হাঁকালি মোড়ের হিজল গাছে,
মস্ত বড় এক ভৌত আছে।

চাকরি চাই, চাকরি চাই
চাকরি যে কোথা পাই?

অলীক বস্তুর অজ্ঞাত ভাবপ্রবণের প্রায়শ্চিত্তে;
প্রতীক্ষার বেলুন ফেটে তৈরি হয় একজন আসামি,
তার সাথে নৃত্য খেলনা করে কাল্পনিক প্রেতাত্মা।
হামাগুড়ি দিয়ে তার শরীরের সাথে মিশে চিত্রাঙ্কন করে অজানা সে প্রতারক।

বেদনার গন্ধ ভরা জলন্ত সেই মিথ্যে
অন্ধকারের মত গ্রাস করলো আমায়।

এই সমাজে একটা শ্রেণী করছে ভয়ের চাষ,
বাকিরা সব ভয়ে ভয়ে করছে বসবাস।

বুড়ো ডাক্তার বসেন,
বুকে স্টেথিসকোপ ঘসেন,

ভয় ভয় ভয়
না থাকতো যদি ভয়

মরনাপন্ন জনতার, বিস্ময়ে ছিল ভয়ার্ত দীর্ঘশ্বাস।
অপ্রস্তুত, অস্ত্রহীন;
তবু ও পালাতে পারেনি ওরা,
কে রোখে মুক্ত স্বাধীন সত্য রে?

আমিতো ফারাক্কানই
দু’বাহুর পেশী দিয়ে, বুকের পাঁজরে আগলে রাখব সব জল
শুধু তোমার জন্যে, আর ওপাড়ে
জ্বলে-পুড়ে সব খাঁক হয়ে যাবে জলশুন্য উত্তপ্ত বালিয়াড়ীর লু হাওয়ায়।

ঘুংড়িকাশি ঘিলুতে ঘায়েলে করে মর্মাহত
ঘড়িয়ালের দীর্ঘমুখের আঘাত অনুভব করি!

আমি পথে নামি - পথের মানুষ আমি,
প্রেমিকার দলে চলি- একটা প্রেমিকা খুঁজি আমি,

তোমাকে ভেবেছিলাম পরী
তুমি পরী নও পেত্নী।

যখনএকলা ঘরে অন্ধকারে থাকবে তুমি একাযখন কেউ তোমার বন্ধু হয়ে দেবে না চোখে দেখা।তখনতুমি পাবে তোমার কাছে তোমার আমার আমিসে কখনো সাথ ছাড়ে না

দিগন্তের অরুন রশ্মি আজ কুয়াশার চাদরে বিলিন হয়ে গেছে।
উত্থাল সমুদ্রে যেন হুদ হুদের আঘাত,

সকল লোভকে জয় করতে পেরেছো তাই
তোমার মনে অশান্ত বিপ্লব খেলা করে
প্রতিদিন সুস্থ জীবনের কথা স্মরণ করো
আর অসুস্থ মিথ্যা কে বির্সজন করে,