নবী রাসুল কলকি অবতার যে কর্মে
মানবে শিক্ষা দীক্ষা দিল তারা যে ধর্মে
সাধনা সিদ্ধ ‍ঋষি-মুনি অলি যে যারা
জ্ঞানের আলো ছড়ায়ে ধন্য হল তারা

আমিও শিখেছি কিছু ত্যাগের বিষয়
অর্পণ করছি ভয়ে যেটুকু সাহস
পরিশেষে বলি দেই গড়ানো মানষ
বুকে চেপে পুষে রাখি কষ্ট অতিশয়।

ওই দেখ অনাগত মহাঐক্যের পূর্বাভাস
ওই শোন মহাবিপ্লবের অগ্নিঝরা বাঁশি
নির্বোধ আঁধারকে ভেঙে দিচ্ছে দীপ্তমান তরুণ যুবক,
নিপুন প্রজ্ঞায় জেগে উঠছে দেশ ও জাতি।

মমচিত্তে গুরুকে স্বরণ করে —
তবু পরাজিত হই
বিত্তশালীদের ধনুক ব্যবসার ভীড়ে —
ইতিহাসে ও বাস্তবে,
আমার জীবন ও যৌবনে সবখানে !

ধ্বংস-সৃাষ্ট, আলো-আঁধার, ভালবাসা আর নিষ্ঠুরতার
মাঝে আমি উৎকর্ষতা আর শান্তির হাজার স্বপ্ন বুনি;
প্রকৃতির সকল সুন্দর, সকল মমতা, সকল উদারতা
হউক সবার শিক্ষা, হউক সবার প্রিয় প্রার্থনা।

আম,কাঁঠাল,পাকার মতো মাইনুল অংকে ছিল পাকাপক্ত-
শিখতে গিয়ে হয়েছি কাঁচাশক্ত,ধুমধারাখা মুড়িমাকা খেয়েছি অন্ত ,
গনতন্ত্রের সংঙ্গা না পেয়ে সাইদ স্যারের কঞ্চিচাপটে গা ফেঁটে রক্ত
স্যার রাগেবেগে চলে গেল,উঠল বেজে ছুটির ঘন্টা যেন মুক্ত;

শিক্ষার আলো জ্বালিয়ে আমি দূর করেছি আঁধার,
নতুন করে গড়তে পারি যেন এ পৃথিবী আবার।
শিক্ষার জন্য হতে পেরেছি সভ্য জাতের মানুষ,
মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছি উড়িয়ে রঙিন ফানুস।

শেষ লীলায়িত লাটভাঙা মরা ঘুড়ি
নিরাপত্তা কবে উড়ে গেছে
এখন আমরা খুব একটা ভাল নেই

অভিভাবকের তো নেই কোন চিন্তা
টাকার মেশিন দেখে- আনন্দে ভরে যায় মনটা,
শিক্ষার মহাজনের সাথে চুক্তি হয়েছে একটা বেশ
টাকা দিলেই সব ঝামেলা শেষ ।

হে আমার পরম শ্রদ্ধেয় গুরুজন,
তোমাকে শুধু ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা
জানালেও শেষ হওয়ার নয়।

তোমার জন্য তাই শুধুই প্রার্থনা।

একাত্তরের ছাত্র সমাজ
সাম্য গড়ে তারা,
তাড়িয়ে ছিল ভিন দেশীদের
শত্রু ছিল যারা।

দেশের জন্ন্য করতে কাজ
বলেছিলে তুমি,
মানুষের সেবায় সব সুখ
তা আজ করতে পেরে
তোমার কথার মর্ম টা বুঝি,,,

অদ্ভুত এক দৃশ্যের ভিতর
অদ্ভুত এক ছবি,
অদ্ভুত এই কবিতার আমি,
অদ্ভুত এক কবি।

পৃথিবীর স্বপ্নগুলো আজ সত্যি অচেনা, অজানা,
কোকিলের কুহুতান, অকারণ অবিরাম, কোন সে আহ্বানে।
চারিদিকে বিক্ষিপ্ত বাতাস, অবাঞ্ছিত একী উৎপাত,

ঘুম নেই চোখে...ঘরবন্ধ​ বুকে...
বাইরে অঝর্ ব্রিস্টি হচ্ছেয় বেশ...আজ তার নেই শেষ,