মাঝে মাঝে আমি একটি কাল্পনিক ঘর বানাই সেই ঘরে আমি থাকি, আর আমার মনের মানুষ কে ও রাখি। তারপর ঘরটিকে মনের মতো করে সাজাই ঘরের খুটিগুলো শক্ত করে বেঁধে রাখি সেই ঘরে আমার মনের মানুষকে নিয়ে আমি, কল্পলোকে হারিয়ে যাই। হটাৎ! একটি কাল-বৈশাখি ঝড়ো হাওয়া এসে আমার সেই সাধের ঘরটিকে ভেঙ্গে দিয়ে যায় আমি কাঁদি আর কাঁদি, তারপর চোখের জল মুছে আবার একটি ঘর বানাই, আবার ঘরটিকে মনের মতো করে সাজাই, হটাৎ কালো ঝড় এসে আবার সেই ঘরটিকে ভেঙ্গে ফেলে, আবার বানাই, আবার সাজাই আবার ও ঝড় এসে ঘরটিকে ভেঙ্গে ফেলে প্রতিনিয়ত আমার এই নাজুক মনটি ও ঐ ঘরের মতোই একবার ভাঙ্গে আবার তাকে গড়িয়ে নেই।
এভাবে , ঠিক এভাবেই প্রতিদিন একবার করে আমার সাধের বন্ধুটিকে ও মনের মানুষ বানাই আবার সে বন্ধু হয়ে চলে যায় আফসোস ! ঘোর আফসোস ! বন্ধু , তুমি বন্ধুই রয়ে গেলে মনের মানুষ আর হলেনা
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রাজিয়া সুলতানা
আপু,তোমার লেখা সব সময় খুব হৃদয়্স্পর্স করে ও ভাবধর্মী আবেগময়,খুব স্পষ্ট করে মনের ভাব প্রকাশ কর সহজ সাবলীল ভাবে , খুব ভালো লাগে....অনেক শুভকামনা রইলো......
সেনা মুরসালিন
----বন্ধু সব সময় বন্ধুই। মনের মানুষ বানাতে চাওয়াটাও মনেরই কল্পনা। জেনে বুঝেই মানুষ ভাঙ্গা-গড়ার খেলা চালিয়ে যায়। অভিনন্দন, একটি চমৎকার কবিতা উপহার দেবার জন্য।
মিজানুর রহমান বকুল
মানুষ কল্পনায় অনেক কিছুই ভাবে । কিন্তু বাস্তবের সাথে তা কখনো মিলাতে পারেনা বলেই কল্পনা বাস্তব হয়না । কবিতাটা এই সত্যটা প্রতিষ্ঠিত করলো । ভালো কবিতা ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।