অনেক কথা ২৪

Azaha Sultan
০৭ ডিসেম্বর,২০১৭
আবিষ্কার ও আবিষ্কারক--
 
একজন আবিষ্কারক প্রথমে অধ্যয়ন করে, তারপর চিন্তা করে, তারপর ভাবে, তারপর কল্পনা করে, তারপর চেষ্টায় বা আবিষ্কারে নামে; তারপর না জানি কত ভাঙাগড়া আর সংশোধন চলে, তারপর একজন আবিষ্কারকের একটি আবিষ্কার পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়। তার পর তিনি আবিষ্ককারক হয়। প্রত্যেকটি আবিষ্কারের পিছে একজন আবিষ্কারকের কঠোর তপস্যা বা পরিশ্রম থাকে। অতএব বহু সাধনার ফল একটি আবিষ্কার। তা হলে? বিশ্ব একটি মহা আবিষ্কার, এ আবিষ্কার কিকরে এমনি এমনি হয়ে যায়? এর পিছনে কি একজন আবিষ্কারক নেই? মানলাম নেই--প্রকৃতিতে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত অদ্ভুত ঘটনার কথা বাদই দিলাম আর মানুষের মধ্যে ঘটে যাওয়া দুয়েক জনের কথা হলে তা হলেও বাদ দেওয়া যায়। কিন্তু, অসংখ্য মহামানব এবং মানবের মধ্যে ঘটে যাওয়া বহু অলৌকিক ঘটনার কথা বাদ দেওয়া যায় কিভাবে? সৃষ্টিকর্তা ত নেই! (অনেকের মনে দ্বন্দ্ব) তা হলে এসব অলৌকিকতার বৈজ্ঞানিকযুক্তি কী? বিজ্ঞান ত আজ অনেক অগ্রসর।
 
 
দর্শন, বিজ্ঞান এবং সাহিত্য সৃষ্টির এমন কোন জায়গা আছে? যেখানে হজরত মুহাম্মদের মতো নিরক্ষর হয়ে আশ্চর্য কিছু সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন? অথবা কোন ব্যক্তি এমন অলৌকিকতা দেখিয়ে যেতে পেরেছেন? আছে কোন দৃষ্টান্ত? যিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অথবা স্বশিক্ষা ছাড়া এমন হয়ে গেছেন? কুরআন যদি ওহিবাণী না হয়, তা হলে একজন নিরক্ষর মানুষ কুরআনের মতো একটি মহাগ্রন্থ বিশদভাবে প্রকাশ বা বয়ান করতে পারল কিভাবে? (হাদিসের কথা নাহয় বাদই দিলাম) যদি ঐশ্বিক কোন হাত না থাকে? আমরা আবার মতবাদ মানতে রাজি নই। মতবাদে ‘হয়’ ‘হয়ত’ ‘হতে পারে’ সন্দেহ যুক্ত--সত্যের সন্দেশ মুক্ত নয়। কিবা আজকের সত্যমত কালকে যে ভুল প্রমাণিত হবে না কে বলে? ‘ধর্ম কারও উপকারে আসে না, যা বিজ্ঞান থেকে আসে’ মানছি। তবে কোন্ বিজ্ঞান জীবের শ্বাসপ্রশ্বাস বজায় রাখতে পারছে? মানে, মৃত্যুকে ঠেকাতে পারছে? জনাব! ধর্ম পরকালের শান্তির জন্যে, ইহকালের সান্ত্বনার জন্য নয়। এবার বলতে পারেন, পরকাল কি কেউ স্বচক্ষে দেখেছে, পরোক্ষকথা কেন আমরা বিশ্বাস করব? কে বলে আপনি বিশ্বাস করুন--করতে হবে! তবে মনে মনে ভাবুন, আপনার অঙ্গপ্রত্যাঙ্গের নিদর্শনাদি উপলব্ধি করুন এবং দেখুন একটিমাত্র অঙ্গ এমনে এমনে হওয়ার সাধ্য আছে কিনা। ধর্ম আপনাকে বাধ্য করছে না যে, আপনি পালন করুন--করতেই হবে। আর আল্লাহ্ আপনাকে জোরজবরদস্তিও করছে না যে, আপনি ওঁকে মানতেই হবে। আল্লাহ্ আপনার আমার কারও মুখাপেক্ষী নন। আপনি মানলে আপনার মঙ্গল না মানলে ওঁর ক্ষতি নেই। ক্ষতি আপনার আমার আমাদের। কারণ? মানতে হবে, এমনি এমনি অহেতুক কোনকিছু পয়দা হয় না--হতে পারে না। আর কোনকিছু পয়দা হলেওবা তা কোন কাজের হয় না--এ যুক্তি মানতে হবে। সকল ফলনের (হোক সামান্য ফসল) পিছনে অনেক শ্রমের দরকার হয়। হয় কিনা? তা হলে? বিশ্ব ত আর আমাদের আউশে হাওড়বাওড় নয় যে, কাল ছিল দলদলে জলাভূমি আজ শুকিয়ে গোচারণের মাঠ হয়ে গেছে। এটা একটি মহা আবিষ্কার এবং মহা বিস্ময়। এ আশ্চর্যাবিষ্কারের পিছে যে কেউ একজন আবিষ্কারক নেই বা থাকতে পারে না এ যুক্তি অযৌক্তিক।
 
