আমার দাদাজি

লাজ (জুন ২০১৮)

Jamal Uddin Ahmed
  • ১৬
  • ১২৮
বদু শেখ – আমার বন্ধু, শেখ বদরুল ইসলাম – আর আমি অন্যদিনকার মত আজও আমাদের শানবাঁধানো পুকুরঘাটে বসে শীতসকালে রোদ পোহাচ্ছি। বসার আরোও অনেক জায়গা থাকা স্বত্ত্বেও দাদাজির আকর্ষনেই ঘাটের উপরের অংশের পাকা পাটাতনে চাদর বিছিয়ে জড়সড় হয়ে আমরা বসি। আমার চেয়ে বদু শেখের সাথেই দাদাজির জমে ভাল। আমি শুধু সঙ্গত হিসেবেই থাকি। তবে একটা জরুরি কাজও আমাকে করতে হয় – হুঁকোর ছিলিম বদলানো। বেকার জীবনের অবসরে এটাও অনেক বড় কাজ। এক বৈঠকে তিন ছিলিম তামাকের ব্যবস্থা করতে হয় আমাকে। আমিও আনন্দে খাটি। দাদাজির সাথে এখন আর তেমন রাখঢাক নেই – আমরা দুজন তাঁর বন্ধুর মত, একসাথে সবাই হুঁকো টানি। নব্বই বছর পরেও দারুণ টানতে পারেন দাদাজি, তবে আমরা – আমি আর বদু খুক খুক করে কাশি। আমাদের জন্য হুঁকোটা একটা অনুষঙ্গ। দাদাজি রসিয়ে রসিয়ে পুরনো গল্প করতে পারেন। জাদু ওখানে। শুধু চাবিটা ঘুরিয়ে দিতে হয় – ওটাতে বদু ভীষণ কুশলী।

দাদাজির হাত থেকে হুঁকোর নলটা হাতে নিয়ে কয়েকটা টান দিতেই বদু খুক খুক আরম্ভ করে দিল। বলল, দাদাজি, ব্রিটিশ, জাপানি, হিন্দুস্থানি অনেক গল্পইতো শোনালেন, আজ কিন্তু দাদিজির গল্প শুনব।
দাদাজি মুখটা ব্যাদান করলেন (ওটা এমনিতেই ব্যাদান হয়ে যায়) – দাঁত একটিও নেই – একবার বদুর দিকে একবার আমার দিকে তাকিয়ে হা হা করে বললেন, আরে ধুর, তোর দাদি কবে গেছে মইরা, হের কথা কি মনে আছে?
বদু চোখ বড় করে বলে, হায় আল্লাহ, এ কী কথা দাদাজি! দাদিজির এত বড় অপমান। তিনকুড়ি বছর দাদিজিকে নিয় ঘর করলেন, এখন তাঁর কথা মনে নেই?
দাদাজি একটু বিব্রত বোধ করেন। বলেন, হে তো ঘরের মানুষ আছিল, ফিরিঙ্গি না, মেমসাব না, হের আবার গল্প কী?
আমি এখন হুঁকো টানছি; আমার কোন জিজ্ঞাস্য নেই। তবে বদু জানে কোন বোতামের পর কোন বোতামে চাপ দিতে হবে। সে তার মাফলারটা গলা থেকে খুলে কোমরে পেঁচিয়ে বাঁধল। তারপর বলল, আচ্ছা দাদাজি, আপনার বিয়ের সাল-তারিখ মনে আছে?
দাদাজির চৌদ্দভাঁজ মুখে ঈষৎ হাসির রেখাও যোগ হয়েছে বলে মনে হল। হালকা কাশলেন; তারপর মাথা চুলকালেন। বললেন, হাম্মামে যাব।
বেশ কিছু সময় কেটে গেছে তিনি জলবিয়োগ করেননি। এখন যেহেতু হাম্মামের উদ্দেশে উঠে পড়েছেন, আমরা ধরেই নিলাম দাদাজি চাপমুক্ত হয়ে এসে আরামে বসে দাদিজির স্মৃতি রোমন্থন করবেন।
পুকুরপাড়েই পাকা টয়লেট আছে। তাই দাদাজিকে ঘরে ফিরতে হয়নি। আমার এসকর্টেই কাজ সেরে ফিরে এসেই বললেন, হুক্কা দে।
আমি হুঁকো থেকে কল্কেটা খুলে হাতে নিয়ে বললাম, পাঁচ মিনিট। তারপর ক্যাংগারুদৌড় মেরে ধোঁয়াওড়া একটা নতুন ছিলিম এনে বললাম, দাদাজি, শুরু হোক।
দাদাজি ভ্যাবলার মত তাকিয়ে বলে, কী?
