কি-বোর্ডে করি টাইপ তোমায় ভালবাসি দেখা শোনা কিছু নেই অজানা অচেনা মনেমনে হাসি কত কি যে লেখা হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা নাওয়া খাওয়া ভুলে সব উচাটন মনটা লিখি, এসো বলি কথা হেড ফোন লাগিয়ে কত করে ছলাকলা যায় ফসকে এড়িয়ে কারিনার পিক নিয়ে অ্যানোনিমাস নিকে আসল ছবি না দিয়ে শুধু বলে কালকে বয়সটা গোপন করে লাগিয়েছ মাসটা সুচতুর বড্ড তুমি লুকিয়েছ সালটা ।
কেন এতো ঘামাও মাথা বয়স টয়স নিয়ে ভাবছ নাকি তোমায় আমি করব এবার বিয়ে? হলোইনা জানা পুরুষ নারী হিজড়া কি আশির বুড়ি ভাবেসাবে দেখাও আবার বিশ বছরের ছুকড়ি ! দেখো , খবরদার দিচ্ছি বলে শেষবার ৮০র বুড়ি আর হিজড়া বললে খবর আছে তোমার ভারচুয়ালে ডিজিটালে কিই বা নেবে খবর লেগে যাবে কাপড়ে কোরবানি গরুর গোবর আর পারো চিরতরে করে দিতে ব্লক দয়া করে দরজা আমার করোনা আর নক । এহ! ডিজিটাল ছাগু তুমি কি-বোর্ডের রাজা এসো সব ভুলে টুলে খাই চানাচুর ভাজা ।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কেতকী
কবিতাটা নিঃসন্দেহে মজার হয়েছে। তবে আমার কাছে মনে হয় যারা লিখিয়ে তাঁরা নারী না পুরুষ, বৃদ্ধ না যুব এসব পাঠকের সামনে না আসাই ভালো। শুধু লেখাটাই থাকুক। তবে ফেসবুকের সাথে সাহিত্য চর্চার সম্পর্ক থাকলেও ফেসবুকটা গ্ল্যামারের জন্যেই বেশি প্রযোজ্য মনে হয় আমার কাছে। কবিতায় ভোট রইল।
জেন্ডার ডিস্ক্রিমিনেশন হয়নি মোটেও । আমাদের সমাজের পরিপ্রেক্ষিত উঠে এসেছে আলাপে। ডিজিটাল যুগে ফেসবুক সর্বোচ্চ মাধ্যম যা দিয়ে হাজারো বিষয় আশয় জ্ঞাত হওয়া যায়, সমস্যা হচ্ছে আমি কি বেছে নেব! আমি ডিজিটাইজড সকল মিডিয়ার কাছেই কৃতজ্ঞ পড়তে ও লিখতে পারার জন্য । ধন্যবাদ কেতকী ।
সমাধিরঞ্জন
ছন্দকে বিকৃত না করেও কী সুন্দর ঠাট্টা ইয়ার্কির মাধ্যমে ভালোবাসার যারা অভিনয় করে তাদের ঠুকে ঠুকে কবিতা লেখা যায় এই কবিতাটি পড়ে শেখা গেল। আপনি অনেক প্রতিভাধর, আপনার কবিতাকে প্রশংসা করার মত ধৃষ্টতা আমার নেই। আগামি লেখার আশায় অধীর আগ্রহ।
সমাধিরঞ্জন
ছন্দকে বিকৃত না করেও কী সুন্দর ঠাট্টা ইয়ার্কির মাধ্যমে ভালোবাসার যারা অভিনয় করে তাদের ঠুকে ঠুকে কবিতা লেখা যায় এই কবিতাটি পড়ে শেখা গেল। আপনি অনেক প্রতিভাধর, আপনার কবিতাকে প্রশংসা করার মত ধৃষ্টতা আমার নেই। আগামি লেখার আশায় অধীর আগ্রহ।
কাজী জাহাঙ্গীর
বড় ভাই অনুমতি দিলে একটু ক্রিটিক প্রাকটিস করতাম, কেননা বড় বড় প্রতিযোগীতাগুলোতে ক্রিটিক এওয়ার্ডও দেওয়া হয় কিনা,হা হা হা। এপয্যন্ত যতটুকু ইন্টারেকশান হয়েছে আপনার সাথে বুঝতে পেরেছি যে ছন্দের মাত্রা-লয়'কে আপনি কেয়ার করেন না, কিন্তু লিখেই যখন ফেলেছেন এটা আমাদের সৌভাগ্য যে আপনার সাথে ইনটেমেসিটা একটু বাড়াতে পারলাম। মাথায় যখন ছন্দে লেখার ভুতটা চাপে তখন ছন্দপতনকে ত কেয়ার করতেই হবে না হয় পাঠের মজাটা মিলবে কি করে, যেমন-যদি লাইনটা এমন হতো - ভাবেসাবে দেখাও আবার বয়স মাত্র কুড়ি' তাহলে ছন্দটা তালে আসতো।আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ এ অধমকে একটু সুযোগ দেওয়ার জন্য, ভালো থাকবেন আর আমাকে বেশ করে লিখবেন, আপনার যোগ্য অনুজ হতে চাই।
হ্যা জাহাঙ্গীর বড্ড সত্যি কথা। আমি ইচ্ছে করলে দিনে অসংখ্য ছড়া লিখতে পারি কিন্তু যারা ছড়াকার তাদের ওই বেষ্টনী ছেড়ে বেরিয়ে আসা মুস্কিল হয়ে যায় । আমি আধুনিক যুগের মানুষ । আমি কবি হতে চাইনা শুধু চাই অবাধ স্বাধীনতা যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে দাসবাবু , সুনিল দা শিখিয়েছেন । আমি শুধু দেখি যা বলতে চাইছি তা হচ্ছে কিনা। লেখায় আলোচনা আসবেই । তারাপদ লাহিড়ী আমার অগ্রজ , কেন তার কবিতা আমার ভাল লাগে বলতে পারব না। আমি ভাল কবিতা যা আমাদের দ্বিতীয় জেনারেশন লিখছে , পড়ি । ওদের সবার কবিতা কবিতা হয়ে ওঠেনা , আবার কেউ কেউ অসাধারন লিখছে নীরবে । আমাদের সবার মাথা দাসবাবু খেয়েছে । আলাপ চলবে।
গোবিন্দ বীন
কেন এতো ঘামাও মাথা বয়স টয়স নিয়ে
ভাবছ নাকি তোমায় আমি করব এবার বিয়ে?
হলোইনা জানা পুরুষ নারী হিজড়া কি আশির বুড়ি
ভাবেসাবে দেখাও আবার বিশ বছরের ছুকড়ি ! ভাল লাগল,ভোট রেখে গেলাম।পাতায় আমন্ত্রন রইল।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।