 
মৃত্যু আজ নাহয় কাল একদিন ত আছেই তবে ধর্মকর্ম পালন করতে বা মানতে ক্ষতি কী? কোন ধর্মের বাধানিষেধে ত আর অমঙ্গল কিছু নেই। তবে? ইনসানের দেখানো মতবাদে মরলাম আর ঐশ্বরিক বিধিবিধানের বিরোধিতা করলাম--এটা কেন? বলতে পারেন, আমার দায়ভার আপনার নয় এবং আপনার দায়ভার আমার নয়। যে যার দায়ে দায়ী। আপনি মনে করছেন বিধি আছে বিধান নেই আর আমি মনে করছি বিধান আছে বিধি নেই। এখানে আপনার আমার অমিল। তাই বলে আমাদের মধ্যে এত গালাগালি লাফালাফি দাঙ্গাহাঙ্গামা কিসের? আপনার জিন্দেগি আপনি যেভাবে উপভোগ করতে চান--করুন আর আমার জিন্দেগি আমাকে শান্তিতে অতিবাহিত করতে দিচ্ছেন না কেন? বিচারের মালিক যদি একজন থাকেন--তিনি করুক।
 
 
‘যে বুঝে না মনে মনে তারে বুঝায় কোন্ জনে’ যে নিজে নিজে বুঝে না তাকে হাজার যুক্তিতেও বুঝানো যায় না। কারও কারও মুখে শোনি ‘স্রষ্টার এতই কী দরকার পড়ল এত কিছু সৃষ্টির--আবার কেয়ামত--পাপপুণ্যের হিসাব--হাশরনশর--বেহেস্তদোজখ এতসবের দরকার কী ছিল? বা কেন?’ অনেক ‘কেন’র উত্তর হয় না। কিছু কিছু ‘কেন’ অনুভবেই বুঝতে হয়। তবু সংক্ষেপে বলি, মনে করুন আপনি এক জন--কোথাও আর কেউ নেই--একা বিরাজ বা বিচরণ করছেন--চারি দিকে ঘনান্ধকার নিরাক শূন্য। আপনার কী অনুভূতি হতে পারে এবং কেমন লাগতে পারে এমন জীবন? কোনেকজন সঙ্গীসাথি অথবা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গানুভূতির অনুভব হবে কিনা? এবার আপনি কিছু একটা তৈরির মনস্থ করলেন, ধরুন--করতে বসলেন (হতে পারে খেলার সামগ্রী--হোক ক্ষুদ্র) সেখানে আপনার বিভিন্ন রকমের হাতিয়ার বা যন্ত্রপাতির দরকার হবে। হবে ত? উদ্দেশ্যমুলক জিনিসটি তৈরির পর যন্ত্রপাতিগুলো কি আপনি নষ্ট করে ফেলবেন নাকি সযত্নে রেখে দিবেন? হাঁ, তদ্রূপ বিধাতাও যখন মানুষ সৃষ্টের মনস্থ করলেন তখন কিছু যন্ত্রপাতির প্রয়োজনিয়তা অনুভব করলেন। যেমন? যেমন--আসমান-জমিন গাছপালা কীটপোকা পশুপাখি সবকিছু--সবকিছু যন্ত্রপাতিরূপে আগেই তৈরি করা দরকারি মনে করলেন, যা আপনার সব ধরণের প্রয়োজনিয়তা মিটাতে পারে। দেখুন ত এখানে স্রষ্টার অস্তিত্বের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় কিনা?
 
