পড়তে যে আর ভাল্লাগেনা, উপায় কী হায় বলো?
ভাল ছাত্রের তকমা টা মোর এবার বুঝি গেল।
কাল অব্‌দি পড়াশুনা লাগতো ভারী মজার,
দিবারাত্র পড়ার মাঝেই প্রাণ টা হতো উজার।

ঘুম নেই চোখে...ঘরবন্ধ​ বুকে...
বাইরে অঝর্ ব্রিস্টি হচ্ছেয় বেশ...আজ তার নেই শেষ,

সেদিনের ভয় – সম্ভ্রম
দূর থেকে দেখতে পেলে
পালাতাম তখন।
সময়ের সাথে কেমন বদলে যায়
আজ যখন ভাবি ভবেশ মাস্টার
ভালবাসায় শ্রদ্ধায়
মন আপনি ঝুঁকে যায়।

সামনে বটে বইটা খোলা
তবুও কেমন লাগছে ঘোলা
মাথাটা ঠিকই আছে নুয়ে
মনেতো হয়না পড়েছে ঘুমিয়ে !

আজ জগতের দেওয়া এ সম্মান, এ ক্ষ্যাতি তোমাদের চরণ তলে রেখে দিলাম!
বিধাতার কাছে ফরিয়াদ একটাই, চির উন্নত থাকুক তোমাদের সম্মান!!!

মানুষ গড়ার কারিগর
পান না প্রতিদান
তবুও তিনি অবিরাম
মানুষ গড়ে যান।

আসল প্রশ্ন না পেয়ে কচি পরীক্ষার্থী হল বোকা।
সবাই মিলে ধরতে গেল সেই আসল কালপ্রিট,
শিক্ষার সাথে করেছে সে প্রতারণা,
সইতে হবে তাকে সকল মারপিট।

গুরু প্রনাম রইলো চরণে ।
আজ বিভেদ ভুলেছি
সবাই থাকি মিলেমিশে,
নেই কোনো রেষারেষি
নেই কোনো ঘৃণা

আমি তোমাদের মাঝে স্বপ্ন দেখি
আমরা প্রিয় স্বাধীন জাতি,
প্রাণে প্রাণে মেতে ওঠে
পৌছে দিবে মুক্তির বাতি।

ইদানীং ভাড়া নিয়া
সালাম আর কালাম মিয়া
যখন তখন চ্যাঁচ্যাঁয় ,
দুই টাকা নয় দশ টাকা

যেটুকু একান্ত নিজের,
তা নিয়েই কেন করিনা দাবি -
"আমি মুখস্থ মানুষ নই!"

ধ্বংস-সৃাষ্ট, আলো-আঁধার, ভালবাসা আর নিষ্ঠুরতার
মাঝে আমি উৎকর্ষতা আর শান্তির হাজার স্বপ্ন বুনি;
প্রকৃতির সকল সুন্দর, সকল মমতা, সকল উদারতা
হউক সবার শিক্ষা, হউক সবার প্রিয় প্রার্থনা।

গাছের কাছে পরোপকারী হতে শিখেছিলাম
সে আমার শিক্ষক।
পথের কাছে পথ চিনতে শিখেছিলাম
সেও আমার শিক্ষক!

চল চল করে ফেল
আজ কিছু অংক
ভয় কেন? দূর কর
মনের আতংক।

আম,কাঁঠাল,পাকার মতো মাইনুল অংকে ছিল পাকাপক্ত-
শিখতে গিয়ে হয়েছি কাঁচাশক্ত,ধুমধারাখা মুড়িমাকা খেয়েছি অন্ত ,
গনতন্ত্রের সংঙ্গা না পেয়ে সাইদ স্যারের কঞ্চিচাপটে গা ফেঁটে রক্ত
স্যার রাগেবেগে চলে গেল,উঠল বেজে ছুটির ঘন্টা যেন মুক্ত;