ঘটনাবহুল ১৫ আগস্টের সকাল বেলা
রোজকার মতো অনেকেই করেছিলো হেলাফেলা।
দিনটি ছিলো পবিত্র শুক্রবার
তাও কেন ঘটল মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের হাহাকার!

লিখি আমি আমার লিখন পদ্ধতিতে
পৃষ্ঠারা ওড়ে চলে
দীর্ঘদিন লিখতে লিথতে কলম আমার ক্লান্ত
আমার স্পষ্ট কথা।

আমাদের এই সময়ে
ভালাবাসার মানে টা কি?
আমাদের এই সময়ে
শ্রদ্ধা কি তা জানি নাকি ?
আমাদের এই তারুণ্য
চেনে না বিকাল চেনে না রাত,

হুম আমিই তো জিনিয়াস
পড়াটা মুখস্ত ঠিক থাকে না,
ক্লাসের সবার চেয়ে নাম্বারটাও আমার কম,
পারিনা খেলতে, পারিনা লিখতে,
পারিনা বাবার সাথে লাঙলটা কাথে নিয়ে মাঠে জেতে
তবুও মনে হয় আমি জিনিয়াস।।

আমি একটা কবিতা লিখতে চাই,
যে কবিতায় থাকবে এ বঙ্গভূমির কথা,
একাত্তুরের মুক্তিযুদ্ধের কথা
৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষনের দক্ষতা,

এখনও মাঝে মাঝে আমার মন খারাপ হয়,
কষ্টগুলো ঘনীভূত হয়ে চেপে বসে বুকে
পরম নির্ভরতায় কারো সাথে তখন সব শেয়ার করতে ইচ্ছে হয়।
এখনও মাঝে মাঝে আমার নির্ঘুম রাত কাটে,

আমরা তরুণ, আমরা যুবক, আমরা দেশের রাজা
তরুণ হয়ে পৃথিবীতে কেন পাব সাজা !

পৃথিবীতে সব কাজে আনবো মোরা জয়
ক্ষয় আছে সব কিছুর নাই তরুণের ক্ষয় ।

এখনি সময়-
কাঁটাভরা কালো পথ মাড়িয়ে
স্মৃতির সীমারেখা ছাড়িয়ে;
দুঃসহ পারাবার পাড়ি দিয়ে
স্বপ্ন তরী নিয়ে, সম্মুখে এগিয়ে যাবার।

প্রিয় দেশপ্রেমিক ও বিশ্বমানবতার বন্ধুরা এসো
দেখো, ওই নিঝুম রাত্রির আকাশে ক্লান্ত চাঁদ জেগে আছে
দূর নদী ও শ্যামল দীঘিতে বহিছে মৌসুমী হাওয়া

ওহে জাগ্রত সমাজের ঘুমন্ত কিশোরের দল,
আড়মোড়া ছেড়ে কবে উঠবি তোরা বল !

সময়তো বেশি নেই , দিতে হবে বহু পথ পারি
অলসতার বিভোরে কেন পেতে আছো আড়ি।

এই পথে কাটা আছে বিষে ভরা বন্য।
পাড়িদিবে কবে বলো তোদের তারুণ্য !!!