 
অনেকে বলে, মানুষ ত সবাই আবার সাধুপুরুষ ও মহামানব কেন? উত্তম-মধ্যম এতসব পার্থক্য কেন? দেখুন, এখানে যত যুক্তি আছে তত নিদর্শনও আছে। কোন পশুপাখি ও জীবজন্তুর মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য নেই, যা মানুষের মধ্যে আছে। যেমন--ছাগল আছে ‘মহাছাগল’ নেই। গরু আছে ‘মহাগরু’ নেই। এভাবে ‘মহা’ শব্দটির সম্পর্ক মনুষ্যজাতি ছাড়া অন্যকোন জাতির মধ্যে সম্পৃক্ত নেই। কারণ পশুপাখি ও অন্যান্যদের ক্ষেত্রে প্রথপ্রদর্শকের দরকার হয় না। তাদের বিচরণ যেমন অবাধ--জিন্দেগিও তেমন আলাদা। বিধাতা মানুষকেই শুধু মর্যাদাপূর্ণ করে বানিয়েছেন আর অন্যান্য সৃষ্টিকুল মানুষের উপকারে সৃষ্টি করেছেন। এমনি এমনি হলে কিবা মানুষ হওয়া যেত কিন্তু ‘মহা’ নামক কোন মহানতা মানুষের মধ্যে থাকত না। যেমন--ধরুন, আপনি একটা কারখানা খুলবেন বা খুলছেন। সেখানে অনেক কিছু তৈরি হবে--হচ্ছে। এখন মনে করুন, দশটা মেশিন তৈরির কাজ চলছে বা চলবে। তন্মধ্যে ছয়টাকে বানাতে যাচ্ছেন একপ্রকারে একটু নিম্নমানের করে, যাতে যেকেউ কিনতে পারে অর্থাৎ সবার জন্যে প্রযোজ্য করে। এগুলোর ব্যাপারে আপনি জানেন একটু ব্যতিক্রম থাকবে : বারবার যান্ত্রিকসমস্যা দেখা যেতে পারে--বারবার যন্ত্রশিল্পীর দরকার হবে। (এভাবে বিধাতাও জানেন মানবসমাজ ব্যতিক্রম হবে, কিছু মানুষের যান্ত্রিকসমস্যার জন্য ‘মহামানব’ নামক সংস্কারক দরকার) বাকি চারটের মধ্যে তিনটাকে বানাচ্ছেন আরেকটু উন্নতমানের করে, যাতে কেউ কেউ কিনতে পারে অর্থাৎ মধ্যম কোন পদ্ধতিতে--যেগুলোর গ্যার‌্যান্টি দেওয়া যায়। (সাধুপুরুষেরা কিন্তু মধ্যম) আরেকটাকে বিশেষ কার্যকরী করে সকলেরই পছন্দসই তৈরি করতে ভাবছেন, যাতে সে সুনাম কুড়াতে পারে এবং আপনার পরিচিতি তুলে ধরতে পারে। দেখুন, আপনার চিন্তাধারা এখানে তিন ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে--সর্বোন্নত, মাধ্যমিক ও নিম্নমান। স্রষ্টা এভাবে তিনটি স্তরে মানুষ সৃষ্টি করেছেন--অতি উৎকৃষ্ট, উৎকৃষ্ট এবং নিকৃষ্ট। আপনি সাধারণ একজন আবিষ্কারক হয়ে আবিষ্কারপূর্বে এত কিছু চিন্তা করতে পারেন! তা হলে বিশ্বজাহান একটি মহা আবিষ্কার কোন চিন্তাভাবনা ছাড়া কি হয়ে গেল? আপনি যেখানে সাধারণ কোন কাজ করতে গেলে কত চিন্তাভাবনা করে ধাপে ধাপে অগ্রসর হন আর এত বড় কায়েনাৎ কিভাবে কারও ভাবনাচিন্তা ছাড়া হয়ে যেতে পারে! বুঝা দরকার।
 
 
যুগের বিবর্তনে হয়ত সৃষ্টিকর্তার নাম একদিন মানুষ ভুলে যাবে। এ যুগ ত তবু আজও স্রষ্টার উপর আস্থা রাখছে। ভবিষ্যতে নিরীশ্বর ঘোষণার চর্চা মনে হয় এখন থেকে চলছে! আগে আমরা সিনেমা দেখার জন্যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ভিজেপুড়ে সিনেমা দেখছি। তারপর এল টেলিভিশন। টেলিভিশন যদিওবা আমার বা আমাদের জন্মের অনেক আগের আবিষ্কার, তারপরেও সে আমাদের কাছে আসতে অনেক দেরি। বলা যায়, আজকের এ সস্তা প্রযুক্তিটি একদিন আমাদের মতো অনেক মানুষের কাছে দুর্লভ বস্তু ছিল বটে। সারা মহল্লাতে দুয়েকটার দেখা মিললে সেই মহল্লার সুনাম কত--অমুখ অমুখের ঘরে টিভি আছে! অনেকে সেই টিভি দেখতে গিয়েও আবার অনেকখানে অনেক জায়গায় নাজেহাল হতে হয়েছে। আজকের পৃথিবী যেখানে হাতের তালুতে দেখা যাচ্ছে একদিন এ পৃথিবীর মানচিত্র দেখতে হলে এক দিনের পাথেয় দরকার পড়ত। দুনিয়াটা দেখা আজ যত সহজ হয়ে গেছে একদিন তত কঠিন ছিল দুনিয়ার যোগাযোগ। এক মাসের চিঠিপ্রেরণ আজ এক সেকেন্ডের ব্যাপার। তবে চিঠিপত্রের যোগাযোগ আজকাল নাই বললেও চলে। আজকে যোগাযোগের বড় মাধ্যম ইন্টারনেট। প্রযুক্তির এভাবে উন্নতি দেখে অনেকে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ছে--একদিন হয়ত আরও অবাক করা কিছু সৃষ্টি হবে, তখন কমজোর দিলের মানুষ স্রষ্টাকে ভুলে সৃষ্টিকে যে পূজতে শুরু করবে না কে বলে! এককালে শোনছি ভারতের লোকেরা ভাতের টাকা দিয়ে সিনেমা দেখত। মানে, সিনেমা দেখা যত জরুরি মনে করত ভাত খাওয়া তত জরুরি মনে করত না! আজকে ইন্টারনেটের বেলায়ও অনেকটা সেরকম। ভাত খেতে পারি-না-পারি তবে ইন্টারনেট জরুরি। আর এ ইন্টারনেট-জগতে প্রবেশ করলে দেখা যায়--দুনিয়া কত গোল এবং কত রঙে ভরপুর!
 
