যৌবনের ই শেষ বিকেলে....
তোমার পাশে হাটতে চাই......

এক ঢোক পানিরই সাথে....

ঢেঁকির তালে তালে ধান ভানার গীত আর
হু হুম না হু হুম না বলে বেয়াড়ার হাঁক

আমাদের শত অনুসঙ্গ আর সাবধানতা দিয়ে বাঁধানো জীবন-যাপন আমাদের ক্রমশ সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে সহজ জীবনবোধ ও প্রকৃতি থেকে। বিকেলের ছোট্ট্ একটি

দু হাতের মুঠোয় কচলাই অজানা রহস্যের ভেদ
আঁতুড় ঘরে প্রায় বিবসনা রমণীর আর্ত চিৎকারে

বুনো মেঘ তাড়া করে গভীর তন্দ্রায়
অস্তিত্বহীন এ পৃথিবীতে

দিগন্ত রেখার সরল হাতছানি, বক্র চাহনি
মনের কপাট খুলে দিয়ে যায়, উৎসুক দৃষ্টি আমার বারে বারে ঊর্ধ্ব মুখে

সভ্যতার কলুসিত দিক ,অবক্ষয়, হরর অথবা বিজ্ঞানের কল্প কাহিনী এর চে মরাত্মক / এ বিষয় টি অত্র কবিতার মূল ভাব /

পুরো ফুলিয়াতে এই বার্তা রটে গেছে
কালু নাকি পাখী হয়ে আকাশে উড়ছে!

ক্রমেই পৃথিবী ছোট হয়ে আসছে
বৈজ্ঞানিক যন্ত্রদানবের হিংস্রতায়,

ইনভিজিবল এলিয়েন
পিটিং এবং কিটিং

হাত বাড়ালেই হাত, তমসার জিঞ্জির কুপোকাত
তিমির ভেদী আলোর জলোচ্ছ্বাস -- উচ্ছ্বাসের তাড়িত বাতাস

ছানাবড়া চোখে তাকায়
র‍্যামো ঘরের ছাদে

একটা সময়ে সবাই ছিলাম,
কুসংস্কারের ঘোরে৷

শেষ কালে, সিন্ধুর টিপের দ্বীপ, নীলাঞ্জনা সমুদ্দুর ছাইড়া
কোনহানে বানাইলেন বসত বলেন সাহেব,