সময় যত যাচ্ছে, বিজ্ঞানের হাত দিন দিন তত বড় হচ্ছে
মানুষের মেধা ,মনন, চিন্তা জীবনযাপন নিয়ন্ত্রন করছে বিজ্ঞান

আমিতো বিজ্ঞানের কিছুই জানিনা,
কি লিখবো আজ।

বজ্রস্বন স্বনিলে নভে গুঞ্জরে অলি
কাঁটার নিকুঞ্জতে, গোলাপকর্ণরন্ধ্রে

বহুদিন ধরেই পাথর খুঁজে চলেছি আমি
হ্যাঁ, একটা কষ্টিপাথর।

সব হৃদপিন্ডের আয়ু যদি ফিক্স করা যেত সত্তর বছর,
হৃদপিন্ডের S.A নোডের স্পন্দন থামতো না,

বহুদিন ধরে খুঁজতে খুঁজতে
আজ এই প্রকৃতির মাঝে

এমন যদি হতো একদিন, রিক্সা উড়তো শূন্যে, সহজ হতো পথ চলাতে জ্যামে আমার জন্যে, এমন যদি হতো আহা, বিমান হতো ছোটো আমায় নিয়ে উড়তো নীলে, মানুষ হতাম দুটো

পহেলা বোশেখ ঠিক পনেরো শ সাল
বিস্ময়ে ঠাঁসা এক রোদেলা সকাল

খোকন যাবে চাঁদের দেশে, সইছেনা আর তর
ফড়িং মামা নিয়ে যাবেন,

প্রভাতে নিস্পাপ দুপুরে সন্ত্রাস
একটু গভীরে কবরের ঘাস।

নির্জন প্রান্তরে মিশে যায় অভ্রমেঘে এক
নিরুদ্দেশ শব্দহীন দিক্ পথিক,

জীবন যাত্রার মান যেমন বাড়ছে
বিজ্ঞানের যাত্রা তেমনি দুইগুণে চার

প্রকৃতির নিষ্ঠুর আঘাতে যখন মাটি কম্পমান
রক্তচোষা ডাইনীর মত চুষে নেয় মাটির নির্যাস

ত্রয়োদশী রাত!পূবাকাশে এক নলায় পূর্ণিমার চাঁদ
স্নিগ্ধমায়ায় তারই আলোকে হিম ও জিম নব দম্পতি।

একটা সময়ে সবাই ছিলাম,
কুসংস্কারের ঘোরে৷