[[ গল্পে ”আব্দুল” চরিত্রের স্বাচ্ছন্দ্যময় আচরণ এবং সহজ সরল ভাষায় কথোপকথন, ওর অবস্থান থেকে চিরচেনা একজন অশিক্ষিত গ্রাম্য রাখালের মতই শাশ্বত ও সুন্দর। তাই অসুস্থ্য

বিয়েটা হঠাৎ করেই হয়ে গেল। আগে থেকে কোনোরকম প্রস্তুতি ছিল না। ঈদের ছুটিতে ফরিদ গিয়েছিল বাড়িতে। যেয়ে শুনে তার বিয়ে। বাবা

এক
মনে সুখ থাকলে নিজের জরাজীর্ণ বসতবাড়িটাও প্রাসাদতুল্য মনে হয়, আর ভ্রমণের স্বাদ জাগলে রেলওয়ের লক্কড়ঝক্কড় ট্রেনও উন্নত যান

ছোটবেলা থিকাই সবতেই আমারে ‘সরলি’ কইয়া ডাকতো। তয় এইডা আমার মায়ে-বাপের দেওয়া নাম না। মায়-বাপের দেওয়া নাম

ইমন সকাল সকালই ঘর থেকে বের হয়ে যাবে আজকে । আজকে একটা জরুরি কাজ আছে ওর। জরুরি মানে সেরকম জরুরি । আজকে ওর আদিবা

চাটুজ্জে বাড়ির বউ যখন এল তখন সবাই চোখ তুলে বউকে দেখছিল। লম্বা টানা টানা চোখ, গমের মত গায়ের রঙ আর সেরকম ফিগার খানি।

মাতলা নন্দিপুর গ্রামের এক সাঁওতাল ।
বয়স প্রায় ২০ এর আসে পাশে হবে ।তাঁর তেল চিটচিটে কৃষ্ণ বর্ণ থেকে একটি

এটি এ কটি সাধারন জীবনচিত্র।ভালবাসা ও সরল জীবনের সমীকরন এখানে মিশে গেছে।

ছেন।সে রাজ্যের রাজার রাণী আছেন,আছেন তার সন্তান।সে রাজ্যে বন্যা,খরা প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রতিবছর লেগেই থাকতো। রাজ্যের মানুষগুলো দিনরাত

সরল‌তরহ প্রতিমূর্তি এক স্ত্রী। ওদিকে পরকীয়ায় মত্ত তার স্বামী। স্ত্রীর সরলতাকে সে নিজের সম্পদভাবে। কিন্তু সেই সরল স্ত্রী একদিন পেয়ে গেলো প্রমান। অফিসের এসিস্টেন্ট নারীর সাথে সর্ম্পকের চিহ্ণ --দুটো চুল। চুলের রহস্য এই যুগে , এই ডিএনএ টেস্টের যুগে বের করা কোন কঠিন কিছূ নয় অন্তত একজন ধনী নারীর জন্য। ...এই নিয়ে এক সাদামাটা গল্প।