তোমাকে পাওয়ার জন্য আমার
কাটছে অস্থির সময়
আমি অস্থির অস্থির
কিছুই ভালো লাগছেনা আমার
তোমাকে আরো কাছে পেতে চাই।

বিষণ্ণ একঘেয়ে রাত্রি দিন,
মাঝেমাঝে গিলতে হয় অ্যাসপিরিন,
আজবাজে স্বপ্নের পায়তারায়,

ট্রেন এখন চলছে, ষ্টেশন থেকে অনেকক্ষণ আগেই ছেড়েছে, মোমেনা জানালার ধারে বসে বাইরের চলমান দৃশ্যাবলী বিমূগ্ধ নয়নে উপভোগ করছে এখন। কোলে ওর একটুকরো রক্তমাংসের মানব শিশু, যেন আকাশের লাল টকটকে সূর্য, তন্দ্রায় ঢুলুঢুলু চোখ, রক্তগোলাপ কে যেন ছড়িয়ে রেখেছে ওর লাজুক ঠোঁটে।

আজ কোনো কাজ নাই, শরীর আর সমুদ্র কাছাকাছি;
যেমন কাছাকাছি প্রতিদিনের সকাল ও সন্ধ্যা, উপলব্দির
পর উপলব্দি আসে আর ছাড়পত্র লিখে ফিরে যায়,
রাত্রির অন্ধকারে দিকভ্রষ্ট হয় চেনা পথিক, কেবল বেঁচে
থাকে মিলনের সুখস্মৃতি আর বিরহের মধ্যবর্তী অনুসর্গ!

একদিন পলাশীর প্রান্ত জুড়ে র্মীজাফর ছিল
আর একাত্তে ছিল রাজাকারের প্রলাব-
র্মীজাফর,রাজাকারা বিলুপ্তি হয়ে যায়নি-যাবেও না !

শঙ্খ শুভ্রের মত দেহ তার,হরিণীর মত চোখ,
হাসিতে যেন হাসছেএ ধরণী।
চোখের পাতায় স্বপ্ন ভাসে তার
মনোমুগ্ধকর সেই রমণী।

আমার কাছে মানুষের মন একটি ছিমছাম ঘরের মত । সে ঘর পূর্ণ থাকে রকমারি ভালবাসায় । একটুও ফাঁকা নেই , নেই শুন্যতা । ঘরের উপরের দিকে সম্ভবত পাটাতনে থাকে কোরান-হাদীস , বেদ , বাইবেল যা কিছু আমরা শ্রদ্ধা করি । চেয়ার-টেবিল , আয়না-চিরুনি , খাট-পালঙ্ক ঘরের প্রতিটি বৃত্তান্তে সাজানো ভালোবাসা , শুধুই ভালোবাসা ।

আর সহ্য না হলে...
টুপ করেই হয়তোবা চিনে চিনে গিয়ে’—
উঠবো তোমার আঙিনায়,
চিনবে তো আমায় ?

বয়ে চলেছি অনামিকায়
খয়েরী থেকে কালচে হয়ে যাওয়া রক্তের ছোপ
নখের নীচ থেকে শ্বাপদের লোলুপ হাসি দেয়।
মনে করায় জ্বলে ওঠা ব্যররথতা-
তীব্রস্বরের গোঙ্গানি বেরিয়ে আসে অস্ফুট
অথচ অক্ষম আক্রোশে!

প্রিয়,
এখন নিঝুম রাত।বাহিরে টু শব্দ নেই।শীতে গা একটু একটু কাঁপছে।বিছানায় হেলান দিয়ে শুধু তোমার কথা ভাবছি।মনটা আজ ভিষন অস্থির লাগছে।উদাসীন মন আজ শুধু করে মৌনতার আয়োজন।আলো আধারী মায়াবী এ পৃথিবীর মোহনীয় এই শুন্যতা তুমি আসবে বলে পাবো কি স্বপ্নের পূর্ণতা?

কষ্টের বিষ লাগে স্মৃতির পাতায় পাতায়,
স্থীরতা কখনও পায় না অশুভ শক্তির উৎসরা
ধ্বংসের নেশায় উনমত্ত অস্থীর চিত্ত চিরকাল,
তবুও আলোর পথের যাত্রীরা খুঁজে পাবেই
হত্যা ক্ষুধামুক্ত স্বর্নরেনু ছড়ানো সোনালী সকাল।

নিজেকে নিয়েই ব্যস্ততা যত,
আত্মতৃপ্তি লক্ষ্য —
সবকিছু তাই চাই মন মতো —
ক্ষুদ্র স্বার্থে দক্ষ।

মুছে দাও অতীতের দ্বন্দ |
এলো যে নতুন বছর, কি আনন্দ, কি আনন্দ ||
অস্থির আনন্দ!আহা কি আনন্দ,
সোল্লাসিয়া কহ মোরা ধন্য,
জীবনটাকে আলোকিত করিব
দেশ ও জাতির জন্য ||

আজ ঘাত প্রতিঘাত ফেলে দিন কিবা রাত,
জানি না তো! কোন অজানায়,
আজ চঞ্চল, মন শুধু- ভেঙ্গে দিয়ে নানা বিধু
যায় চলে দূর সীমানায় ।

ঐ আকাশটা নীল চেয়ে দেখো,
ঐ সাগরের সাথে আছে কতো মিল।
কেনো জানো?
ভালোবাসার জন্য।
চেয়ে দেখো,
ফুটেছে কত রং বেরংয়ের পুষ্প
ঐ পুষ্প কাননে,