সকাল থেকেই আদালত চত্বরটা লোকে লোকারণ্য । বিচারক আজ সাজা ঘোষণা করবেন । এই মামলার সাজা শোনবার জন্য সবাই উদগ্রীব । দীর্ঘদিন ধরে এই মামলার শুনানির খবর বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম থেকে প্রত্যেকেই জানতে পেরেছে আর মোটামুটি এও অনুমান করেছে এই জঘন্য , নৃশংস হত্যার সাজা কি হতে পারে !! শুধু সিলমোহর সমেত বিচারকের মুখ থেকে শোনার অপেক্ষায় । বেলা যত বাড়ছে উদ্দীপনার পারদ ততই বাড়ছে ।
-
গল্প
বিচারকবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত -
কবিতা
ফেরিওয়ালা নইরাজু N/Aফেরি করে গেছেন কষ্ট ফেরিওয়ালা এক হেলাল হাফিজ
নানাবিধ
নানান রংবেরঙের নানান কষ্ট হরেক রকম;
আমি করি টগবগে যুবকের বেকারত্ব আহার
আর রিরংসু প্রেমিকের এঁটো প্রেমিকার অশ্রু ।
-
গল্প
অপেক্ষার শেষ বেলাSaiky Mizanশব্দেরা ভীড় জমিয়ে কথা দিত
"একদিন দুজনের দেখা হবে "
শতসহস্র মূহুর্ত পার হয়ে গেল তারপরে
বকুলের তলা পরে রইলো, ঘাস জমে গেলো চারিধারে
দুয়ারে দাঁড়িয়ে তৃষা অপেক্ষায়
পথ কি ফুরালো? -
কবিতা
একটি সাক্ষাৎকবিরুল ইসলাম কঙ্ক'এই শোনো!' বলতেই সে থেমেছিল
তুলেছিল প্রশ্নবোধক পলক,
দৃষ্টিতে দিগন্তের গভীরতা ছিল
ছিল গোপন প্রেমের ঝলক । -
কবিতা
আকুতিRanadhir Gainহৃদয়ে আমার তোমার জন্য,
করেছে আকুল হাহাকার।
কেন? কোন দোষে,
শুধুতো তোমাকে চেয়েছি। -
গল্প
গৃহদাহমাহমুদুল হাসানকিছুদিন পর জাকিরা কলেজ থেকে এসে হাসিমুখে মাকে বলল ‘আম্মা কাল দু’জন মহিলা আসবে। সন্তানের জীবনের প্রথম উপার্জন মায়ের হাতে দিলে মা যেমন প্রফুল্ল হয়- জোবেদা বেগমের মনটাও তেমনি প্রফুল্ল হয়ে উঠল, আনন্দে তার মুখটা চকচক করছে। সে বুঝতে পারছে এটা তার মেয়ের প্রথম কৃতিত্ব। তবুও জিজ্ঞেস করল ‘তোকে দেখতে? – হু। - ছেলে কি করে? - আনন্দমোহন কলেজ থেকে গণিতে মাষ্টার্স করেছে’ বলে লজ্জিত ও গৌরবময় ভঙ্গিতে সে চলে গেল।
-
কবিতা
আলপিনে আটকানো যন্ত্রণাগোবিন্দ বীনজন্ম নেয় যন্ত্রণা দিনের শুরুটায়,
চুপ করে তাকিয়ে দেখি তার
অশ্রুভেজা চোখ,
আঁধার ঘরের ভিতর, -
গল্প
যে জীবন দোয়েলের ফরিঙেরআবু আরিছপাতলা কুয়াশার আবরণ টের পাওয়া যায় চারদিকে। রাত বাড়ার সাথে সাথে ঠাণ্ডাও বাড়ছে। ঘরের উষ্ণ কম্বল ছেরে বাইরে হাঁটার কোনো মানে হয়না। তবু বের হতে হলো...
'বাইরেতো বেশ ঠাণ্ডা? '
'হু'
'আপনার কি খারাপ লাগছে হাঁটতে? '
'না।'
'ভোর হওয়া পর্যন্ত আমরা হাঁটবো।' -
কবিতা
কষ্টশাহরিয়ার কবিরযেথায় যাই না কেন
শুধু কষ্ট খুজে পাই
চোখ বুঝে অতীত স্মৃতি
নিঃসঙ্গে আতরে বেড়াই। -
গল্প
ওমের খোঁজেফাহমিদা বারীএবারে সত্যি সত্যি স্থবির হয়ে পড়ে জয়তুনের দিনরাত্রিগুলো। সে পুকুরঘাটে গিয়ে চুপ করে বসে থাকে। এক সময়ে মনেই পড়ে না, বাড়িতে স্বামী থালা নিয়ে বসে পড়েছে। ঘাট থেকে ফিরেই তাকে খেতে দিতে হবে।
ছেলে মেয়ে দুটো চোখের সামনে মারামারি করে নিজেদের ক্ষতবিক্ষত করে। মায়ের কাছে বিচারের আর্জি জানিয়ে চেয়ে থাকে দু’জন।
জানুয়ারী ২০১৯ সংখ্যা
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৬” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৬ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলীএ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
