কাঠখোট্টা

কাঠখোট্টা (মে ২০১৮)

বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত
মোট ভোট ২৬ প্রাপ্ত পয়েন্ট ৫.৬১
  • ১৯
  • ৫০
বহু বছর পর প্রায় হটাৎ করে এই রকম একটা সুন্দর , শান্ত , পাহাড় ঘেরা জায়গায় " ঝাঁটা গোঁফ দারোগার " সঙ্গে দেখা হয়ে যাবে , ভাবতেই পারি নি । যারা ঘুরতে ভালবাসেন কিংবা প্রকৃতি প্রেমিকরাই এই সুন্দর জায়গাটার অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের আকর্ষণে ভিড় করেন । পাহাড় ঘেরা এই নিরিবিলি জায়গাটায় যেকোন স্থানে দাঁড়ালেই আপন মনে বলতে ইচ্ছে করে কবিতা । অন্তর থেকে বেরিয়ে আসে সুন্দর কোন গানের লাইন । ভেবে অবাক হচ্ছি -- এইরকম আকর্ষণীয় এক মনোরম সুন্দর জায়গায় " ঝাঁটা গোঁফ দারোগা " কি করে এলেন ?

পশ্চিম সিকিমের পাহাড়ের ঢালে ছোট্ট একটা গ্রাম । একটু নিচের দিকে নামলে বাজার । সকাল থেকে দেখা যায় স্থানীয় মানুষদের জীবনযাত্রা । কাঞ্চনজঙ্গার কোলে বেড়ে ওঠা পাহাড়ী মানুষগুলোর মনটাও পাহাড়ের মতোই বিশাল । যারা নিরিবিলিতে থাকতে পছন্দ করেন তাঁরা এখানে এসে কয়েকটা দিন কাটিয়ে যান । নিচে বাজারের কাছে থাকবার জন্য বেশ কয়েকটি নামি , অনামি হোটেল রয়েছে । এক আত্মীয়ের থেকে এই জায়গাটির সন্ধান পেয়ে হটাৎ করেই কয়েকজন ছোটবেলার বন্ধু মিলে এখানে বেড়াতে চলে এলাম , উদ্দেশ্য -- শহরের একঘেয়ে কঠিন জীবন থেকে কয়েকদিনের জন্য প্রানভরে নিঃস্বাস নেয়া , গাড়ী ভাড়া করে , পায়ে হেঁটে এখানকার বিভিন্ন স্থান দর্শন করা ।

স্থানীয় লোকেদের থেকে জানতে পারলাম - এখান থেকে তিন কিলোমিটার দূরে পাহাড়ের কোলে সুন্দর একটি প্রাচীন মন্দির রয়েছে । প্রতিদিন সন্ধেবেলায় সেখানে দেখবার মত সন্ধ্যা আরতি হয় । আমরা ঠিক করলাম আজই সেখানে সবাই মিলে আরতি দেখতে যাব । হোটেল থেকে বেরোবার সময় আমাদেরকে বলে দেওয়া হোল , যেখানেই যান রাত ৯ টার মধ্যে অবশ্য করে হোটেলে ফিরে আসবেন । আশাকরি , হোটেলের প্রধান গেটে বড় বড় করে লেখা এই মর্মে " নোটিশ " টিও আপনারা দেখেছেন । আমাদের হোটেলের ম্যানেজার কিছু দরকারি কাজে কলকাতায় গিয়েছেন । আজই সন্ধেবেলা ওনার ফেরার কথা । উনি ভীষন কড়া স্বভাবের মানুষ । যেটা মনে করবেন , সেটাই উনি করবেন অবশ্যই সেটা ভালোর জন্য । ওনার হাসিমুখ এই হোটেলে কদাচিৎ কেউ কোনদিন হয়ত দেখেছে । এককথায় , রস-কস হীন এক কাঠখোট্টা মানুষ । আমরা এই কথায় বিশেষ গুরুত্ব না দিয়ে মন্দিরের আরতি দেখতে বেড়িয়ে পরলাম । হোটেলে ফিরলাম তখন রাত প্রায় সাড়ে নটা । দেখলাম হোটেলের মেন গেট বন্ধ । অনেক ধাক্কাধাক্কির পর হোটেলের একজন গেটটা অল্প ফাক করে বললো -- ম্যানেজার বাবু হোটেলে এসে গেছেন আর বলে দিয়েছেন রাত নটার পর আর গেট খোলা যাবে না । তাছাড়া আপনাদের এই বিষয়ে বেরোবার আগেই বলে দেওয়া হয়েছিল । বিদেশ-বিভুঁই জায়গা , এখানে ঝগড়া বা চেচামেচি করে লাভ নেই । বাহিরে অল্প অল্প বৃষ্টি সঙ্গে ঠান্ডা । অগত্যা অনুনয় করে বললাম -- আজ আমাদের ফিরতে দেরি হয়ে গেছে , সামনের দিনে বেরোলে আপনাদের হোটেলের নিয়ম মতই হোটেলে ফিরে আসব । লোকটি আমাদের অপেক্ষা করতে বলে ভিতরে গিয়ে একটু পরে ফিরে এসে বললো -- আপনাদের দেরিতে ফেরার জন্য ম্যানেজার বাবু ১৫ মিনিট বাহিরে অপেক্ষা করতে বলেছেন , তারপরে গেট খোলা হবে । মনে মনে আমরা ভাবলাম এ কি ধরনের লোক ! ! , এই বৃষ্টি আর ঠান্ডার মধ্যে আমাদের ১৫ মিনিট বাহিরে অপেক্ষা করতে বললো !! এই রকম দয়া-মায়া হীন , কঠোর , লোকের পাল্লায় আগে কোনোদিন পরিনি । .... ১৫ মিনিট বাহিরে থাকবার পর হোটেলের লোকটি মেন দরজা খুলে আমাদেরকে বললো -- আপনাদের নিজেদের ঘরে যাবার আগে একবার ম্যানেজার বাবুর সঙ্গে দেখা করে যাবেন ।

