সেদিন খুব বৃষ্টি ছিল ,
ঝড় ছিলনা ছিল মূদু হাওয়া ;
আকাশ ছিল কালো মেঘে ছাওয়া ,

এই মেঘ এই বৃষ্টি,
নিছক কেঁড়েছে দৃষ্টি!
এই প্রেম এই অনাদি সৃষ্টি,
এ যেন যুগল প্রেমের'ই সমষ্টি।

তোমার স্মৃতি বুকে নিয়ে
বৃষ্টি দেখি আনমনে,
ভাবি কত গীতি
এতটুকু পড়েনা মনে?
ভালোবাসার স্মৃতি ।

আকাশ পানে মেঘ জমেছে,বাদল আসবে বুঝি
বৃষ্টিতে মোদের ভাল লাগে, তাই বৃষ্টি মোরা খুঁজি।
ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি এলো, আর কর কেন দেরি
না আসলে দেবো কিন্ত তোমাদের সাথে আড়ি।

যত বিতৃষ্ণা এক লহমায় যায় দূরে চলে, বৃষ্টি এলেই,
কী ফুরফুরে হাওয়া বয় দেহ জুড়ে, ভালো লাগে আমার
ভালো লাগে জমানো কর্মে মন দিতে,
দেহ যেন পাখিরর পালক, ছুটোছুটিতে নেই ক্লান্তি;
আমি বৃষ্টি ভালোবাসি তাই!

গোমড়া মুখো আকাশ সঙ্গে বাদল বাতাস
অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরে পড়া শিউলির সুবাস।

তোমায় কত কত ভালোবাসি
বোঝাতে পারি নাই যে আমি তা
ওগো প্রাণ বঁধুয়া তুমিও তো
বুঝে নিতে পারোনি সে কথা।

ছাতাটা এগিয়ে দিয়েই বাবা বললেন- বাড়ি গিয়ে পড়তে বস
ভিজলে জ্বর আসতে পারে, পরীক্ষা দিবি ক্যামনে?
-বাবা, তুমি বুড়ো মানুষ- ভিজলে অসুখ করবে।

অনেক ভাবনার পর আমি বুঝলাম
আর যাই হোক, এ আমার মোহ না,
তাকে নিয়ে আমার যত আল্পনা কল্পনা
আর ছন্দহীন ভাবে লিখে যাওয়া কবিতা।

আজ আমি অন্য একজন অপরিচিত মানুষের মত
তোমাকে বলতে চাই "ওহে মানবী, তোমার ঘর কোথায়?"