আমার লাশটা যেনো সোনালীর কবরের
পাশে ওই বকুল তলায় দাফন করা হয়""
মরে গিয়ে অন্তত ওর পাশে থাকতে পারবো""...!!
-
গল্প
এই চোখ দুটি মাটি খেওনাশাহীন নীল -
গল্প
আগন্তুকশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানআপনি সময় মতো না এলে আমি ঘোর বিপদে পড়ে যেতাম।কিন্তু আপনি সময়মতো সহসা এখানে এলেন কোথা থেকে?শিলা আগন্তুক লোকটার কাছে জানতে চাইল।
আকাশের ওপর থেকে। -
গল্প
ভিন্ন পৃথ্বীসেজান খন্দকারপরপর সাজানো সাতটি ক্যাপসুলের ঢাকনা আস্তে আস্তে খুলে গেল। মিটমিটে চোখে চারদিক চেয়ে দেখল পাঁচ জোড়া চোখ। মনে হচ্ছে যেন মূহুর্তকাল কিন্তু এরই মাঝে কেটে গেছে তিনশত বছর।
ক্যাপসুলের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসল একে একে সবাই। -
গল্প
ভিনগ্রহের বন্ধু বিবোMostafa Sohelবিবো আমাকে দেখে খুব মিষ্টি করে হাসে। তারপর আমার দিকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে থাকে। আমি হেসে বলি , তোমার নামটা তো বলবে ? . অনেকটা রোবটের মতো গলার স্বর ভেসে এলো। কাঁপা কাঁপা গলায় সে বললো , বিবো।
-
গল্প
স্বর্গাদপী গরিয়সীএশরার লতিফআমার বাবা মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর প্রফেসর। ইলেক্ট্রনিক্সেও বাবার ভীষণ আগ্রহ। একসময় আমাদের ষ্টোর রুমটা ছিল বাবার ঘরোয়া ল্যাবরেটরী। বাবা যেহেতু কুরুকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়য়ের কাজ করতেন, ক্ষুদে গবেষণাগারটির নাম দিয়েছিলেন কুরুক্ষেত্র। ছুটির দিনে বাবা কুরুক্ষেত্রে ডুব দিতেন।
-
গল্প
আলব্রাটোর চন্দ্র ভ্রমণএস. ইমাম মেহেদী হাসানআলব্রাটোর মনটা আজ খুব খারাপ। বাবা এখনো এ মাসের খরচের টাকাটা পাঠাইনি। এদিকে মেসের ভাড়া দেওয়ার সময়টা পেরিয়ে গেছে।পকেট হাতড়ে দেখলো দশ টাকার দুটি পুরাতন নোট যেন চলতে চলতে ক্লান্ত হয়ে ঝিমিয়ে পড়েছে। আলব্রাটো টাকাটা পকেটে রেখেই বিছানায় এসে শুয়ে পড়লো।
-
গল্প
আনিলার গল্পAmaranthine Elysianঐন্দ্রিলা, শুনতে পাচ্ছ?...... কি হল উত্তর দাও।
আমি তো হতভম্ব।বললাম- তুমি কে? আর আমার মাকে কেন চাচ্ছ?
কন্ঠস্বর-সেটা তাকেই বলব।
আমি- মা মারা গেছেন।
কন্ঠস্বর- ও আচ্ছা। আর তোমার বাবা?
আমি- বাবাকে কখনও দেখিনি। আর আমাকে কেউ তার কথা বলেও না।
কন্ঠস্বর- তুমি আজকে রাত ১২টার পরে সবাই যখন ঘুমিয়ে যাবে তখন ছাদে আসবে।
আমি- কিন্তু তুমি কে??? -
গল্প
বৈকল্পিকআসলাম হোসেন সজলমাঝে মাঝে এমন সব জায়গায় এমন সব মানুষের সাথে দেখা হয় যে অবাক হওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। চারুকলার পাশে দেখা আরাতের সাথে, যার কিনা ছবি বা শিল্প-সাহিত্যের প্রতি কোন কালেই আগ্রহ ছিল বলে আমার জানা নেই। তার হাতে দেখলাম একটি প্যাকেট। বাইরে থেকে বুঝা যাচ্ছে না ভিতরে কি আছে।
-
গল্প
অামার উমেদরওনক নূরওকে আমি প্রথম যেদিন ঘরে এনেছিলাম তখন খুব কেঁদেছিলাম, কারন ওর মাঝে আমি আমার পূর্ণতা খুজেছিলাম। ওর নাম দিয়েছিলাম উমেদ । আমার স্বপ্নগুলোকে সত্যি করতে ওকে খুব প্রয়োজন ছিলো। তাই আমার শূণ্য ঘরে উমেদ আমার বন্ধু হয়ে এলে।
-
গল্প
শেফালীর জীবনের এক কল্প কাহিনীবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্তছোট একটা অদ্ভুত রকমের দেখতে যান নিঃশব্দে মাঠের মাঝখানে এসে নামলো । কিছুক্ষন পর সেই যানটার থেকে দু-জন দেরফুট মাপের মানুষ গোত্রীয় লোক বেরিয়ে এলো ।
নভেম্বর ২০১৭ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মার্চ,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