ঘরটা ছোট আর বেশ অগোছাল । ঘরে ঢুকে প্রথমেই দৃষ্টি আকর্ষণ করে একটা বড় বড় দাঁত বের করা বাঘের স্ট্যাচুতে । হটাৎ করে দেখলে মনে হয় বাঘটা যেন জীবন্ত আর আমাদের দিকে ধেয়ে আসছে । ম্যানেজার বাবু ঘরে উল্টো মুখ করে কিছু একটা করছিলেন । আমাদের পায়ের আওয়াজ শুনে ঘুরে আমাদের উদ্দেশ্যে কিছু একটা বলতেই একেবারে ভূত দেখার মত অবাক বিস্ময়ে চমকে উঠলাম । আরে , এযে " ঝাঁটা গোঁফ দারোগা " ! ঠিক আগের মতোই দাঁত বের করে কথা বলার ঢং , যেন সবসময় রেগে আছেন । আগের থেকে বয়সটা অনেক বেরেছে । কিন্তু গোঁফটা ঠিক আগের মতোই সলার ঝাঁটার কাঠির মত খাড়া খাড়া । আগে ছিল কুচকুচে কালো আর এখন ধবধবে সাদা ।

পশ্চিমবঙ্গের এক প্রত্যন্ত গ্রাম । স্বাধীনতা আন্দোলন তখন তুঙ্গে । ব্রিটিশ সরকারের হাত থেকে ভারতবর্ষকে স্বাধীন করতেই হবে । সব জায়গার মত আমাদের এই গ্রামেও তার যথেষ্ট প্রভাব । গ্রামটি যেহেতু শহর থেকে অনেক দূরে তাই কিছুটা নিরাপদ জায়গা । সেইসময় অনেক নামকরা বিপ্লবী পুলিশের হাত থেকে রক্ষা পেতে এই গ্রামে এসে আশ্রয় নিতেন । ব্রিটিশ সরকার যথারীতি এই খবর জানবার পর এই গ্রামের থানায় এমন একজন দারোগাকে পাঠালো , সে নাকি এই সমস্ত বিপ্লবীদের শায়েস্তা করতে একেবারে সিদ্ধহস্ত । কানাঘুষো শোনা কথা , লোকটার প্রাণে নাকি কোন দয়া-মায়া নেই , কেউ কোনদিন তাঁকে হাসতে দেখে নি । বিয়ে করেন নি । সংসার বলতে থানার কাজ আর ব্রিটিশ সরকারকে তোষামোদ করে আন্দোলনরত বিপ্লবীদের উপর নাকি অত্যাচার করা । এককথায় কঠোর এক কাঠখোট্টা মানুষ । নাম ভবানী ঘোষাল । বয়স ৩৪ / ৩৫ , কিন্তু হটাৎ করে দেখলে বয়সটা একটু বেশি মনে হয় । গায়ের রংটা ময়লা । মাথাভর্তি কদমছাট চুল । তাঁকে দেখলে প্রথমেই চোখে পরে তাঁর গোঁফটা । মোটা করে রাখা একেবারে ঝাঁটার কাঠির মত । ক্রমে লোকে তাঁর আসল নামটাই ভুলে গেল আর তাঁর নামই হয়ে গেল সবার কাছে " ঝাঁটা গোঁফ দারোগা " । ক্রমে এই কাঠখোট্টা লোকটা একটা সময় গ্রামের সবার কাছে অগোচরে পরিচিত হয়ে পরলেন একটা ভয়ের ত্রাস হিসেবে ।

