আমার কোনও ব্যথা নেই
চোখের জলের কষ্ট নেই-রং নেই
আর কাঁদানে গ্যাস !
সময়ের দাবিতে
নিউরনে অযাচিত আর্তনাদ ,
ওলট পালট ।

বেত হাতে মহান শিক্ষক
চিরচেনা শ্রেণী কক্ষে।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক
কম্পন শুরু বক্ষে।

আমি কতোটুকু আমাকে ঘৃণা করি সেটা জানার অধিকার একমাত্র আমার-ই আছে।
আমার স্বপ্ন ধ্বংস করার অধিকার কিভাবে যেনো তোমাদের হয়ে গেলো।
ভালো থাকার, চিন্তা করার সুখটুকুও ব্যারাম হয়ে গেলো।
আমাকে নিশ্চিহ্ন করে তোমাদের কবিতার খাতায় তোমরা জোছনা লিখো।

আকাশে তারার ঝিলিক, হাতের নিলিক, পাখি ছটফট
জীবন প্রতিক, বিধাতা মালিক, মনটা করমট।
পিপাসায় জল, বর্ষাকাল, ভাষে নদীর কূল ।।
কবির কলম, কবিতার জম, সৃজনশীল পাঠশালা

তোমায় পেলে ভেবেছিলাম দুঃখ হবে জয়,
তাই তোমাকে ভালোবেসেছি দিয়ে হৃদয়।
করতে আপন তোমায় আমি করছি জীবন ক্ষয়,
ভেবেছিলাম পেলে তোমায় হবে আমর জয়।

উত্তপ্ত প্রহরী বহিরাগত,
আইন শৃঙ্খলা সম্পূর্ন মুঠোয়।
চাপাবাজরা ঊর্জ-স্বল মনে করে নিজেকে,
কৃমিনালরা একান্ত নিজস্ব ব্যাক্তি।

বড়ই মোহন তোমার রূপের ঝলক !
ছিল কত আরো, অগুনতি পুষ্প গুল্মবনে –
প্রস্ফুটিত, আধফোটা, শীতসকালের রোদ্দুর যেন
বাঁকভঙ্গ-দেহ ললিত লতা, যেন এক উড়ুক্কু কিশোরী
সে এক রঙ্গনৃত্য সুবাসিত মদির।

ভালো থেকে, ভালোবেসে
সমুদ্রের মতো ঢেউ এসে
মিশে যায় ছোট ছোট মনে আজও
হয়নি এখনও বড়, তোমার মতন

শান্তি কোথায় ব্যর্থ আমি
বেড়াই শুধু ঘুরে।
শান্তি আছে পাখির ডানায়
শুভ্র কবুতরে।
সে বলে ভাই শান্তি তো নাই
বন্দী আমি খাঁচায়
খুঁজে দেখ শান্তি পাবে
শিশির ভেঁজা পাতায়।

বিষন্ন মনে এখন আর রোমান্টিকতা বিরাজ করে না,
উড়ে বেড়ানো শঙ্খচিল গুলিও এখন আকাশে ভিড়ে না !
আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নগুলিও এখন বাস্তবে বড় কঠিন,
এখন আর স্বপ্ন দেখা হয় না ।