হৃদয়ের অতল গভীরে যে বাংলার রূপ

বাংলার রূপ (এপ্রিল ২০১৪)

ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী )
  • ২০
বাংলা আমার দেশ। অথচ বাস্তবতা আর জীবনের দায়ে, যদিও আমাকে আজ থাকতে হচ্ছে আমার দেশ থেকে অনেক অনেক দূরে। তবুও বাংলার ভালবাসায় ভরা ভালোলাগা গুলো আর বাংলার অনুপম সৌন্দর্যকে আজও আমি রেখেছি আমার হৃদয়ের অতল গভীরে। আমি যে ভালবাসি আমার বাংলাকে, তাইতো প্রাণভরে বাংলার গান শুনি, প্রাণখুলে হাসি এবং বেষ্টন করে রেখেছি হৃদয়ের শীতল অনুভূতি দিয়ে। আমি যেখানেই থাকিনা কেন, আমার হৃদয়েই রেখেছি আমার বাংলাকে।

প্রায়শই আমি গ্রামাঞ্চলের স্বপ্ন দেখি, পাহাড়ের চূড়ায় সূর্যদয়ের শয়নকামরা দেখি, আরো দেখি শান্তিময় চন্দ্রপ্রভা। সেই সহজ-সরল আর মিষ্টিময় জীবনকে খুঁজে ফিরি কখনো কখনো। গাছের মৃদুমন্দ বাতাসের অনুসরণে সেই শান্তির নিঃশ্বাস, হাঁটু সমান উঁচু হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ঘন সবুজ ঘাসের উপর দিয়ে ঢেউয়ের মত বয়ে যাওয়া প্রবল বেগে বায়ুপ্রবাহের সেই বিস্ময়। কিংবা যতক্ষণ না পাহাড়ের গুটানো দৃশ্য ফুরিয়ে যায় দৃষ্টিতে এবং যতক্ষণ না দিনের বিস্তৃত আলো ফুরিয়ে যায় মনে। এই সবের কোনো কিছুই যেন ভুলিনি এখনো। আর তাইতো এই সুদূরে থেকেও এখনো যখনই যা দেখি সেটাকেই আমার বাংলার রূপের সাথে তুলনা করে দেখি।

এখানেও উজ্জল প্রভাত দেখি, বিশাল নভোনীল আকাশ দেখি, আকাশে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখিদের উড়তে দেখি, সবুজ গাছপালা দেখি, গাছে গাছে পাখিদের গান শুনি, তারা ভরা আকাশ দেখি, পাহাড়-পর্বত দেখি, সবুজ-শ্যামল মাঠও দেখি, তবুও কেন যেন প্রাণটা ভরতে চায় না। এখানেও অঝর ধারায় বৃষ্টি পড়ে, এখানেও বিশাল আকাশে উজ্জল চাঁদ উঠে, এখানেও সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে যাই, সুন্দর সুন্দর সব জায়গায় ঘুরা হয়, রক্তিম সূর্যাস্তও হয়, তারপরও কেন জানি আমার দেশের মত সুন্দর মনেই হয়না কিংবা আমার বাংলার মত রূপ কোথাও যেন দেখতে পাইনা। তাই বুঝি, আমার দেশের প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার যে কি সুখ আর শান্তি লাগে, তা কবির ভাষায় তাঁর গানে, কবিতায় ও বিভিন্ন লেখনিতে নানাভাবে প্রকাশ করেছেন সকল কবিরা।

