ঠিক ভাবা ছিল, প্রথমে স্কুল, তারপর কলেজ আর তারপর চাকরি... পইপই করে বারণ ছিল মায়ের, “খবরদার, বড় শহরের সঙ্গদোষ, আর তার পরবর্তী কাহিনির জন্য আমাদের ছোট ঘরে জায়গা খুব কম”। আমিও সেইমতো কান বুজে, চোখ মুছে, ঘাড় ঘুরিয়ে বসতাম সব আলো থেকে নিরাপদ দূরত্বে। তবু তারপরও, কিভাবে জানিনা বেয়াদপ আলোগুলো ঠিক ঢুকে পড়ল দেওয়াল টপকে- ঘরে ঢুকে ঘড়ির কাঁটায় লাগিয়ে দিল সবুজ আবির ঘুমের ভেতর ছবি দিত টাঙ্গিয়ে, কখনও দুটো চোখের, কখনো হাসির শব্দের। আজ বুঝি, বজ্র আঁটুনিতে মাছি কিভাবে ঢোকে, নেড়া কেন বেলতলায় যায়... আজ বুঝি প্যানপ্যানে প্রেমের সামনেও মানুষ কতখানি অসহায়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।