মেয়েটি বলেছিল, সে কখনও সূর্য দেখেনি; বহুকাল ধরে ছিল, চার দেয়ালের বন্দিনী। জানে না সে, কে তার পিতা... কে-ই বা তার জননী ডানাহীন পরীর ঠাঁই হয়েছে পোড়ামুখী ধরণী। পথ হারানো বেচারি, কোন মায়া বন হরিণী, মুখে হাসি ছিল কন্ঠে বুঝেছি; সে কতটা দুখিনী রজনীকন্যা বিলিয়েছিল রজনীগন্ধ্যা মোহিনী। সকাল দেখার সাধ নেই তার; সে বড় অভিমানী। বলেছিলাম সঙ্গে চলো, লোকে করুক কানাকানি, ভুল পথে যাবো না আমি, হাঁটবো ধরে মন সরণি। রজনীকন্যা হেসেছিল কেবল, যেন কিছু শুনেও শুনেনি... দেখেছিলাম বন্ধ চোখের পাতায় ফোটা; ফুলগুলো ছিল সব বেগুনি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তৌহিদুর রহমান
খুব সুন্দর লেখা। পড়ে ভাল লাগল।শুভেচ্ছা নিবেন। আর সেই সাথে আমার কবিতা পড়ার আমন্ত্রন রইল। ভাল লাগলে ভোট করবেন প্লিজ।।।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।