বদু আবার মধ্যমঞ্চে চলে এল, আরে দাদাজি, ওইযে, দাদিজির কথা।
দাদাজির টানে ধোঁয়া বেরোচ্ছিল না। তাই হুঁকোর নলটা আমার হাতে দিয়ে বললেন, টান দে। তারপর বললেন, মনে আছে?
আমি আর বদু যুগপৎ বললাম, কী?
ওইযে, কলকাত্তায় বোম মারল; জাপানীরা। দালান-দুমেলা ভাইঙ্গা পড়ল, কত জাহাজ পানির নিচে চইলা গেল.......
বদু ত্রস্ততায় দুহাত উঁচিয়ে বলল, না না, দাদাজি, ওই গল্প শুনেছি.....দাদিজি। দাদিজির কথা বলেন।
দাদাজি রাগের আতিশয্যে দুঠোঁট চেপে ধরতে গিয়ে মনে হল থুতনি-গাল সবই মুখগহ্বরে পুরে ফেলেছেন। তারপর কপট ধমক মেরে বললেন, আগে হুনবিতো শালা; হেই বছর আমি বিয়া করছি।
আমরা দুইবন্ধু একসাথে বললাম, ওওওওওওও.....
কলকাত্তা বন্দরে জাহাজ থেইক্যা নাইমা, একদৌড়ে আমি দ্যাশে আইসা পড়ছি। বিটিশরা খুইজ্জা পায় নাই। বাজান কইলো, আর মরতে যাওনের কাম নাই। ঘরসংসার কর।
এই পর্যায়ে দাদাজি হুঁকোর নলটি আমার হাত থেকে কেড়ে নিয়ে চোখ বন্ধ করে এক নাগাড়ে গোটা দশেক টান মারলেন।
বদু উদগ্রীব হয়ে বলল, হয়ে গেল..... বিয়ে করে ফেললেন?
তয় কি ভেরেণ্ডা ভাজুম নাকি? দাদাজির কন্ঠে এখন তেজ। দুই হপ্তার মাইদ্যে কইন্যা দেখা শ্যাষ; বাজান কইলো, চল। ব্যস, ভুইয়াঁ বাড়ির মাইয়ার লগে আমার নিকাহ্ অইয়া গেল।
আমার দাদিজি অনেক সুন্দরী ছিলেন। ফাঁকতালে আমি একটা ডায়লগ মেরে দিলাম।
দাদাজি ঘাড় বাঁকিয়ে আমার দিকে ফিরে বলেন, অই, সুন্দরের তুই কী দেখছস? দশ গেরামে অমন সুন্দরী আর একটাও আছিল না। একথা বলার পর মনে হল দাদাজি একটু দম ধরলেন। তারপর ধরা গলায় বললেন, বুড়িটা অকালে মইরা গেল।
আমি আর বদু মুখ চাওয়াচাওয়ি করলাম। তারপর মিনিটখানেক চুপ থাকলাম।
দাদাজি হুকোঁতে শেষ কয়েকটি টান দিয়ে নলটি বদুর দিকে ঠেলে দিয়ে বললেন, তোগো দাদিও মাঝে মাঝে আমার লগে হুক্কা খাইত।
আমি আর বদু চোখ বড় করে একসাথে বলে উঠলাম, কিইইইইইইই?