একদিন ভারতবর্ষ স্বাধীন হোল । একটা সময় এই ভবানী ঘোষাল ওরফে " ঝাঁটা গোঁফ দারোগা " আমাদের গ্রামের থানা থেকে বদলি হয়ে অন্য কোন থানায় চলে গেলেন । ছোট হলেও এইটুকু বুঝলাম গ্রামের লোকেরাও হাফ ছেড়ে বাঁচলো । ভারতবর্ষ স্বাধীন হবার পর চারিদিকে আনন্দের উৎসব ।

আজ সন্ধ্যায় আমাদের গ্রামে এই নিয়ে বিরাট এক বিজয় উৎসব । অনেক নামকরা বিপ্লবী আজকের এই বিজয় উৎসবে উপস্থিত হয়েছেন যাঁরা স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় এই গ্রামে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন । এই সমস্ত বিপ্লবীদের বক্তৃতায় তাঁদের স্মৃতির ঝুলি থেকে একটি নামই বারে বারে উচ্চারিত হচ্ছিলো -- তিনি হলেন " ঝাঁটা গোঁফ দারোগা " । আমাদের সবার কাছে তিনি পরিচিত ছিলেন একজন ভয়ংকর লোক হিসেবে । কিন্তু এই সমস্ত মহান বিপ্লবীদের থেকে সেই দারোগার সম্পর্কে জেনে আমরা সত্যি স্তম্ভিত হয়ে গেলাম । জানতে পারলাম , বাহিরে যতটা কাঠখোট্টা , কঠোর - ভিতরে ততটাই নরম আর নিজেও একজন স্বাধীনতাকামী মানুষ । বিপ্লবীদের থানায় ধরে নিয়ে এসে পরোক্ষভাবে অন্য লোক মারফত তাঁদের খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করা , অসুস্থ হলে সরকারি হাসপাতালে পাঠিয়ে চিকিৎসা করানো । আর একটা খবর আমাদের প্রথম সারির বিপ্লবী বরেনদার মুখ থেকে শুনে আমরা সবাই অবাক হয়ে গেলাম । এই " ঝাঁটা গোঁফ দারোগা " বরেনদাকে গ্রেফতার করে থানার লকাপে ঢুকিয়ে দিলেন । রাত যখন গভীর তখন লকাপ থেকে বরেনদাকে বের করে নিয়ে এসে চাপা স্বরে বললেন -- আমাকে সবাই কঠোর দারোগা বলে চেনে । আমি কিন্তু আপনাদের আন্দোলনকে শ্রদ্ধা করি আর মনে প্রানে সমর্থন করি । আপনারা যে কাজে নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন , আপনারা একদিন নিশ্চয় জয়ী হবেন। আমরা নিশ্চয় একদিন স্বাধীন হব । " জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী " -- জননী , জন্মভূমি হচ্ছে আমাদের মা , আমাদের দেশ। ব্রিটিশরা আমাদের মাকে শেকল দিয়ে বেঁধে রেখেছে । আমরা সবাই মিলে আমাদের মাতৃভূমিকে ব্রিটিশদের থেকে মুক্ত করবোই । বরেনদা লক্ষ্য করলেন এই কাঠখোট্টা লোকটার চোখে জল । হঠাৎই লোকটা বরেনদার হাতটা ধরে থানার পাশের বড় মাঠটা দেখিয়ে বললেন -- এখন গভীর রাত , সবাই ঘুমাচ্ছে । যান , এই মাঠটা দিয়ে সাবধানে পালিয়ে যান । বরেনদা ভক্তিভরে থানার দারোগাকে প্রণাম করে অন্ধকার মাঠের মধ্যে মিলিয়ে গেলেন । বরেনদার থেকে সেদিনের ঘটনার কথা শুনে লোকটার প্রতি আমাদের যে ধারনা জন্মেছিল সেটা মুছে গিয়ে এক পরম শ্রদ্ধা জেগে উঠলো ।