বিশাল আকাশে ফক-ফকে সাদা বলের মত চাঁদটাকে দেখলেই আমার সাহেব আনন্দে আমাকে ডেকে উঠে বলে- "দেখো দেখো, কি সুন্দর চাঁদ উঠেছে আকাশে। তাড়াতাড়ি আসো, দেখে যাও।"
আমি দৌড়ে যাই এবং বারান্দায় গিয়ে অবাক হয়ে বলি- "কি ব্যাপার এত ডাকাডাকি করছো যে? ওমা! তাইতো, কি সুন্দর চাঁদ !!" বলেই আমিও আনন্দিত হয়ে উঠি।
তখন আমার সাহেব আমাকে বলে- "দেখছ, অনেক সুন্দর আর অনেক বড় চাঁদটা তাইনা?"
তখন আমি বলি- "হুম আসলেই খুব সুন্দর এবং অনেক বড়, কিন্তু তারপরও কেমন যেন দেশের মত লাগেনা। মনে হয় যেন, কিছুর একটা অভাব রয়েছে।"
আমার সাহেব তখন আমাকে বলে- "সেতো নিজেদের দেশ বলে কথা, পার্থক্য তো থাকবেই।"
তারপরও আমরা এখানে দেশের মতই চাঁদনী রাতটাকে উপভোগ করতে চেষ্টা করি, বারান্দায় বসে কিংবা বাড়ির সামনের রাস্তায় হেটে। ঠিক তখনই দেশের কথা খুব মনে করি, দেশের চাঁদনী রাতের অনেক গল্প করা হয় আমাদের দুজনার। গল্প করতে করতে একসময় দুজনেই দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে বলে উঠি- "এমনি চাঁদনী রাতে দেশে কত যে আনন্দিত হয়েছিলাম এবং সবাই মিলে কতইনা আনন্দ করেছিলাম।"
কখনো কখনো আমার ছেলেদের নিয়ে সপরিবারে গাড়ি নিয়ে ড্রাইভ করে, দূরে কোথাও বেড়াতে গেলে, রাত্রি হয়ে গেলে বেশ মজাই হয়। এবং আরো বেশি মজা হয়, যদি হয় চাঁদনী রাত কিংবা বৃষ্টির রাত। তখন চাঁদনী রাত হলে আমার ছেলেরা এতই খুশি হয় যে, গাড়ির মুন-রোফটা খুলে দিয়ে অবাক চোখে দেখবে চাঁদটাকে। আমি এবং আমার সাহেব তখন ছেলেদের, দেশের অনেক গল্প শুনাই। ওরাও খুবই মনোযোগ দিয়ে দেশের গল্প শুনবে এবং আনন্দে বলে উঠবে- "আমরাও বাংলাদেশে যেতে চাই, ওখানে গিয়ে চাঁদনী রাত দেখব, বৃষ্টি দেখব, অনেক মজা করব, ইত্যাদি ইত্যাদি।"
ছুটির দিনে অঝোরে বৃষ্টি হলে আমার সাহেবের সেকি আনন্দ!! আমাকেও ডেকে নিয়ে যাবে বারান্দায় কিংবা জানালা খুলে দিয়ে বৃষ্টি দেখবে, আর দেশের বৃষ্টির দিনের অতীত স্মৃতিগুলো রোমন্হন করবে। তখনও দেশের কথা মনে করে বৃষ্টিটাকে খুব উপভোগ করতে চেষ্টা করি এবং এক সময় আনমনা হয়ে দুজনেই বলে উঠি- "এমন বৃষ্টির দিনে, কি মজাই না করেছি দেশে!!"
আমরা যারা দেশ থেকে অনেক দূরে থাকি, এমনি করে কতভাবে প্রতিটা মুহূর্তে দেশকে আমরা স্মরণ করে থাকি। সুখে-দুঃখে প্রতিটা ক্ষণেই যা কিছুই করি, যা কিছুই দেখি, সবকিছুতেই দেশের অনুভূতিটাকে স্মরণ করি এই জন্যই যে, অন্তরের শূন্যতাটাকে ক্ষণিকের জন্য হলেও যদি বিলীন করতে পারি।

