সব মানুষকে ভালবেসে হব

আমি সৎ ছেলে,

কথার চেয়ে কাজে বেশি

প্রত্যাশায় মিলে।

অনেক দিন পূর্বের ”প্রত্যাশা” নিঃস্ব করে দেখবে সে কেমনে রবে তার প্রিয়,
আধা কাপড়ের মোড়ন থেকে বলবো সুখে থেকো বলবো এই মোর প্রত্যাশা।।

অভ্র! আজি এতো করে কাঁদছো কেন
কি হল তোমার?
কতটা বছর গত হল তোমার এমন কান্না শুনিনি,
সেই কবে কেঁদেছিলে শেষবারের মতন
আবার সেই কান্না তোমার, সেই আগের মতোই গর্জন।
এমন কী হল যে, তোমায় এমন করে কাঁদতে হবে!

নব তৃণদলে ঘন বনছায়ায় মাটির স্নিগ্ধ ঘ্রাণ, সকলেই করে উজার
আজ এই বদ্ধ ঘরে লিখছি কত কবিতা যা ছন্দ হারাচ্ছে বারেবার।
নদীকূলের সেই পদ্মফুল ফুটেছে আজ আঁধারে নীরবেই
নিঃশব্দে নিঃস্তব্ধতা শুধু বিচলন করছে চারপাশেই,

হে ঈশ্বর
কি চাইবো এ পৃথিবীর কাছ থেকে
যে দেয় ভুখাদের পেট ভরে খেতে
ধনীদের ধনদৌলৎ, হত্যাকারিদের অস্ত্র
রুগীদের রোগ , দুর্বলদের নির্বলতা আর অন্যায়ীদের হাতে সত্তার ভার ।

সবাই দাঁড়ায়ে রয় নির্ঘুম আধখোলা জানালায়
থুতনির ভরে – প্রসারিত অক্ষিগোলক।
ফিসফিস করে গোনে কেউ মিশকালো
রাত্রির ধীর পদস্পন্দন – এক, দুই, তিন…
কেউ বাঁকায় গ্রীবা পুব আকাশের দিকে।

একদিন বলেছিলে, "আমার কাছে কোন প্রত্যাশা করো না,

সব চাওয়া হয়না পূর্ণ।"

আমি দেখতে পাইনি কোন অনাগত না পাওয়া,

এত পথ একসাথে এসেও কেমন আদতে শূন্য।

ওই একটা কথা বলেই গিয়েছিলে, আর আসো না

ভালোবাসো নি।

বহু দূরের পথ!
বোরকায় আটকানো তোমার চোখদুটো।
কথা বলে আনমনা
ভালো থেক, নিজের যত্ন নিও।
যদি পিছু ফিরে তাকাবেই-
তবে কেন তোমার যাত্রা?

বাঁক পেরোতেই মেঘের দেখা, উচ্ছলিত নীল শাড়ি,
আমি তখন সদ্য কলেজ, আমি তখন বেশ আনাড়ি।
পুব আকাশের নরম নীল, সোনা বরণ সাজ ,

হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান
আমার চোখে ভেদাভেদ নাই
এক আল্লাহ্ র সৃষ্টি সবাই
এ কথা মনে রাখা চাই।