রাগ করেছে প্রেয়সী মোর,
মুখটি করে ভার।
বাতায়নে সে চেয়ে আছে,
মনটা যে আধাঁর।

মৃত্যু পথের যাত্রী সেজেও তোমায় চিনিনি।
তোমার সংজ্ঞায় যথার্থ খুঁজতে খুঁজতে পৃথিবীব্যাপি
কবি-সাহিত্যিক, পত্রিকার কলামিস্ট, এমনকি অচেনা কোন প্রেমিক
মস্তিষ্কের নিউরনের গতিপথ পাল্টে আজ, হারিয়েছে প্রেমিকা।

শ্রাবণের বৃষ্টিবিলাসে যখন মনে পড়ে
মেঘলা চাদরে তোমায় খুঁজি অবিরাম।
শিশির ভেজা ঘাস ফুলে খুজি তোমার
অদ্ভুত অমলিন ছবিটা।

প্রেমের কারনে সূর্য ওঠে সূর্য ডুবে
পাখিরা গান গায় বাগানে ফুল ফোটে
স্রষ্টার সাথে সৃষ্টির প্রেম,রাতের সাথে দিনের
এ পবিত্র প্রেমের আজ বড়ই আকাল
বিশ্ব জুড়ে চলছে এখন প্রেমের মহাকাল!

যখন তোমায় দেখি আমি,ধরে মাথা ব্যথা।
মনের ভিতর ঘুর পাক খায় হাজার শত কথা।

বুকের মাঝে ব্যথা করে,করে ধুক ধুক।
কেমন করে শীতল করো দেখি যখন মুখ।

ভালোবাসায় ভিটামিন, তাই কেউ যদি পায়,
একটু ভালোবাসা পেলে আরও সে চায় ।
ভালোবাসা কমে যদি, টেনশন বাড়ে,
টেনশনের দাওয়া নাই, ভালবাসায় ঝড়ে ।

আকাশ তোমার ঠিকানা জানে না
মরমী শীতের বাতাস কি জানে?
আমি চিঠি লিখলাম সেই সুরে
যা বাজে ফাল্গুণে মৌমাছির গানে।

তিনশত আশি কোটি বছর অথবা তার পূর্বেও প্রেম ছিলো!

তবে, জানাশোনা মতে- আদম-হাওয়ায় প্রেম শুরু।
গুহা সভ্যতায় প্রেম ছিলো। পরের কাহিনী, আজ পর্যন্ত প্রেম আছে।
তোমার আমার প্রেম- এতো সহজে কৃষ্ণগহব্বরে লুকাতে পারে না!

পাগলামীটা বড় বেশীই করে ফেলেছি ,
তোমাকে হঠাৎ জড়িয়ে ধরেছি ;
আদরে সোহাগে চুম্বনে চুম্বনে তোমাকে
লাল গোলাপের মত রাঙ্গিয়ে দিয়েছি !

চৌদ্দ বছর আগে সখি,
আসল আমার ঘরে।
সেই সখি আজ লড়তে পারে,
নিজ পায়ে ভর করে।