কুপির উদরটা কেরোসিনে পূর্ণ, তবু সলতেটা খুব ছোট বলে নিভু নিভু। জ্যোছনাটা বড়ই পিশাচ! আলো দেবেনা বলে আজ মেঘের বুকে মুখ লুকিয়েছে। আর নির্লজ্জ মেঘও চক্ষু লজ্জা বেচে জ্যোছনার সাথে ঢলাঢলি করছে! জানালার পাশে ডুমুর গাছে অসহ্য পেঁচা নির্লজ্জের মতো তাকিয়ে আছে, যেন আমার সাথে ওর শুভদৃষ্টি!
উফ! পোড়া ভাতের কি গন্ধ! সয়ে নিলাম। ভর্তাটা হয়নি মন্দ। আধো ফোটা ভাত, তবুও যে আজ সুধার মতো লাগছে!
তৃপ্তির ঢেকুর তোলার আগেই হঠাৎ দাঁতের নিচে কচ করে পিষে গান্ধি পোকা বমি আনলো যেচে! ওয়াক-ওয়াক-ওয়াক থু! ঘর গেলো ভেসে। পারছি না আর সইতে দিদি, নিয়ে যা তোর দেশে।
মিথ্যেবাদী পাঁজি দিদি খুবতো বলতিস জোরে “ভুলে গিয়েছি মাকে আমি, তুইও ভুলে যা-রে!” ছোট বলে একলা ফেলে পালিয়ে গেলি শেষে নে-না দিদি আমায় তোদের সাদা মেঘের দেশে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী )
সুন্দর কবিতা লিখেছেন আপেল ভাই, মন ছুঁয়ে গেল। ভালোলাগা আর শুভকামনা রইলো।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।