যখন পরিবারের অপ্রত্যাশিত শিশু মেয়ে, পড়ে থাকে রাস্তার ধারে, ডাস্টবিনের কাছাকাছি। যখন বর্জপদার্থ আর শিশু দুটোর ওপরেই, জন্ম নেয় মশামাছি।
যখন শিক্ষার আলো দেখতে পায় না, কুঁড়েঘরে জন্ম নেওয়া শিশুটিকে। যখন কোনো ভবিষ্যত থাকে না, একটি শিশুর চোখে।
যখন খাবার কাড়াকাড়ির যুদ্ধে, হেরে যায় শিশুটি। যখন জীবন্ত শিশুর ওপর, চাপা পড়ে যায় মাটি।
কাঁদে যখন শিশু শ্রমিক, পিঠে যখন ভারের বোঝা, নিজের ওজনের অধিক।
যেসব শিশু ফুটপাতে, জন্ম থেকেই হাতপাতে।
কারও জোটে, হোটেল মালিকের মার, যখন বিফল সরকার।
আসোনা, এদের মুখে হাসি ফোটানোর ,নিই প্রত্যয় ।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আব্দুল্লাহ্ আল মোন্তাজীর
সমাজ সচেতনতা ফুঁটে উঠল। তবে এর জন্য শুধু সরকারের দিকে নয়- বরং আমাদের যার তার অবস্থানের মধ্যে থেকেই কাজ করে যেতে হবে। একের অধিকারেই অন্যের কর্তব্য নিহিত- এই কথাটা মনে রাখা উচিৎ। ধন্যবাদ।
ই আলী
নিজের দায় অন্যের ওপর না দিয়ে নিজে নিলেই ভালো হতো। কবিতার প্রথম লাইন থেকে শেষ লাইনের আগ পর্যন্ত চমৎকার লাগলো। কিন্তু শেষের লাইনটা কেমন যেনো বেমানান হয়ে গেলো। শেষটা । আর একটু ভালো ভাবে শেষ করা দরকার ছিল। শুভ কামনা....
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।