে তখন নদীর বুকে কেমন যেন একটা আল্পনা ধরা পরে কবির কল্পনার চোখে। আর এই আল্পনার উৎপত্তি চাঁদনি রাতের রোমাঞ্চকর চাঁদেরকণার আলোয়।যখন কবি চাঁদনির দিকে তাকিয়ে থাকে তখন তার তাকানোর মধ্যে একটা রহস্য ফুটে ওঠে। সে অবাক হয়ে তাকায় এবং মুগ্ধ হয়ে যায়। সে আরও দেখতে পায় পুলক হিরকে চাঁদনি আরো রোমাঞ্চকর হচ্ছে। চাঁদনি তার রোমাঞ্চকর আলো আরো বারিয়ে দিচ্ছে, যেন এক গম্ভীর মুর্তির মত দারিয়ে। চাঁদনি রাতকে আরো রোমাঞ্চিত করতে চাঁদ তার সাথি তারাকেও সজ্ঞ করে নিয়েছে।তাই কবি নিঃশ্বাসের প্রতি ক্ষনেই বলতে কনো দিধা নাই এই নিভূত পল্লীতে জন্ম আমার এখানেই প্রকৃতির সাথেই বেড়ে ওঠা।
তাই বলা যায় আধার বিষয়টির সাথে কবিতাটির অধিকতর মিল রয়েছে।
২১ ফেব্রুয়ারী - ২০১৮
গল্প/কবিতা:
৮ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।