পৃথিবীর স্বপ্নগুলো আজ সত্যি অচেনা, অজানা,
কোকিলের কুহুতান, অকারণ অবিরাম, কোন সে আহ্বানে।
চারিদিকে বিক্ষিপ্ত বাতাস, অবাঞ্ছিত একী উৎপাত,

ঘুম নেই চোখে...ঘরবন্ধ​ বুকে...
বাইরে অঝর্ ব্রিস্টি হচ্ছেয় বেশ...আজ তার নেই শেষ,

প্রয়োজনের তাগিদে ব্যস্ত মানুষ বাড়ছে বিড়ম্বনা,
এত ব্যস্ত থাকে মানুষ,মন সারাক্ষন আনমনা।
দূরে যেতে চড়ে গাড়ি,আর দূরে যেতে বিমান,
আজব এই পৃথিবীতে তৈরী কত যান?

ক্লাসটো প্রায় শেষ
আমি ঘুমের দেশ
বন্ধ দুটো চোখ
আর একটু ঘুম হোক
দীক্ষা নেয়ার শিক্ষা
সামনে তাই পরীক্ষা

হে আমার পরম শ্রদ্ধেয় গুরুজন,
তোমাকে শুধু ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা
জানালেও শেষ হওয়ার নয়।

তোমার জন্য তাই শুধুই প্রার্থনা।

অভিভাবকের তো নেই কোন চিন্তা
টাকার মেশিন দেখে- আনন্দে ভরে যায় মনটা,
শিক্ষার মহাজনের সাথে চুক্তি হয়েছে একটা বেশ
টাকা দিলেই সব ঝামেলা শেষ ।

ইদানীং ভাড়া নিয়া
সালাম আর কালাম মিয়া
যখন তখন চ্যাঁচ্যাঁয় ,
দুই টাকা নয় দশ টাকা

আসন গুলোতে গাদাগাদি হতো
বাদাবাদি হতো ঢ়ের,
তবু সবে জড়ো হয়ে শেষে
গলা মেলাতো ফের।

আজ জগতের দেওয়া এ সম্মান, এ ক্ষ্যাতি তোমাদের চরণ তলে রেখে দিলাম!
বিধাতার কাছে ফরিয়াদ একটাই, চির উন্নত থাকুক তোমাদের সম্মান!!!

তোমরা হবে সত্য সেনা
সদা সফ্ল বীর
সুখের আশায় হাসবে জীবন
একুশ শতাব্দী।

পিঁপড়ের কাছে পাই সঞ্চয়ের শিক্ষা
মাটি আমাকে দেয় সহিষ্ণুতার দীক্ষা ।

এক ইন্দ্রিয় নিয়ে এগিয়ে চলে...
বাস্তবকে অপমান করে বাস্তবতাকে আঁকড়ে ধরে ,
আপন সত্তাকে ঊর্ধ্বপানে নিয়ে যায় যে ,
সে 'একটি কবিতা' .....

আম,কাঁঠাল,পাকার মতো মাইনুল অংকে ছিল পাকাপক্ত-
শিখতে গিয়ে হয়েছি কাঁচাশক্ত,ধুমধারাখা মুড়িমাকা খেয়েছি অন্ত ,
গনতন্ত্রের সংঙ্গা না পেয়ে সাইদ স্যারের কঞ্চিচাপটে গা ফেঁটে রক্ত
স্যার রাগেবেগে চলে গেল,উঠল বেজে ছুটির ঘন্টা যেন মুক্ত;

আখেরাতের বে-খবরদের
যতো শিক্ষাই থাকুক
এসব মানুষ একবার হলেও
শিক্ষা নিয়ে ভাবুক।

রোদ হতে না পারার ব্যর্থতায়
নিভে গেছে কত সহস্র সকাল!
কতো অসংখ্য আকাশে আলোগুলো
ঘুম চোখে অসহায় খুব!