নতুন সকালেও চোঁখ খুললেই দেখি আধাঁর। কান পাতলেই শুনি তীব্র শব্দের কষাঘাত। নাক নিতে পারেনা আর অতিগন্ধোময় বাতাশে বিষীয়ে ওঠেছে সমাজের আশপাশ! শ্যামল সুন্দর ধইত্রী আজ হাফিয়ে উঠেছে। দুষন বিষের জ্বালায় পুড়েঁ খাক হয়ে যাচ্ছে মানব সমাজ, দুষণ মুক্তির নামে চলছে নানান পরিকল্পনা নির্মল সবুজ বাংলা করতে। কিন্তু আমরা অমৃতের পুত্র হয়েও গড়ল গলাদ্ধোক করণ করতে করতে নীলকন্ঠ হয়ে বেঁচেঁ আছি; ধোঁয়া ধুলো পচাঁ মাংস ভেজাল ঔষুধ সব অনায়াসে হজম করছি, বিষময় পরিবেশ আমাদের চারপাশ সেখানে চলছে লড়াই আর লড়াই কিন্তু সমাজে রণভ্রে রণভ্রে যে অসুস্থ সম্পর্কের বিষ হিংস্রতার বিষ ছড়িয়ে পড়েছে সেখানে। আমরা কেমন যেন অসহায় পারিবারিক সুস্থ সম্পর্ক গুলো সার্থপরতায় ঈর্ষার বিষে কেমন যেন ধূষর হয়ে গেছি। অস্থির এক সময় এখন রক্তের স্বাদ পাওয়া শয়তানি করা মানুষ গুলো অ-মানুষের মতো হিংস্রতার বিষ ছড়িয়ে সমাজটাকে পঙ্গু করে দিচ্ছে। বিষময় জীবন যন্ত্রনায় বিদ্ধস্ত মানুষ নিজের অজানতেই নিজেকে শেষ করে দিচ্ছে। মনের গভীরে বাসা বেঁধেছে অ-মানুষি দানবের বিষময় আবাস। পচঁনের বিষ মানুষকে কনো এক সার্থললুপ অ-মানুষ করে তুলছে, আক্ষেপ-হতাশার ক্ষপে ঝড়ে পড়ে মানুষের গলায়। বিষ মুক্তির উপায়ত্ব মানুষের হাতেই! তাইতো সমাজটাকে যতই দেখছি চারিপাশটা ঝাপশা হচ্ছে, বাতাশে উড়ছে শুধু হতাশার ছাই আর ছাই। মহাশূন্য থেকে ধেড় বেশী শূন্যতা বুকে নিয়ে আমৃত্যু সংসয়ের নামে বস্তা পচাঁ ভয় কর্তব্য প্রহরীর অবিরাম পাহারায় চলে রাতদিন খবরদারি। তবু পথচলা আঙ্গুল ধরে নিয়তীকে মুখ ঘুরে ঘুরে হেটেচলা ভাঙ্গাচড়া ভবিষৎদের দিকে। ধূষর নারী নিগ্রর্হের বর্নময় সমাজে কবি তোমার বসন্ত অনুভূতি আজ এখানে ফাঁকাঁ মনে হয়। এই দানব বর্ষে শিশু সন্তানকে ভগ্য করা হয় ছাড় দেওয়া হয় না বয়স্ক নারীদেরও। মানুষ ব্যস্ত বলছি বটে সবাই আমরা বরং ছুটছি, কিন্তু ছুটতে ছুটতে বেশী কৌতুহলি অন্যকে নিয়ে। নিজের মনের আয়নায় তাকে রাঙ্গীয়ে দিতে অন্য পরিচয়ে অন্য ভাবে। তাইতো প্রতিটি সকালে গরম খবরের উত্তেজনায় সচেতন নাগরিক বর্গ হাল্লাবোল স্লোগানে সরব হয়। মত্তো হয় অন্য এক যুব সমাজ গড়তে, তারপর আসে আরো এক সকাল নারী নিগ্রর্হের জন্য অন্য এক চেঁহারা আঁকেঁ। প্রতিবাদের মন ও মিছিল গিয়ে দাড়াঁয় প্রবিত্র মনের আলো হাতে জনোমানুষের অসংখ্য পিঠো স্থানে। নান্দনিক সৈজন্যবোধে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন! তবুও লাল ফিতের ফাঁসে আটকে থাকা প্রতিবাদের আওয়াজ থমকে থাকে বিচারে আশায়; কতো জননীর উৎকন্ঠায় বিনিদ্র রজনী কাটে অভিশপ্ত কন্যা সন্তানের চিন্তায়। স্বাধীন স্ব-নির্ভর নতুন ভাবনার পথে দৈড়ের ভাবনাকে এখানেই বিষময় মনে হয়। বুকের ভেতর জাগা হু-হু বালিঝড় চোখে নামা তৃষ্ণার মাঝেও তবুও মনে আশা জাগে! বুকের সকল বিষময়োতার শেষে বুক থেকে ছুড়ে দেওয়া প্রতি নিশ্বাসে, আয়ুর মেয়াদ বাড়বে কনো এক নতুন সকালে। দিন দিন প্রতিদিন সমাজ বিষময়তা থেকে মুক্তো হোক। চেতনার রঙে ফিরুক বিষমুক্ত এক সমাজ, জয় হোক সত্যের চিরন্তর হোক সুন্দরের।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
সুন্দর শব্দের গাঁথুনিতে দারুণ একটি কবিতা। খুব ভালো লেগেছে। তবে কিছু ভুল আছে একটু দেখে নিবেন আশা করি।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
সমাজের নানা জটিলতার কারন হিংসা অহংকার আর এর জন্যই মুল কারন মানব জাতি
০৪ আগষ্ট - ২০১৬
গল্প/কবিতা:
৩৭ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।