মাতলা নন্দিপুর গ্রামের এক সাঁওতাল ।
বয়স প্রায় ২০ এর আসে পাশে হবে ।তাঁর তেল চিটচিটে কৃষ্ণ বর্ণ থেকে একটি

ঘরের এপাশ ওপাশ পায়চারি করছেন আর বাঘের মত গজরাচ্ছেন তিনি। একের পর এক ফোন কল আসছে আর ক্ষোভে ক্রোধে মুখের রং

ছৈয়লদের দিনকাল এখন আর ভাল নেই । মজিদ মিয়া পৈত্রিক পেশা হিসেবে ছৈয়ল গিরি করে আসছে । তার পিতার কালে ছৈয়লদের

দুদিন হলো বাচ্চটাকে ফেলে গেছে কে যেন।
একেবারে পুরো দুই দুইটি দিন রা¯—ায় পড়ে আছে শিশুটি। একলা, নিঃসঙ্গ। ভীত,

আমি হাথার আব্রাহাম, একজন ইসরাইলী আর্মিম্যান। আমাদের ইসরাইলী আর্মিদের ভিত খুবই শক্ত, আমরা প্রচণ্ড শক্তিশালী। আমরা কাউকেই পরোয়া

অবসন্ন নিস্তেজ শরীরটাকে কোনোরকম টেনে এনে খাটে ফেলে দেয় ঈশিতা । ঘনঘন শ্বাস গুলো দীর্ঘশ্বাসের আকার নেয় । মাথার মধ্যে চিনচিনে একটা ব্যথা

ছেন।সে রাজ্যের রাজার রাণী আছেন,আছেন তার সন্তান।সে রাজ্যে বন্যা,খরা প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রতিবছর লেগেই থাকতো। রাজ্যের মানুষগুলো দিনরাত

বৃষ্টি টা হঠাত-ই এল। ছাতা টা খুলে বাস স্টপ-এ এসে দাঁড়াল সুতৃষা। একটু দূরে চোখ পরতেই মনে মনে বলল,

স্যার, গেরামের সহজ সরল মানুষ তো না খাইয়া থাকলেও কেউ পোলাপান চোখের আড়াল করতে চায় না- বাকী কথাটা রশীদ মিয়া আর শেষ করতে পারে না। হাওলাদার সাহেবের

তান্নি’র কথাঃ
ওর সাথে আমার বেশ ভালোই দিন কাটছে। সাংসারিক ছোটখাট বিষয় ছাড়া