 
ছোটবেলাথেকেই কিন্তু যাত্রাপালার চেয়ে মোল্লামৌলবিদের ওয়াজনসিহত শোনতে আমার ভাল লাগত বেশি। এটা আমার অনেক কিছু ভাল লাগার মধ্যে একটি। আজকে সেটার বড় সুযোগ ভার্চুয়্যালজগৎ। তবে হাঁ, কিছু জিনিস যতবেশি উপকারের হয় ততবেশি আবার অপকারেরও হয়। আজকের সোশ্যালমিডিয়াও অনেকটা সেরকম। এ জগতে যখনই প্রবেশ করি তখনই দেখি মানুষের কত ধরণের রূপ এবং কত রকমের চেহারা! মানুষ যে কী নির্লজ্জ ও কী নির্মম এবং কী বিশ্রী বাকভঙ্গিমার হতে পারে তা গুগল-ইউটিউব-ফেসবুক-টুইটার ইত্যাদির অডিও-ভিডিও বা মন্তব্য না দেখলে বুঝা মুশকিল। সাধারণ জনের কথা বাদ দেওয়া যায় কিন্তু আল্লাহ্-রাসূল কুরআন-হাদিস ও মহামানবদের অবমাননার কথা বাদ দেওয়া যায় কিকরে? যেকোন পোস্ট, ভাল হোক বা মন্দ যা-ই বলিনা কেন, এমনসব বক্তব্য বা মন্তব্য দেখা যায় যা দেখলে বা শোনলে রীতিমতো শিউরে ওঠতে হয়! মানুষের আচরণ যে কত জঘন্য হতে পারে, তা না দেখা পর্যন্ত বিশ্বাস করা কঠিন। বিধাতা কেন জানি মানুষের সংখ্যা বাড়িয়ে দিল জানি না সুতরাং কিছু কিছু মনুষ্যসৃষ্টি বরং কমে দিয়ে গরুছাগল ও পশুপাখির সংখ্যা বাড়িয়ে দিলে মনে হয় ভাল হত; অন্তত পৃথিবীর সৌন্দর্য বাড়ত তদ্রূপ দাঙ্গাফসাদও কমত এবং পৃথিবীর বেশ উপকার হত। কারও ভুলত্রুটি হোক--হবে--হতেই পারে তাই বলে কুদোকুদি-লাফালাফি-গালাগালি এসব কেন? ‘আমি ভাল ত জগৎ ভাল’ আমার মধ্যে যে ভুল নেই এবং কখনো হয়নে--হচ্ছে না--হবে না সেটা আমি বলি কেমনে! অন্যের দোষের বিচারে যাওয়ার আগে নিজের দোষের বিবেচনা জরুরি। যে নিজের দোষ দেখে না সে মানুষ হতে পারে না। বিধাতা ‘হও’ বলে সৃষ্টি শুরু করেছিলেন ঠিক কিন্তু হতে হতে যে এপর্যায়ে নেমে আসবে তা বোধহয় বিধাতাও কল্পনা করেননি ঠিক! আজ সম্ভবত বিধাতারও লজ্জা বোধ হচ্ছে মানুষের সব কর্মকাণ্ড দেখে।
চলবে...
 
 
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী নয়।।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

অক্টোবর ২০২৪ সংখ্যার বিজয়ী কবি ও লেখকদের অভিনন্দন!i