(সরলতা কাকে বলে ?একে সংজ্ঞায়িত করা নিতান্ত কঠিন বৈকি । এ ব্যাপারে কারো কোন সন্দেহ নেই যে, সরলতা একটি Abstract noun , এটি মানুষের যে কোন একটি ইতিবাচক গুণ ।প্রশ্ন হল আর সব গুণের মতই এটাও কি অর্জন-যোগ্য কোন মানবিক গুণ ? যেমন সত্যবাদিতা , নিয়মানুবর্তিতা । যেগুলো অর্জন করতে গিয়ে মানুষকে নিরন্তর চর্চা বা সাধনা করতে হয় । আমরা কাউকে উপদেশ দিতে পারি ... সত্যবাদী হও , দানশীল হও। কিন্তু আমরা কি “সরল হও” বলে কাউকে উপদেশ দিতে পারব ? আর দিলে তা কেমন শুনাবে !
আমার মতে “সরলতা” হল অন্য সব গুণের নির্যাস । কাউকে উপদেশ দিয়ে যেমন সরল বানানো যায়না আবার কাউকে জোর করে চালাক-এ পরিণত করা যায়না । সরলতা একটি অসংজ্ঞায়িত কিন্তু স্বতঃস্ফূর্ত মানবীয় আবেগের নাম । ঠিক কি করলে, আর কি না করলে আর কিভাবে করলে মানুষ আপনাকে বোকা না বলে সরল বলবে, এ বিষয়ে বাজারে কোন বই পত্র পাওয়া যায়না । টেলিভিশনের কোন টক শোতেও এ ব্যাপারে কোন বাদানুবাদ বা ভাঁড়ামি হতে শুনিনি ।)
মূল গল্প
আমার আপন নানা’র আপন ছোট ভাই । নাম সোহরাব হোসেন । তিনি এই গল্পের নায়ক ও খলনায়ক দুটোই ।ছোটবেলায় তার সাথে আমার যথেষ্ট আলাপ ছিল । তার স্ত্রী অর্থাৎ রাহেলা নানুও আমাকে যথেষ্ট ভালবাসতেন ।সম্ভবত মায়ের মত আদর করতেন আমাকে । পরিবারটির সাথে মিশতে পারার সুবাদে আমি নিজেকে যথেষ্ট ভাগ্যবান মনে করি কেননা সেটা ঘটেছিল বলেই আমি এই প্রবহমান গল্পের স্রষ্ঠা আর সেই গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম “রাহেলা খাতুন” ওরফে আমার প্রিয় রাহেলা নানু ।
সোহরাব হোসেন সাহেব যথেষ্ট ধার্মিক আর সরল প্রকৃতির মানুষ হিসাবেই এলাকায় সুবিদিত ছিল। অবশ্য যদিও সেটা তার নিজের এলাকা ছিলনা , শশুরের গ্রাম ছিল । তিনি তার তার শশুর বাড়ির মসজিদে নিয়মিত আজান দিতেন , ইমাম সাহেবের অনুপস্থিতে নামাযও পড়াতেন । সবচেয়ে আকর্ষণীয় ছিল তার ক্ষুরধার কথা বা ওয়াজ করার ক্ষমতা । অসম্ভব সম্মোহনী শক্তি ছিল তার সৌম্য চেহারা আর শানিত কথার কারুকার্যে ।
বিবাহযোগ্য তিন তিনটি মেয়েকে পাত্রস্থ করার চিন্তায় যখন রাহেলার বাবা যখন অথৈ জলে পড়েন ঠিক তখনই একদিন ফেরেশতার মত সোহরাব মিয়ার উদয় হয় এই গ্রামে । আর বড় মেয়ে রাহেলার গায়ের রঙ টা যথেষ্ট ময়লা থাকায় তার নাকি বিয়ে হচ্ছিল না । বুদ্ধিমান সোহরাব মিয়া ত্বরিত সিদ্ধান্ত নেন । শশুর মহাশয়ের ৩ টি কন্যার মধ্যে তিনি বড় কন্যাটিকে বিয়ে করার বরভাগ্য অর্জন করার সুবাদে ১৯৬৮ সাল থেকেই এই কাজী বাড়ির অনিবার্য ব্যক্তি হয়ে উঠেন । এটি হতে তার একবছরের বেশী সময় লাগেনি । কারণ রাহেলার পিতা সন্তানসম জামাতার হাতে সকল দায়ভার দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইলেন ।
