কৈশোর পতনের মিছিলে যাবে আজ একটি শকুনি-নক্ষত্র। দাউ দাউ করে জ্বালাবে প্রাক-যৌবনের হৃদপিন্ড কালরাতের তাপে। গোগ্রাসে গিলে খাবে এক একটি আগামির ভিত এক একটি স্বপ্নের স্লোগান। পদদলিত করবে কালান্তরের রাশি রাশি কবিতা, অযুত ধ্রুপদী গান আমার একুশে চেতনার জরায়ু, একাত্তরের লাল-সবুজের স্তন বরাদ্দ অনেক অক্সিজেন।
বর্ণিল জোনাক ও প্রজাপতি হরণ করে শীতনিদ্রায় বাগানবাড়িতে আয়েশ যাপন অতঃপর। আবার নতুন শিকারের সন্ধানে-তেপান্তর দাপিয়ে ভাগ্যসিঁড়িতে মঙ্গল বিচরণ করে টর্চার সেলে মুন্ড ছিঁড়ে খাবে সমাজরীতির, শীতলক্ষ্যার বুকে জাগিয়ে তুলবে শবের চর।
সমাজপতি, তোমার চারিদিকে কেবল মুখোশ আর মুখোশ ঘনকালো। তুমি দ্যাখো কিভাবে পতন হয় উজ্জ্বল শুকতারার; যার দিব্যচক্ষু প্রক্ষেপণে মুখোশের আড়ালের হিংস্র পশুকে, বুনো লোলুপতাকে আবিষ্কার করা যায়।
জানি, এবারকার বসন্তে পিনাক ছেদনে অন্য কোনো স্বপ্নের রোমশ বুকে মুক্তো খুঁজবে তোমার আদুরে শকুন। তাদেরকে, গ্রন্থিল আসুরিক পেশিকে তোমার প্রশ্রয় এতটুকু বিস্মিত করেনি আমাকে, শুধু জন্ম দিয়েছে আর একটি শংকার রক্তের হোলি খেলার শিকার আমিই কি শেষজন!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
M Khan
অনেক ভালো লাগলো আপনার অসহায়ত্বের কবিতা। শুভকামনা জানবেন।
আখতারুজ্জামান সোহাগ
‘রক্তের হোলি খেলার শিকার আমিই কি শেষজন!’
এ শিকার আপনি যেমন হতে পারেন, তেমনি হতে পারি আমিও, কিংবা হতে পারে আমাদের প্রিয়জন।
কবিতায় প্রতিবাদ পেলাম, পেলাম ঘুণেধরা সমাজের চিত্র।
শুভকামনা কবি।
এই মেঘ এই রোদ্দুর
শুধু জন্ম দিয়েছে আর একটি শংকার
রক্তের হোলি খেলার শিকার আমিই কি শেষজন!
বাস্তব বড় কঠিন। ত্বকী নিয়ে আমিও লিখেছিলাম । ভাল লাগল কবিতা । ভাল থাকুন। আমার পাতায় ঘুরে যাবেন
biplobi biplob
PULOK Da, atai tho kotin bastobota, Oprio shotho. Ful futla oboshoy jora jaba, r ai jora jaoyar pasona oboshoy karo na karo sharthoporota bithoman. Valo thakban, (Wellcome)
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।