আর এমনটি হবেই বা না কেন? সেই ছোটবেলা থেকে এই বড়টি হয়েও দেখে এসেছি এবং এখনো মনের মধ্যে পুষে রেখেছি, বর্ণিল স্বপ্নে ভরা বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। কিযে মুগ্ধ করা মাধুর্য ঘিরে আছে সেখানে! ষড়ঋতুর সেই দেশে প্রকৃতি যে এত দ্রুত রং বদলাতে পারে তা কখনো দেখিনি পৃথিবীর অন্য কোথাও। যে দিকে চোখ যেত, সেইদিকেই দেখতে পেতাম- সবুজ শ্যামল মাঠ, সোনালি ফসলে ভরা পাকা শস্যের ক্ষেত, ফুলে-ফলে ভরা গাছপালা, তৃণ গুল্ম শোভিত বন-বনানী, সে এক প্রকৃতির চোখ জুড়ানো মনোরম দৃশ্য। নদীমাতৃক এই দেশের বর্ষার বৃষ্টিপাতে কানায় কানায় ভরে যাওয়া নদনদী, বয়ে যাওয়া গতিশীল নদীস্রোত, আর সমুদ্র সৈকতের সমুদ্র দৃশ্য, যেন আমরা আকণ্ঠ ডুবে আছি এই সৌন্দর্য্যসাগরে এবং পান করছি যেন তাঁরই রূপসুধা। চাঁদের আলোয় রাতের বাঁশঝাড় ও গাছপালা গুলো যেন প্রকৃতির আরেক রূপ। স্বপ্নঘেরা পাহাড়-পর্বত, জলপ্রপাত আর বনভূমি, সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকা বড় বড় গাছগুলো, মনে হয় যেন অনন্ত প্রহরীর মত অপেক্ষা করছে, পথিকদের স্বাগত জানাতে। তাই নির্দ্বিধায় এই আমি বলতে পারি যে, আমার দেশ শুধুই সুন্দর নয়, সে এক অপূর্ব, সে এক অতূলনীয়, এবং কি যে অসাধারণ সুন্দর সেই বাংলা আমার। আর তাইতো আমার হৃদয়ের অতল গভীরে বহু যত্ন করে রেখেছি আমার প্রাণপ্রিয় সেই বাংলার রূপটাকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
F.I. JEWEL N/A # অনেক সুন্দর একটি লেখা ।।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে জুয়েল ভাই, গল্পটি পড়ার জন্য। সতত শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন আসলে দেশের বাইরে না গেলে- দূর থেকে না দেখলে আমরা বুসঝব না আমাসের দেশটা কত ভাল ক্ত সুন্দর। খুব ভাল লিখেছেন। ভাল লেগেছে।
জ্বি ভাই, আপনি ঠিকই বলেছেন। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে হুসাইন ভাই, গল্পটি পড়ে আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন। রইলো আপনার জন্য বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা। কামনা করছি, সুন্দর ও আনন্দময় হোক আপনার এই নতুন বছরের আগামী দিনগুলো।
নাজমুছ - ছায়াদাত ( সবুজ ) বেশ ভালো লাগলো গল্পটি । কাহিনী বিন্যাস চমৎকার ,শুভ কামনা রইলো আপু।
গল্পটি তোমার বেশ ভালো লাগলো জেনে সত্যিই আনন্দিত হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে সবুজ, গল্পটি পড়ে তোমার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থেকো। তোমার জন্য রইলো বাংলা নববর্ষের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। কামনা করছি, সুন্দর ও আনন্দময় হোক তোমার এই নতুন বছরের আগামী দিনগুলো।
বশির আহমেদ দেশের প্রতি আপনার অগাধ ভালবাসা কে শ্রদ্ধা জানাই । দেশের জন্য মনের অনুভুতি গুলো সুন্দর ভাবে প্রকাশ করেছেন ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে বশির ভাই, গল্পটি পড়ে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন। রইলো আপনার জন্য বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা। কামনা করছি, সুন্দর ও আনন্দময় হোক আপনার এই নতুন বছরের আগামী দিনগুলো।
রফিক শিমুল এখনো মনের মধ্যে পুষে রেখেছি, বর্ণিল স্বপ্নে ভরা বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য... আমাদের সবার মনের কোনে এমন বোধ লুকিয়ে থাকে কিন্তু আমরা তা মাঝে মাঝে বুঝতে পারি না... কিন্তু প্রবাসে গেলে সেই বোধ বেশ প্রবলভাবে অনুভূত হয়... নিজের মনের ভাবগুলো খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আপু ... শুভকামনা রইল...
জ্বি ভাই, কথাগুলো আপনি ঠিকই বলেছেন। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে শিমুল ভাই, গল্পটি পড়ে আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন। রইলো আপনার জন্য বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা। কামনা করছি, সুন্দর ও আনন্দময় হোক আপনার এই নতুন বছরের আগামী দিনগুলো।
জোহরা উম্মে হাসান আমার হৃদয়ের অতল গভীরে বহু যত্ন করে রেখেছি আমার প্রাণপ্রিয় সেই বাংলার রূপটাকে। ভাব ও ভাষার সুন্দর সংমিশ্রন , খুবই ভাল লাগলো !