হ। শখ কইরা টানত। রাইতের বেলা ঘুমানের আগে নারকেলের মালার হুক্কা টানতাম লুকাইয়া। একদিন বাজান টের পাইয়া যেইনা আওয়াজ দিল, এত কাশাকাশি কীসের। ব্যস, ওইদিন থেইক্যা ঘরে হুক্কা খাওন বন্ধ। মাঠে যাইয়া টানতাম।
আচ্ছা, সেই আমলে দাদিজির কি লজ্জা লাগত না আপনার সাথে হুঁকো টানতে? বদুর প্রশ্ন।
লজ্জার কী দেখছস? দাদাজির চটপট উত্তর। শুনলে তোগো মাথা খারাপ অইয়া যাইব।
সেটা কী রকম, দাদাজি? আমি বললাম।
দাদাজির মুখের রেখাগুলি একটু বিস্তৃত হল। বললেন, আমাগো দিনে ছলাৎ ছলাৎ পেরেম আছিল না। বউয়ের মুখ দেখছি বিয়ার চাইর দিন পর।
আমি বদুর দিকে তাকাতেই সে চোখটিপ মারল।
আমার সমুন্দির বউ যাইত্যা ধইরা হেরে যখন আমার সামনে বসাইয়া নাস্তা খাওয়াইল, হেইদিনই তোর দাদির মুখখানা দেখলাম।
আমি বললাম, কি সাংঘাতিক!
বদু বলল, এটা কেমন কথা দাদাজি! আপনার কি শা নজর, বাসর টাসর এসব হয় নাই?
আমি এবার দাদাজির আদেশের অপেক্ষা না করে হুঁকোর কল্কেটা হাতে নিয়ে বললাম, বদু দাঁড়া। এবার তামাক লাগবে; নতুন ছিলিম নিয়ে আসি।
আমি ফিরে এসে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হুঁকোর ধোঁয়া বের করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। দাদাজিকে মনে হল, আমার বুদ্ধির পরাকাষ্ঠা দেখে তিনি প্রীত। আমিও দ্রুতলয়ে টেনে ছিলিমের আগুন তাতিয়ে দিয়ে হুঁকোর নলটা দাদাজির হাতে তুলে দিলাম।
দাদাজি আয়েশ করে গুড়গুড় শব্দে হুঁকো টেনে যেতে থাকলে বদু প্রথামাফিক সূত্র ধরিয়ে দেয়, তাহলে চারদিন দাদিজির মুখ না দেখে আপনি থাকলেন কেমন করে?
ধুর, অই আমার ভাইয়ের বউরা আমারে ঠেইলা ঠুইলা তিনদিনের দিন ঘরের মধ্যে ঢুকাইয়া দিল। তারপরেই কেলেঙ্কারি।
আমি আর বদু আগের মতই এককন্ঠ হয়ে বিস্ময় প্রকাশ করলাম, কেলেঙ্কারি!
তয় আর কী? একটা মাইয়া মানুষের ঘরে আমারে একলা ঢুকাইয়া দিছে। হাত-পা কাপঁতাছে। জীবনে কুনুদিন যারে দেখি নাই, হের লগে কথা কমু কেমনে? একথা শেষ করে ঠোঁটের দু’পাশ প্রশস্থ করে দাদাজি একবার আমার দিকে আরেকবার বদুর দিকে তাকালেন।
বদু কেমন জানি অধৈর্য হয়ে পড়েছে। সে বলল, তারপর কী করলেন দাদাজি?
কী আর করুম; লাল শাড়ির ভিতরে দলা পাকাইয়া বইয়া রইছে তোর দাদি। একটা আঙ্গুলও দেখা যায় না। আমি সাহস কইরা পালঙ্কের কোণায় যাইয়া বইসা পড়লাম।
এইবার বদু আর আমার বিস্ময় অনন্য শব্দে আশ্রয় নিল না। উচ্চারণ করলাম একই সাথে, তবে সে বলল, শাব্বাশ! আমি বললাম, বাহ্!
ব্যস, আরম্ভ অইয়া গেল, ফোঁপ-ফোঁপ কইরা কান্না আরম্ভ অইয়া গেল। দাদাজি এগোতে থাকলেন, আমিতো ভয়ে বিলাই অইয়া গেলাম। আমি ঘরে ঢুকতেই কান্দাকাটি, মাইনষে কইবো কী!