এতদিন পরে এই পাহাড় ঘেরা সুন্দর জায়গার হোটেলটায় " ঝাঁটা গোঁফ দারোগার " কড়াকড়ি নিয়ম দেখে প্রথমে বেশ বিরক্তই হলাম । পরে বুঝলাম এই রকম হোটেল চালাতে গেলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম রাখতে হয় । যেদিন আমরা হোটেল ছাড়ব , সেদিন ম্যানেজারের ঘরে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ সারার পর আমাদের গ্রামের কথা , সেই সময় আমাদের গ্রামে দারোগা হয়ে ওনার আসা , বিপ্লবীদের কথা বিশেষ করে বরেনদার কথা -- সব কিছুই ওনাকে বললাম । উনি সব শুনে পুরনো স্মৃতিগুলিকে মনের কোঠায় ফিরিয়ে এনে একটুখানি চিন্তা করে হাসলেন ... তারপর শূন্যে দৃষ্টি মেলে আপন মনে বললেন -- যেদিন আমাদের দেশ স্বাধীন হলো , সেদিন সবার মতো আমিও সারারাত আনন্দ করে রাস্তায় কাটিয়েছিলাম । একটা সময় চাকরি থেকে অবসর নিয়ে এই হোটেলে কাজ করতে চলে এলাম । ......ভালকথা , আপনাদের ফেরার গাড়ীর ব্যবস্থা আমি করে রেখেছি । ঠিক সময় গাড়ী হোটেলে পৌঁছে যাবে ।

হোটেলে মালপত্র নিয়ে আমরা তৈরি বেরোবার জন্য । দারোয়ান এসে বললো -- আপনাদের গাড়ী এসে গেছে । হটাৎ করেই ম্যানেজার এলেন আমাদের সঙ্গে দেখা করতে আর সবার সঙ্গে করমর্দন করে বললেন -- নিন , গাড়ীতে উঠুন , পাহাড়ী রাস্তা পৌঁছাতে সময় লাগবে , তাই গাড়ীকে আগেই আসতে বলেছিলাম । সাবধানে যাবেন , পারলে আবার আসবেন । বরেনদার থেকে এই লোকটি সম্পর্কে অনেক কথাই শুনেছিলাম , তখন ছোট ছিলাম তাই অতটা বুঝতে পারিনি । আজ ভবানী ঘোষাল ওরফে " ঝাঁটা গোঁফ দারোগাকে " নতুন করে চিনলাম , জানলাম আর উনি আমার মনের মধ্যে হয়ে রইলেন এক পরম শ্রদ্ধার ব্যাক্তি । ওনাকে একটা প্রণাম করে গাড়ীতে উঠলাম । গাড়ী চলতে শুরু করলো । যতক্ষণ দেখা গেল -- উনি হাত নেড়ে আমাদের বিদায় জানালেন ..... ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা রইল দাদা।
নুরুন নাহার লিলিয়ান অভিনন্দন লেখক ... প্রথম লাইনেই 'হঠাৎ' শব্দটা এখানে 'হটাৎ' দেখলাম । কেমন জানি লাগল ।
Jamal Uddin Ahmed অভিনন্দন, গল্পকার!
মাইনুল ইসলাম আলিফ অনেক অনেক অভিনন্দন দাদা।
Fahmida Bari Bipu অভিনন্দন জানবেন।
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী সুন্দর কাহিনী সম্বলিত একটি গল্প। একটানে পড়ে শেষ করতে কোন সমস্যা হয়নি। গল্পের ধারাবাহিকতাও ভালো লাগলো। শুভকামনা কবি
অনেক অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন ভাই ।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

গল্পটির বিষয়বস্তু আমার দাদুর থেকে শোনা । "কাঠখোট্টা" বলতে আমরা সাধারণত বুঝি -- রস-কষ হীন কোন মানুষ । যার মধ্যে কোন দয়া মায়া নেই । কিন্তু এই সমস্ত মানুষদের ভিতরটা সবসময় কাঠখোট্টা বা কঠিন হয় না । তাঁদের অন্তরের ব্যবহার গুনে অন্য মানুষকে নাড়া দেয় । পরে তাঁর পরিচয় গুনে মানুষ তাঁকে শ্রদ্ধা করে , ভালবাসে । এইরকম একজন মানুষের কথা চিন্তা করে আমার এই গল্পটি লেখা ।

১২ আগষ্ট - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ৪৫ টি

সমন্বিত স্কোর

৫.৬১

বিচারক স্কোরঃ ৩.৩৮ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ২.২৩ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