রক্তের খেলা

ক্ষোভ (জানুয়ারী ২০১৪)

অতসী
  • ১৬
খুব ভালো আছো ,না তোমরা?
মানুষের রক্ত দিয়ে হলি খেলছো,
তোমাদের তো ভালো থাকতেই হবে।
রাস্তায়. গাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে,
ঐজ্বলন্ত আগুনের আলোতে আলোকিত হয়,
তোমাদের ঘর প্রাসাদের প্রতিটি কোণা।
তোমাদের তো ভালো থাকতেই হবে!
তোমরা রক্ত পিপাসায় মেতে উঠেছো,
মা হারাচ্ছে সন্তান,বোন ভাই
অবুজ শিশুটি অনাথ হয়ে যাচ্ছে,
ঐদশ বছরের ছেলেটি তোমাদেরই
জ্বালানো আগুনে পুরে শেষ স্কুল যাত্রা করে।
ঠান্ডা ঘরে বসে এগুলো দেখতে খুব লাগে না!
একটা বারও কি ঔশিশু গুলোর দিকে তাকিয়ে
তোমাদের সন্তানের মুখ ভেসে ওঠেনি??
হয়তো না...উঠলে এতোটা নিষ্ঠুর হতেনা,
এভাবে নীরবে নীশ্চুপে মরণ খেলায় মাত্তানা।
অন্তত মানুষ রূপে পশু হওয়াটা বন্ধ করো,
তোমাদের মুখষের পেছনে রূপটা দেখেছি আমরা
আর ন...এখন অন্তত মানুষের মতো ব্যবহার করো।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সৃজন শারফিনুল অসাধারণ অসাধারণ এবং অসাধারণ।। খুব সুন্দর লিখেছেন আতসী..। অনেক অনেক শুভ কামনা।
ভালো লাগেনি ১৪ জানুয়ারী, ২০১৫
thnx..
ভালো লাগেনি ১৪ জানুয়ারী, ২০১৫
অতসী sobai k onk onk donnobad...r onk onk dukkito ami ato din apnder maje thakte pari ni..amr jonno doa korben...
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০১৫
biplobi biplob সুন্দর চিএ তুলে ধরেছেন
ভালো লাগেনি ২০ জানুয়ারী, ২০১৪
আতিক সিদ্দিকী ----খুব সুন্দর খেলেছেন - লেখার মাধ্যমে রক্তের খেলা , অনেক ভালো লেগেছে-ভালো থাকবেন.
ভালো লাগেনি ১৯ জানুয়ারী, ২০১৪
মাসুম বাদল বেশ ভালো
ভালো লাগেনি ১৬ জানুয়ারী, ২০১৪
গার্গী মুখার্জী ভালো লাগল ।
ভালো লাগেনি ১৪ জানুয়ারী, ২০১৪
আমির ইশতিয়াক জনগণ মরছে গুলিতে, বোমায়, আগুনে, দুর্ঘটনায়। তাদের শরীর আগুনে পুড়ে কয়লা হচ্ছে। সাধারণ জনগণ পড়েছে ভয়াবহ সংকটে। এত মৃত্যু, এত ধ্বংস, এত আগুন, এত হিংসা, এত জীবনহানী ও জীবিকার ওপরে এমন নিষ্ঠুর আঘাত স্বাধীনতার পর আর কখনো জনগণ দেখেনি। সমাজের সর্বস্তরের মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাপন ব্যাহত হচ্ছে। কৃষি, শিল্প, ব্যবসা, শিক্ষা, চাকরি—প্রতিটা ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এর কোন সমাধান দেখছে না জনগণ। এভাবে দেশ চলতে পারে না। এভাবে চলতে থাকেলে দেশ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কল্পনা করা যায় না। জনগণের সামনে সিডরের মতো ধেয়ে আসছে রক্তাক্ত হানাহানি, জ্বালাও পোড়াও, প্রাণহানি, সম্পদহানির আশঙ্কা। রাজনৈতিকভাবে এদেশ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে আর্ন্তজাতিক অঙ্গন থেকেও। একঘরে হয়ে যাচ্ছে সরকার। যেখান থেকে বেরোনোর উপায় আমাদের জানা নেই। মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। ২০১৩ সাল যেন মৃত্যুর এক বছর পার করছে বাংলাদেশ। দেশের রাজনীতি যেন দিনে দিনে মানবিক চেহারা হারিয়ে নির্দয়, নির্মম ও হিংস্র চেহারায় রূপ নিচ্ছে। আমরা দেখেছি কিভাবে ‍মানুষকে পিটিয়ে বা কুপিয়ে বা জবাই করে বর্বরভাবে হত্যার করা হয়।
ভালো লাগেনি ১২ জানুয়ারী, ২০১৪
কিন্তু এবছর দেখছি জ্যান্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করতে। মৃত্যু কত ভয়ঙ্কর, মৃত্যু কত যন্ত্রণাদায়ক তা হারে হারে টের পেয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন মানুষগুলো। তাদের কান্না ভারি হয়ে উঠছে বাংলার আকাশ বাতাস। ক্ষমতালিপ্সুদের হত্যার রাজনীতিকে অভিসম্পাত করা ছাড়া আর কিছুই তাঁদের করার নেই। তারা এ নোংরা রাজনীতিকে অসুস্থ্য রাজনীতি আখ্যা দিয়েছে। এ নোংরা রাজনীতির শিকার হয়ে যারা যন্ত্রণায় কাতর হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে তাদেরকে উপলব্ধি করতে পারেনি এসব ক্ষমতালিপ্সু রাজনীতিবিদরা। রাষ্ট্রের কাছে সাধারণ জনগণের প্রশ্ন এই জন্যই কি ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এদেশে স্বাধীন হয়েছিল? স্বাধীনতার ৪৩ বছরেও কি জনগণ প্রকৃতপক্ষে স্বাধীন হতে পেরেছে? এই ৪৩ বছরে কোন না কোন দলের কাছে জনগণ পরাধীন হয়ে আছে। বিশেষ করে আওয়ামীলীগের কাছে দেশ একরকম পরাধীন হয়ে আছে। কারণ তারা মনে করে এদেশ তারা স্বাধীন করেছে। তাদের এদেশের সম্পদ লুটপাট করে খাবার অধিকার বেশী। তারা ছাড়া অন্যকোন দল এদেশে ক্ষমতায় আসতে পারবে না। তারা মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও অন্তরে স্বৈরতন্ত্র লালন করে। তাই যেন তেনভাবে নির্বাচন করে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করছে এ সরকার। চমৎকার কবিতা। শুভ কামনা রইল।
ভালো লাগেনি ১২ জানুয়ারী, ২০১৪
কবি এবং হিমু ঐজ্বলন্ত আগুনের আলোতে আলোকিত হয়, তোমাদের ঘর প্রাসাদের প্রতিটি কোণা____খুবই ভাল লাগলো
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪
মিলন বনিক একটা বারও কি ঔশিশু গুলোর দিকে তাকিয়ে তোমাদের সন্তানের মুখ ভেসে ওঠেনি?? এ বিবেকের দংশন আর ঐ মানুষগুলোকে আর কাঁদায় না...কারন ওরা তো মানুষ নয়...ভালো লাগলো...
সুমন মানুষের মস্তিস্ক যদি ওদের থাকত এমন করত না নিশ্চয়। মানুষ হবার ডাক ভাল লাগল।

১৭ নভেম্বর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