যদিও প্রতিবেশীদের মধ্যে কেউ কেউ আবার সোহরাব মিয়াকে কে লোভী বা সুযোগসন্ধানী বলে টিপ্পনী কাটত । অনেকেই ঘর জামাই বলে অসম্মান করতে চেয়েছে তাকে, কিন্তু সেই অপমান তিনি গায়ে মাখেন নি । সোহরাব মিয়ার ছিল দুধে আলতা রঙ , সুঠাম ঋজু দেহ । রাহেলা তার স্বামী ভাগ্য নিয়ে যারপরনাই খুশি ছিল । তার বাবার মৃত্যুর পর পরিবারের ভাগ্যবিধাতা হিসাবে সোহরাবের শক্তি দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায় ।রাহেলার দুই বোনের পড়াশোনা করাটাকে তিনি নিতান্ত অপ্রয়োজনীয় বলে মনে করেন । ফলে তাদের বাইরে যাওয়া বন্ধ হয়ে যায় । দুই বোনকেই বরং তিনি বাড়ির অন্তঃপুরের ভেতরেই আরবি ও ধর্মীয় শিক্ষার বন্দোবস্ত করে দেন । পর্দার বিষয়ে ওয়াজ নসিহতের পরিমাণ অনেকখানি বাড়িয়ে দেয়া হয় । আর এদিকে রাহেলার সামনে ছোট বোনদের পড়াশোনা বন্ধ হয়ে গেলেও সে কিছুই করতে পারলনা ।তাদের আহাজারি আর অসহায়ত্ব দেখে আড়ালে চোখের জল ফেললেও স্বামীকে কিছু বলার সাহস তার ছিলনা ।
সোহরাব মিয়া সোম্য চেহারার দিকে তাকালে রাহেলা মুহূর্তে সব ভুলে যেত । ফেরেশতা প্রতিম ব্যক্তি টি যা বলে তাই বোধ হয় দিবালোকের মত সত্য , বাকী সব মিথ্যা ।
“ দুলাভাই এর কথায় আমি কলেজে যাওয়া ছাড়তে পারবনা ।-ছোট বোন সেলিনা ঝামটা দিয়ে উঠে ।
মেজবোন সালেহা বলে -
“আমাদের বাবার টাকায় আমরা পড়ব , তাতে তার কি ?”
দু বোন কোনমতেই বিষয়টি নিতে পারেনা । রাহেলা পড়ে বিপাকে ।কোনমতে রাহেলা কে বোঝানো গেলেও সেলিনা কে বোঝানো তার ক্ষমতার বাইরে ছিল । দুরন্ত সেলিনা কে বোঝানোর যে পরিমাণ হেকমত প্রয়োজন ছিল , তা তার ছিলনা । কিন্তু তাকে যে বোঝাতেই হবে । স্বামীর সিদ্ধান্ত কে প্রতিষ্ঠা করতেই হবে ।স্বামীর যোগ্যা সহধর্মিণী হবার মানসে সে ধর্মীয় পড়াশোনায় আত্মনিয়োগ করে । বাড়ীর ভেতরেও তার স্বামী প্রদত্ত কঠোর পর্দার বিধান কে সে অকুণ্ঠ সমর্থন জানায় ।সালেহা , সেলিনার বাইরে যাওয়া বন্ধ হয় । এই বাড়ি থেকে ধর্ম চর্চা আর পরকালের স্বপ্ন-কথন ছাড়া আর সকল কিছুই একদিন উধাও হয়ে গেল ।
রাহেলাদের ১৭ ইঞ্চি একটা সাদাকালো টেলিভিশন ছিল ।রাহেলার নানা মেয়েকে যৌতুক হিসেবে দিয়েছিলেন ।শশুরবাড়ি থেকে টেলিভিশন পাওয়ায় তিন গ্রামের মানুষ বাহবা জানিয়েছিল রাহেলার বাবাকে ।প্রতি শুক্রবারে ৩ টায় যখন বাংলা ছায়াছবি শুরু হতো তখন তাদের বাড়ীতে আশেপাশের প্রচুর মানুষের সমাগম হতো ।কাঠের চেয়ারে জায়গা হতোনা । মাটিতে মাদুর পেতে দিতে হত । তিন বোনের বান্ধবীরাও আসতো ।সেদিন তাদের জন্য একটা বিশেষ দিন ছিল । রাহেলার বাবা মাও সবার সাথে সিনেমা দেখতেন । গল্প গুজব করতেন ।
মার্চ মাসের ৩ তারিখের , এক শুক্রবারে এই বাড়িতে একটি বিয়োগাত্মক বাংলা ছবির শুভ প্রদর্শনী হয় । তবে সেটি টেলিভিশনের ভেতরে নয় বরং বাইরে ।কারণ সেই শুক্রবার ৩ টায় টেলিভিশন টি নিয়ে যাবার জন্য লোক আসে ।মাত্র দুহাজার টাকায় এ বাড়ির শেষ স্মৃতি চিহ্নটি বিক্রয় হয়ে যায় ।সালেহা অনবরত কান্না কাটি করছিল ।সেলিনা রাগে ফুঁসছিল । মুহূর্তে রাহেলার চোখের কোনেও জমা হয়েছিল দু ফোটা অশ্রু। কারণ এই টি ভি টির সাথে জড়িয়ে আছে তার মা বাবার সৃতি , তার বড় হয়ে উঠার স্মৃতি ।