আমি বললাম, আপনি বুঝাতে পারতেন, দাদাজি।
কী কইলি? দাদাজি ফোঁস করে উঠলেন। আমি যেইনা কইছি কাইন্দোনা কাইন্দোনা, আমি চইলা যাইতাছি; হেই সময় তোর দাদি হাউমাউ কইরা কাইন্দা উঠল। আমি জানের ভয়ে দরজার হুড়কায় টান দিয়াই দেখি চৌকাঠের ধারে আমার ভাবীজান খাড়ায়া রইছে। আমারে দেইখা দাঁত কিড়মিড় কইরা হে কয়, ছোড মিয়া, তুমি একটা বলদ; বাইরোও ঘর থিকা।
দাদাজির কথা শুনে আমার মুখ হা হয়ে গেল। কিন্তু বদু বলদটা খ্যাঁক খ্যাঁক করে হেসে উঠল।
যাক, দাদাজি এবার বিরতিতে না যেয়ে বলে যেতে থাকলেন, পরের দিন আমার শালা আইলো; নতুন জামাইয়ের শ্বশুরবাড়ি যাওনের লগন। ভাবীজান আমারে কতকিছু বুঝাইল! আমার বউরেও কানে কানে কত মন্ত্র দিল! হের পর বউ এক ফাল দিয়া ডুলিতে উইট্টা পড়ল, আর আমি পায়ে হাইট্যা শালার লগে খুচুরখুচুর করতে করতে শ্বশুরবাড়ি যাইয়া পৌঁছলাম।
বদু বলল, তাহলে সেই কথা! শেষমেশ শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে নাস্তা খেতে খেতে মুখ দেখাদখি হল, তাই না দাদাজি?
আরে ধুর! দেখাদেখি অইল কই? হে কি আর চউখ খুলছে। শরম ভাইঙ্গা আড়চউখে দেখছি আমি।
আমি বললাম, মাথা খারাপ অবস্থা!
দাদাজি এবার পুরো মুখ ফাঁক করে হাসলেন। বললেন, অ্যাই, মাথা খারাপ অইব না? তোগো মত লুইচ্চা আছিলাম নাকি আমরা? জীবনের পরথম এমুন সুন্দরী মাইয়া দেইখা মাথা কি ঠিক থাকে?
বদুর অস্বস্থি আবার মাথাচাড়া দিল। ঠিক আছে দাদাজি, দাদিজির কথা বলেন; দাদিজি আপনার দিকে তাকালেন কখন?
আর কওন যাইব না। দাদাজি এবার মিটমিট করে হাসেন।
না-না-না। বদু নাছোড় বান্দা। বলতে হবে। ফিনিশিং দেন দাদাজি।
সমুন্দির বউ।
মানে? বদু আর আমার কোরাস।
মানে অইল গিয়া, ওইদিন রাইতে আমার সমুন্দির বউ আমার মাথার পিছন দিকে খাড়াইল। ফন্দি কইরা। খাড়াইয়া আমার মাথার দিকে চউখ রাইখ্যা একটা চিক্কর দিল, এ্যাঁই.... কইয়া। মনে অইল আমার মাথার মাইদ্যে আজব কিছু দেখছে। হাঃ হাঃ হাঃ ......
হাসির কিছু ছিল নাকি, দাদাজি? আমি জিজ্ঞেস করলাম।
আরে ধুর! ভাবীজি একখান চাল খেলছিল। তার চিক্কর শুইন্যা তোর দাদি ভয়ে চউখ বড় কইরা আমার মুখের দিকে যেইনা তাকাইছে হেই সময় আমার সমুন্দির বউ হা-হা কইরা হাইস্যা উঠল। তারপর কইল, দেখছস, সোয়ামীর মুখখানা দেখছস? রাজার কুমার! আর নখরা করিস না।
দাদাজি এই পর্যন্ত বলে একেবারে চুপসে গেলেন মনে হল। হয়ত স্মৃতি তাঁকে চাপে ফেলে দিয়েছে। চর্মাবৃত চোখ দুটি একটু চকচক করলও বোধ হয়।
আমি বলার কিছু খুঁজে না পেলেও বদু দাদাজির মনটা হালকা করার জন্য বলল, এরপর থেকে দাদিজির চোখের ঠমক দেখেই গেলেন, তাই না দাদাজি?
