শহর জ্বলে যায়, পাপের ডহরে পড়ে শহর কাঁদে,
শহরের বুকে যত বৃক্ষ, হাহাকার আর আর্তনাদ;
জাহান্নামের আগুন ছোঁয়া রোদ্দুর হাসে অট্টহাসি
প্রার্থনায় তাকাই আকাশে, বৃষ্টিদিনের প্রত্যাশায় নির্নিমিখ দৃষ্টি
-
কবিতা
=বৃষ্টির আকাঙ্খায়=এই মেঘ এই রোদ্দুর -
গল্প
বোতল ভর্তি ভালোবাসাZarifসাদমান ফোন ধরছে না। অথচ এখন লাঞ্চব্রেক।ফোন ধরলে কি হয়? এসময়টা নীলা একা থাকে। আট বছরের মাইশা ডে-শিফটে পড়ে বলে দুপুরটায় ঘরটাকে বিরানভূমি মনে হয়। সাদমান কি করছে এখন? সুন্দরী কলিগ পেয়ে বউকে ভুলে গেছে? বোতলের পানির রঙ একটু কালো হলো বলে নীলার নজরে পড়ে গেলো চট করে। তার মানে ওর সন্দেহটা ভুল? ছি! ছি! সাদমানকে নিয়ে কি ভাবছিলো সে!
-
কবিতা
ইলশে গুড়ি বৃষ্টি ছিলো সেদিনসাকিব জামালইলশে গুড়ি বৃষ্টি ছিলো সেদিন
যেদিন তোমার সাথে প্রথম দেখা হলো,
সবুজ পাতার ফাঁকে লজ্জামাখা কদম
হেসে হেসে ভালোবেসে উঁকি দিয়েছিলো। -
কবিতা
মেঘপুঞ্জে যে হৃদয়পুলক আরাফাতদু’টি চোখ অবাক তাকিয়ে আছে পরস্পরে আকাশে মেঘের নিনাদ উড়ে।
কিছু কালো পুঞ্জীভূত মেঘের পৃথিবী দু’চোখে স্বপ্ন জুড়ে।
মনের কিনারায় উপচানো যেন বৃষ্টিজলের কলতান। -
কবিতা
শেষ রাতের বর্ষাবিহঙ্গের ডানা থেকে খসে পড়ে তারা,
আমি নই নক্ষত্র আকাশ তবু দিক হারা।
মোহিত কত সব জল-মৃদঙ্গ পেলবতা ভরা,
বিমূর্ত প্রেম তবুও আকুল; বর্ষায় অমিয় ধারা। -
গল্প
পরীর প্রেমমোঃ মাইদুল সরকারইউসুফ বুঝতে পারেনা সে রূপবান তাই তার নাম ইউসুফ রাখা হয়েছে নাকি ইউসুফ নবীর নামের বরকত তার রূপে প্রভাব ফেলেছে। এই হিসাব সে কিছুতেই মিলাতে পারেনা। তাই ইউসুফ নামের মানুষগুলোকে সে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখে তাঁরা কতটা সৌন্দর্যের অধিকারী। তার দেখা সমস্ত ইউসুফ নামের মানুষগুলো কোননা কোনভাবে সুন্দর। তাই এসব নিয়ে সে আর মাথা ঘামাতে চায়না। কিন্তু না ভেবেও পারেনা ।
-
গল্প
বৃষ্টির প্রহরেmasudগীষ্মকাল সারাদিন গরমের তোপে মনটা খুবেই বিষণ্ণ, একাকী বসে আছি ঘরের মাঝে, ঠিক তখন বিকেল ৫টা বাজে, আকাশ টা একটু মেঘাচ্ছন্ন হয়ে গেলো, হালকা মৃদু বাতাস চারিদিকে বইতে লাগলো, গরমটা একটু শিতল হয়ে গেলো, তার খানিক পরেই টিপটিপ বৃষ্টি চারিদিকে পড়তে লাগলো, আকাশের মাধুর্য ভরা রং মুহুর্তেই মেঘের ঢাকায় পরে গেলো,
-
কবিতা
সময়ের স্রোতরায়হান ইসলাম [রাব্বি]অমূল্য হীন জীবনে
নেই কোন সাফল্য ,
সময়ের স্রোতে ভেসে যায়
আছে তার যতো রত্ন। -
গল্প
নাইওরমুহম্মদ মাসুদচুপচাপ ঝুপঝাপ বৃষ্টি। ঝুমঝুমান্তি বৃষ্টি ফোঁটা। বাতাস নেই। শীতলতা নেই। শিহরিত কোন ছোঁয়া নেই। ছোঁয়াছুঁয়ির অনুভূতি নেই। আকাঙ্খা নেই। আবেগের ছাপটুকু অবধি নেই। আঁকড়ে ধরে জড়িয়ে থাকা নেই। জানালা আছে দুহাত নেই। সেই মিষ্টি কন্ঠস্বর নেই। নিরুত্তাপ দেহের উদাসীনতা নেই। শুধু কিছু স্মৃতি চিহ্ন আছে। জানালার কাছে আয়না আছে। আয়নার শরীরে টিপ আছে। টিপের কাছাকাছি একটি বাক্স আছে। বাক্সের দেহে চিরুনিও আছে।
-
গল্প
স্মৃতি ফেরাহারুন-অর-রশিদকেয়া, কেয়া আমি এসে গেছি।
: পলাশ ভাই আপনি।
: লেখা, আমার কেয়া কোথায়?
: লেখা নেই।
: নেই মানে?
: কেয়া মারা গেছে। কাঁদবেন না পলাশ ভা্ইয়া। আপনাকে যেদিন ওরা মেরে রক্তাক্ত করে এসে বলল, পলাশকে মেরে ফেলেছি সেই দিন থেকে কেয়া নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে দেয়। শুধুই আপনার নাম জবতে থাকে।
সেপ্টেম্বর ২০২০ সংখ্যা
বিজ্ঞপ্তি
“ ” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ , থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলীএ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