বিয়ের পর পর ১৯৬৩ সালে কোন এক আনাড়ি ফটো গ্রাফারের তোলা তার মা বাবার সাদা কালো ছবিটিও এখন আর টিনের দেয়ালে শোভা পায়না । এ ব্যাপারে রাহেলার স্বামীর ফতোয়া ছিল ৪ টি । এক. ঘরে জীবন্ত মানুষ থাকলে সমস্যা নাই তবে যে ঘরে মানুষের ছবি থাকে সে ঘরে রহমতের ফেরেশতারা আসতে আপত্তি করেন । দুই. ছবির মানুষগুলোর একজন হলেন জেনানা বা আওরাত । তিন. ছবির পাত্রদের কারো গায়েই ধর্মীয় পোশাক নেই চার. ছবির মানুষগুলোর কোন ওযু-গোসল নেই ।নিজের ফেরেশতা প্রতিম মা-বাবার ব্যাপারে এই সহজ চারটি যুক্তির একটাও কেন যে রাহেলার মানতে ইচ্ছে করেনা তা সে বুঝতে পারেনা ।তবে রাহেলা প্রতিবাদ করেনা ।
এদিকে রাহেলার বিয়ের ৫ বছর কেটে যায় ।রাহেলা একটি সন্তান লাভের আশায় আল্লাহর কাছে কান্না কাটি করে , মাজারে মাজারে সিন্নি দেয় । স্বামী কে একদিন সাহস করে বলেই ফেলে ,
- আসেন না আমরা একবার ডাক্তারের কাছে যাই ।“
সোহরাব মিয়া প্রমাদ গুনে । সে জানত , রাহেলার মা হবার যোগ্যতা থাকলেও বাবা হবার যোগ্যতা তার নাই । দাখিল মাদ্রাসায় পড়ার সময় তাকে একটা মিছিলে যেতে হয়। ময়মনসিংহ শহরের নতুন বাজার ট্রাফিক মোড়ে যাদেরকে সেদিন পুলিশ আটক করে তাদের মধ্যে সেও ছিল । স্পর্শকাতর স্থানে উপুরযুপুরি আঘাতহেতু সে প্রায় মৃত্যুমুখে পতিত হয়েছিল । যমে মানুষের লড়াইতে সেযাত্রা বেঁচে গেলেও তার শেষরক্ষা হয়নি । সোহরাব নিচু গলায় বলে -
“এসব করে লাভ কি ?সন্তান কি আর ডাক্তারে দিব ? বেদাতি কাজকামের কথা আমার সামনে আর বলবানা । আল্লার রহমত হইলে একটা কেন , দশটা সন্তান হইব “।
গল্পের লেখক হিসাবে আমার তখন সাড়ে-ফাইভে পড়ার মত বয়স । আমি মামাবাড়ি থেকে পড়াশোনা করতাম ।এই নানা-নানি দম্পতি আমাকে আপন নানা-নানি থেকেও আমাকে বেশি ভালবাসতেন আর এটা সেটা খেতে দিতেন সবসময় । আমার তেমন বন্ধু জোটেনি । চাপা স্বভাবের বলে কিনা জানিনা বাইরের মানুষের মধ্যে কেবল আমিই সে বাড়ির একান্ত বিশ্বস্ত লোক ছিলাম ।রহস্যময় সে বাড়ির ভেতরে আমার প্রবেশাধিকার ছিল বলে আমারও খানিকটা গর্ব লাগত ।
আমার নানা মহাশয়ের অনাচার আর অসভ্যতার রহস্য জানার জন্য আমাকে ফেলুদা গল্পের তোপসে” সাজতে হয়নি অনেকটা বুক ফুলিয়েই চালাতেন তিনি এসব কার্যকলাপ। রাহেলা কে তিনি বোঝাতে সক্ষম হন । সন্তানলাভের এক সর্বগ্রাসী লোভে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে রাহেলা । তাকে বোঝানো হয় “বোনের সন্তান তো নিজ সন্তানের মতই” । আর তাছাড়া এই খবর তো আর বাইরের কেউ জানবেনা। রাহেলা অবলীলায় আবারো তার স্বামীকে সমর্থন জানায় ।পরিণতিতে , পর্যায়ক্রমে অবিবাহিত দুই অসহায় সহোদরাকেই তার সাথে দৈহিক সম্পর্কে জড়াতে বাধ্য করে এই সোহরাব মিয়া ।তার কামনার লেলিহান শিখায় ভস্ম হয়ে যায় দুই তরুণীর স্বপ্ন-সাধ আর চাওয়া পাওয়া । উঁচু পাঁচিল ঘেরা কাজীবাড়িতে অবরোধ বাসিনী এই দুই বোনের কান্নায় বাড়ির বাতাস ভারি হয় ।
