চেতনে দেখি যে জগৎ মায়ার দর্পণে পার্থিব চিত্রপট শ্বরের নশ্বর প্রতিফলন - অসংখ্য জড় ও জীব ভিন্ন ভিন্ন রুপ রঙ বর্ণ গন্ধ, লক্ষ্য সবার এক পৌঁছাতে হবে উৎসমূলে যেথা মুক্তির পথ শেষ।
মন্দিরে খুঁজি, মসজিদে খুঁজি, গির্জা গুরুদ্বারে সৃষ্টির কারণ খুঁজি, দৃষ্টি থামে দিগন্ত নীলিমায় আলোর গতিতে মন ছোটে গ্রহান্তরে, মহাবিশ্বে সুদূর নিহারিকায়, সৃষ্টির আধার আছে কি সেথায়?
তবু মানুষ হারায়নি বিশ্বাস বেঁচে আছে গুণে গুণে শ্বাস, অপার্থিবের পার্থিব বিম্ব নিরর্থ সৃষ্টির খেলা হয়না বিশ্বাস।
দিনের শেষে অনিকেত প্রান্তরে এসে ফিরে ফিরে চায় বুঝতে চায় তুমি কি আছো? আদৌ ছিলে সবার পাশে?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
বেঁচে থাকার জন্য, চলার জন্য সবাই কোন না কোন বিশ্বাস, আশা, ভরসার উপর নির্ভর করে, কিন্তু তা যদি মুহূর্তে ভেঙে পড়ে, তখন অনেক কষ্ট লাগে। ভালো লেগেছে লেখা। অনেক শুভকামনা রইল
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
পার্থিব জগতের যা কিছু ইন্দ্রিয় দ্বারা অনুধাবনযোগ্য সবই বিম্বসম ক্ষনস্থায়ী, নশ্বর। এক শ্বর বা ঈশ্বর তাঁর সৃষ্টির খেলায় অবিরাম সৃষ্টি করেছেন মায়ার সংসারে, আমরা জীব ও জড়ের অসহায় অবস্থায়, মোহগ্রস্থ হয়ে পড়ে থাকি। মুক্তির পথ খুঁজি এখানে সেখানে। বুঝিনা এই সৃষ্টির খেলার আদৌ প্রয়োজন আছে কিনা অথবা সত্যি কি কেউ সৃষ্টি করছেন? নাকি কাকতালীয় ভাবে সব ঘটে চলেছে এই মহাজগতে - মহাজাগতিক নিয়মে?
২৪ জানুয়ারী - ২০১৮
গল্প/কবিতা:
১৬ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।