গল্পটি আপনার খুবই ভালো লেগেছে জেনে সত্যিই আনন্দিত হলাম। আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে জোহরা আপু, গল্পটি পড়ে আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন আপু। আপনার জন্য রইলো বাংলা নববর্ষের অনাবিল শুভেচ্ছা। কামনা করছি, সুন্দর ও আনন্দময় হোক আপনার এই নতুন বছরের আগামী দিনগুলো।
এশরার লতিফ ঢাকার পরিবাগে একটা নালা ছিল। বিদেশে যখন প্রথম আসি দেখলাম সেই মাপের জিনিসকে এরা নদী বলে আর মহাযত্নে রক্ষণাবেক্ষণ করে। ভেবেছিলামা কোথায় আমাদের পদ্মা আর কোথায় এই সব শীর্ণ জলধারা। দেশ ভাবলেই আমি ভাবি নদী চাঁদের আলো আর বৃষ্টি। যাহোক, চমৎকার লিখেছেন, খুব ভালো লেগেছে।
হুমম ঠিকই বলেছেন লতিফ ভাই। গল্পটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে সত্যিই আনন্দিত হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভাই, গল্পটি পড়ে আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন ভাই, অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
প্রজ্ঞা মৌসুমী লেখক শাহাদুজ্জামান প্রবাসীদের নিয়ে বলেছিলেন " তাঁদের শরীর এসে পৌঁছায় নতুন দেশে, কিন্তু মনের ভেতর থাকে এক টুকরা বাংলাদেশ। অভিবাসীদের যাওয়া আছে, পৌঁছানো নেই।" ঠিক এই গল্পের নামের মত... 'কি যেন নেই'... অতল গভীরের বোধ নিয়ে লেখা/ ভাবনাকথা ভালো লাগলো। নস্টালজিক হয়ে পড়লাম, জ্যোৎস্না, বর্ষা, পাহাড় ইভেন এই 'সাহেব' ডাকটা বাংলার দিন মনে করিয়ে দিল। অনেক শুভ কামনা... বাংলা, বাংলার মাটি এভাবে বেঁচে থাকুক, পায়ের নিচে না হোক, হৃদয়ের অতল গভীরে।
কি সুন্দর করে গুছিয়ে কাব্যিকের মত করে আপনার মন্তব্য লিখেছেন, সত্যিই অসম্ভব ভালো লেগেছে আপু। খুবই আনন্দিত হলাম লিখাটি আপনার ভালো লাগলো জেনে। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে মৌসুমী আপু, গল্পটি পড়ে আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন, রইলো আমার আন্তরিক শুভকামনা।
Salma Siddika SUNDOR GOLPO
অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে সালমা, গল্পটি পড়ার জন্য। ভালো থেকো, অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
আলমগীর সরকার লিটন শিল্পী আপু উজ্জল টা হবে উজ্জ্বল হবে -- অনেক অনেক অভিনন্দন--- এটা শুধু সেলিনা আপু দেখার জন্য বলছি
আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে না আমি আপনার ভুল ধরেছিলাম বলেই না আজ আপনিও ভুল ধরে বিচক্ষনতার পরিচয় দিলেন! শিল্পী আপুকে আমি যতটা চিনি উনি এতে করে অনেক খুশি হবেন দুঃখ পাবেন না। গল্পে বানান ভুলে ছন্দ বা কাব্যিকতায় একটুও বাঁধাগ্রস্ত হতে হয়না যতটা কবিতা পাঠে হয়...। আপনাকে আমন্ত্রণ জানালাম আমার লেখায় বানান ভুল ধরে দিতে....।
লিটন ভাই, গল্পটি প্রকাশ হওয়ার পর এই শব্দটি চোখে পড়েছিল, কিন্তু ফিক্স করার মত কোনো সিষ্টেম না থাকায় ঐ বানানটি ঠিক করতে পারিনি। তারপরও অনেক ধন্যবাদ আপনাকে বানানটি আবারও দেখিয়ে দেওয়ার জন্য। আরো ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে, আপনার সময় দিয়ে গল্পটি পড়ার জন্য। আপনি কি রাগ করেছেন, লিটন ভাই? আমি আসলে কাউকে কষ্ট দিতে চাইনা এবং মিন করেও কখনো কোনো কিছু বলিনা, তারপরও যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে ক্ষমার চোখে দেখবেন। ভালো থাকুন ভাই। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
নাহ সেলিনা আপা, আমি বরং খুশিই হয়েছি। কারণ আমি তো ভালো লিখতে পারিনা, ছাই পাশ যা মনে আসে তাই আমি লিখি। তাছাড়া আমি নিজেও জানিনা, আমার লিখাগুলো আদৌ কিছু হয় কিনা। আর তাইতো, এখানে এসেছি, আপনাদের সবার মন্তব্য থেকে আমার লিখা সম্পর্কে যদি কিছু জানতে পারি। যাক আপা, আপনি কিছু মনে রাখবেন না। আশা করছি, লিটন ভাইও কিছু মনে রাখবেন না।

৩১ জানুয়ারী - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ৯ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "পদত্যাগ”
কবিতার বিষয় "পদত্যাগ”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ জুন,২০২৫