দাদাজি লাঠিতে ভর দিয়ে দাঁড়াতে দাঁড়াতে বললেন, না-রে, ঠমক আর দেখতে পারলাম কই। একটা দিনও হের চউখটা পরাণ ভইরা দেখতে পারলাম না। একটু মহব্বত কইরা ওর মুখের দিকে চাইলেই হয় মুখটা ঘুরাইয়া নিত, নাইলে চউখটা নামাইয়া নিত। বুড়া হইয়াও তার অভ্যাস যায় নাই।
কেন দাদাজি? আমার ঔৎসুক্য।
এইটা লাজ, মহব্বতের লাজ! সুর্যের তাপ বেড়েছে। দাদাজি আর দাঁড়ালেন না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আসিক লস্কর khub valo laglo... parle asven amar page -e
Tahmina Alom Mollah এই মিছিমিছি তে কোন স্বার্থ নাই জানেন। তবু যদি তা মিথ্যে মনে হয় আপনার কাছে তবে নিভৃতে এসে দেখে যাব, ছুঁয়ে যাব আর কোন চিহ্ন রেখে যাব না আপনার জন্য। আপনি সফল হোন ভাল থাকুন। তাতে কারো প্রতিদিনের ত্যাগ সার্থক হবে জানবেন। আর হ্যাঁ কোন শুভ কামনা বা শুভেচ্ছা নয় সেও বড় শুষ্ক ঠেকে আমার কাছে।
নিভৃতে কেন, কোলাহল করে আসুন, পদচিহ্ন রেখে যান; সরব হোন।
যদি এমন হতো একটি কথা আমায় বলে কেউ ভেঙে দিত সব নিরবতা ...
Tahmina Alom Mollah দাদাজি তে রয়েছে লেখকের দাদাগিরি।
ধন্যবাদ আন্তরিক পাঠক। আপনার মত কিছু উৎসাহী পাঠক লেখককে মিছেমিছি দাদা বানিয়ে দিয়েছেন ।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু দাদাজীর স্মৃতি রোমন্থন করাটা খুব সুন্দর। বয়স্ক মানুষদের স্মৃতিটা কেন যেন খুব জীবন্ত হয়। বিয়ের পর চারদিন বউয়ের মুখ না দেখে থাকাটা খুব মজার ও সুন্দর। অনেক ভাল লাগল। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। ভাল থাকবেন।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনিও ভাল থাকুন।
মাইনুল ইসলাম আলিফ অসাধারণ গল্প ভাইজান।শুভ কামনা আর ভোট রইল।আসবেন আমার গল্পে আর কবিতায়।
আপনার মন্তব্য সবসময় প্রেরণাদায়ক। অনেক ধন্যবাদ।
বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত চমৎকার । মজার লেখনির গুনে এক দারুন উপভোগ্য গল্প । ভোট সহ অনেক শুভকামনা ।
পড়লাম বলে খুশি হলাম, দাদা। ধন্যবাদ।
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী গল্পটিতে আলাদা এক ধরণের মজা পেয়েছি। গল্পের রস ও বেশ চমৎকার। শুভকামনা রইল ...
গল্পটি পড়েছেন এতেই আমি খুশি। অনেক ধন্যবাদ।
মোঃ মোখলেছুর রহমান দাদার মাধ্যমে অতীত রোমন্থন। অতীতের সামাজিক অবস্থার বর্নননা , বর্তমান তরুনদের একটু গুতো; । রসালো বর্ননায় অসাধারন গল্প। ভোটসহ শুভ কামনা রইল।
রবিউল ইসলাম Very interesting! Best wishes and vote for you. I invite you to my page. Thanks in advance.
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

স্থান-কাল-পাত্র ভেদে যে লজ্জার রকমফের হয় দাদাজিকে মডেল করে তা ই ফুটিয়ে তোলার প্রয়াস এই গল্পে। লজ্জার আধার শুধুমাত্র স্বামী-স্ত্রী বা প্রেমিক-প্রেমিকাই নয়, এর বিস্তার সমাজের বহু ক্ষেত্রে বহুমাত্রিকতায় বিদ্যমান। আমি শুধু দাদাজিকে নিয়েই চেষ্টা করেছি।

১৯ নভেম্বর - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ১৪৯ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