এক যে ছিল চিত্রকর আঁকতো ছবি না দেখে ভাবনায় সে ডুবিয়ে তুলি কল্পনা দে’ ঢাকতো রেখে। এমনি করে হাওয়ার মাঝে ফেলল এঁকে রাজকুমার পড়লো প্রেমে, নিত্য দেখে ঢাকনা খুলে শতেক বার কেউ জানেনি গুপ্ত প্রেম, বলত না তো কাউকে সে কে শুনেছে হৃদয় সঁপা অদৃশ্যকে ভালবেসে মনের মাঝে বাঁধাই ছিল স্বপ্নের তার রাজকুমার জলোচ্ছ্বাসে নৌকো হঠাৎ ছিন্ন করে ঘাটের ধার সন্ধ্যে নামে ভোর হয়ে যায় তিতিক্ষু সে চিত্রকর আজও বসে মাল্য করে আসার আশায় স্বপ্নবর
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সমাধিরঞ্জন
নমস্কার কেতকী, 'দে' শব্দটি পোয়েটিক লাইসেন্স। যারা মনে করে কবিরা দুর্বল, তাদের জন্যে, কিছুটা গায়ের জোরেই ও শব্দটা ঢুকিয়ে দিয়েছে, যদি এর পর থেকে অন্যেরা ফলো করে... আমার বারবার একটা কথা মনে হয় যারা লেখে (কিম্বা না লেখে) তাদের লেখার রূপ কী, ছড়া কবিতা কাব্য ঘটনা গল্প বড়োগল্প অণু গল্প উপন্যাস উপন্যাসিকা ... আমার কাজ চোখ বুজে লিখে যাওয়া ... আর একটা কথা কে এক সাধারণ অতি সাধারন মানুষ এক অসাধারন কথা বলে গিয়েছিল, 'জীবন এতো ছোট কেনে...' এটা ভেবেই মন ভারাক্রান্ত হয়ে যায়, জীবনের এতগুলো ক্ষণ বয়ে গেল কিছুই জানতে পারলাম না... ভালো থাকুন - সমাধিরঞ্জন
কাজী জাহাঙ্গীর
কেতকি ঠিকই ধরেছেন, ছন্দ পতনটা ওখানেই হয়েছে। ১ম লাইন ১৪ মাত্রা, ২য় লাইন ১৬ মাত্রা,বাকি সব ১৩/১৪। তাল-লয় ঠিক থাকলে দু এক মাত্রা ছন্দ পতন ঘটায় না, যেটা ২য় লাইনে ঘটেছে। তবে পৌরাণিক বিষয়টা ভাল লেগেছে, দাদা আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা আর আমার পাতায় আমন্ত্রন।
আমি ছন্দ নিয়ে তেমন মাথা ঘামাই না। একেক পেগের পরে একেক রকম ছন্দ বেরিয়ে আসে। বিদ্রোহ করে। ওদের আমার কবিতায় স্থান না দিলে আমার ল্যাপটপ গুড়িয়ে দেবে বলেছে... কী যে হয় লেখার সময়, আমি কোথায় যে হারিয়ে যাই জানিনা। কী যে মাথামুন্ডু লিখি ...
রুপকথার মতো নয়, রুপকথাই। যে অলীক কল্পনাকে নিজেই সৃষ্টি করে আবার তার প্রেমেও পড়ে। এখানেই শেষ নয়, তার জন্যে সে অপেক্ষা করে... কমবেশি এরকম স্বপ্নে ডুবে থাকতে আমরা সবাই ভালবাসি।
কেতকী
দারুণ লাগলো পড়তে। এটাকে কী বলবো? ছড়া না কবিতা? দ্বিতীয় লাইনে 'দে'' দিয়ে ঠিক কী বুছিয়েছেন নিশ্চিত হতে পারছিনা। আপনার কাছ থেকে শেখার আছে অনেক...।
শ্রদ্ধা রইল।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।