হাজার বছর ধরে হামাগুড়ি দেয়া স্বপ্নগুলো এই যে এখনো ধুলোয় তাদের ওঠে বসতে হবে এরপর দাঁড়াতে হবে এবং হাঁটতেও শিখতে হবে নতুন বছরে বৈশাখই হোক শপথ নেয়ার মাস।
লজ্জা কি জাপানের দিকে তাকালে মাত্র পঁয়ষট্টি বছর আগের কথা, তারাও হাভাতে হাপিত্যেশে ছিল অনেকের খানা জুটতো না রাতে ভোরের সূর্যের মুখ না দেখেই কেউ কেউ বের হতো ক্ষুন্নিবৃত্তি করতে কিন্তু আণবিক বোমার আঘাত তাদের শিখিয়েছে কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয় এরপর তারা তাক লাগিয়ে দিয়েছে তামাম বিশ্বকে, তাদের অর্থনীতির কি জৌলুস এখন!
মালয়েশিয়ার দিকে তাকালেই বা দোষ কি একজন মাহথির মুহাম্মদ এসে দাঁড়াল লাগাম টানলো দুনীতির টাট্টু ঘোড়ার আর কাজকেই করল জীবন নিয়ামক বহির্বিশ্বকে ডাকলো দ্বার খোলা রেখে এরপর রূপগল্পকেও হার মানালো তাদের গল্পটি, মাহথিরের হাত ধরে ওঠে দাঁড়াল মালয়েশিয়া দ্রুত বড় হলো আর হয়ে উঠল মহিরূহ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ শামছুল আরেফিন
অনেক সুন্দর।জাপান ও মালয়েশিয়া যে আমাদের চোখের সামনে কত উন্নত হয়ে গেল তা বলে গেলেন। শুদু এই দুটি দেশ নয় আরো অনেক দেশ এগিয়ে গেছে শুদু পিছিয়ে আছি আমরা একজন দক্ষ নাবিক এর অভাবে। আশা করি আমাদের দেশেও একদিন মাহাথীর মোহাম্মদ আসবে।আপাতত এই আশায় সপ্নের জাল বুনি আমরা।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।