রাহেলা, সেলিনা কে আমি আপা ডাকতাম । তাদের বন্দিজীবনের একমাত্র বিনোদন ছিল আমার সাথে সাপ লুডু খেলা । আমি তাদের বঞ্চিত করিনি । অনেক সময় নিজের পড়া ফেলেও তাদের সময় দিয়েছি । তাদের মলিন মুখে একটু হাসি দেখার আশায় । বলে রাখি আমার কোন সহোদর বোন নেই । ছোট্ট একটি অসহায় কিশোর তাদের কে কিই বা দিতে পারত ?আমি ভালবাসতাম , সত্যিই তাদের ভীষণ ভালবাসতাম ।
আমি যেদিন চলে আসি সেদিনের স্মৃতি আমি কোনদিন ভূলবনা।রাহেলা সাধারণত কান্নাকাটি করত কিন্তু সেলিনা কে কোনদিন আমি কাঁদতে দেখিনি ।সে ছিল ভীষণ জেদি । কিন্তু সেদিন সে কেঁদেছিল । আমাকে জড়িয়ে ধরে প্রায় একটি ঘণ্টা । আমি বলেছিলাম “ আপু আমি আসি , দোয়া কর আমার জন্য “ সে আমাকে ভীষণ অবাক করে দিয়ে বলছিল
“ আমাদের দু বোনের মরার খবর শুনে তুই আসবি তো ?” আমি দু হাতে মুখ ঢেকে সে ঘর থেকে দৌড়ে বের হয়ে আসি সেদিন।
গল্প অনেক ছিল । তবে গল্প আর লম্বা করছিনা ।। আজকের এই সরলতার গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র “রাহেলার” কথা বলেই শেষ করব ।
৫ বছর কেটে গেছে । আমার এস এস সির রেজাল্ট হয়েছে । আমার চলে আসার পালা । রাহেলার মেজ বোনটির তখনো বিয়ে হয়নি । সেলিনার বিয়ে হয়েছে এই বাড়ির কাজের লোকের সাথে । সেলিনা দুই-দুইবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে কোন এক অজ্ঞাত কারণে ।হয়ত তার স্বামীকে ভাল লাগেনা , হয়ত তার এই বন্দি জীবন অতিষ্ঠ লাগে । কিন্তু কেউ না জানুক, রাহেলা” জানে তার আসল কারণটি কি ?
আর এদিকে এত কিছুর পরও আমাদের রাহেলা ভাল আছে ।সে যে সরলতার অনবদ্য দৃষ্টান্ত । সে সত্যিই ভাল আছে । সে অভিনয় করতে জানেনা । বিশ্বাস করুন , সে ভাল থাকার অভিনয় করছেনা ।স্বামী কর্তৃক আপন দুই বোনের সাথে অজাচারের দৃশ্য তার মনে রেখাপাত করেনি ।স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধার পরিমাণ এতটুকু কমেনি বরং বেড়েছে ।রাতে ঘুমন্ত স্বামীর মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে ইদানীং অসম্ভব মায়া অনুভব করে । মানুষটিকে সে একটি সন্তান দিতে পারেনি অথচ সে রাহেলা কে ত্যাগ করেনি , আরেক টি বিয়ের কথা মুখে আনেনি ।
পাশের কামরায় সেলিনা হয়ত আবারো আত্মহত্যার কোন নতুন উপায় ভাবছে । সালেহা বেঘোরে ঘুমচ্ছে ।
রাহেলা আজ আর ঘুমাবেনা । সে স্বামীর পায়ের দিকে চলে আসে ।পা টিপতে টিপতে একসময় রাত গভীর থেকে গভীরতর হয় ।
মোহনগঞ্জ মেইল টির প্রচণ্ড হুইসলে সে বুঝতে পারে ভোর হতে আর বাকি নাই । পূর্বপাশের জানালা খুলে শুকতারাটির অস্তিত্ব
খোঁজে চলে রাহেলা । সুখ , শুকপাখি , অথবা একটি শুকতারা । সে চেষ্টা চলতেই থাকে নিরন্তর , তার যেন শেষ নেই , সীমা নেই ।
......।। ...।।
০৩ সেপ্টেম্বর - ২০১২
গল্প/কবিতা:
৭ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