আইনুরের আর্তনাদ

ক্ষোভ (জানুয়ারী ২০১৪)

Rumana Sobhan Porag
  • ৩৮
  • ৭১
আমি খেয়াল করে দেখেছি একটা না একটা সমস্যা সব সময় আমাকে তাড়া করে বেড়ায়। ইদানিং বয়স বাড়ার কারনে নাকি ওজন বাড়ার কারনে আর আগের মত করে সংসারের কাজ সামলে উঠতে পারছিনা। ছুটা বুয়া রেখেছি, কিন্তু ওদের কাজ আমার ভাল লাগেনা। অগত্যা নিজের সংসারের কাজ নিজে করব বলেই সিদ্ধান্ত নেই। কিন্ত ডান হাতে প্রচন্ড ব্যাথা হল। পেইন কিলার খেয়েও ব্যাথা কন্ট্রোলে আনতে পারছি না। অবশেষে ডাক্তারের স্মরনাপন্ন হয়েছি। ডাক্তার সাহেব আবার আমার ছেলের স্যার। আমাকে অনেক যত্ন আত্মি করে দেখলেন। বললেন আন্টি আপনার অসুখটা সাধারনত টেনিস প্লেয়ারদের হয়।অতিরিক্ত হাতের ব্যবহার হলে এমনটা হয়, বিশ্রাম নিলেই ঠিক হয়ে যাবে। আপনি বরং একটা কাজের লোক রেখে দেন আর কিছু ক্যলসিয়াম দিচ্ছি নিয়ম মাফিক খাবেন তিন মাস । একদম ঠিক হয়ে যাবেন।
বোঝো এবার। সারা দুনিয়ার ডাক্তাররা যেখানে পরিশ্রম করতে বলে সেখান আমার ডাক্তার আমাকে বিশ্রাম করতে বলে! উফ্ আবার সেই দেমাগি মেয়ে গুলোর উপর ভরসা করতে হবে। ওরা কোন কিছুই ঠিকঠাক পরিষ্কার করেনা। রান্না করার সময় নাক খোটে, উকুন মারে।এছাড়া ওরা পাক্কা চোর, চোখের পলকে চুরি করে নেয় । প্রতিদিন তেল, পেয়াজ,ময়মসলা তো চুড়ি করবেই। এর পর কোনো মতে কাজ সেরে চলে যাবে। হাজিরা দিলেই তো মাস গেলে বেতন পায় । ওরা চরম স্মৈরাচারী, আমার কিছুতেই মন চাচ্ছেনা আবার সংসারটা ওদের হাতে ছেড়ে দিতে। তাছাড়া বাবু তো আমাকে কাপড় কাঁচার একটা মেশিন ,ঘর মোছার মপ তার পর আবার আভেন ও কিনে দিয়েছে, বাড়িতে মানুষ মোটে আমরা তিনজন। কি দরকার আবার সেই চোরচোট্টা গুলোকে ঘরে ঢোকানোর। ওরা ভীষন বেয়াদব , আমাকে ম্যডাম,আপা না বলুক খালা তো বলতে পারে অথচ ওরা এসেই আমাকে নানি ,বুড়ি , দাদি এসব বলে ডাকে। এগুলো আমার একদম ভাল লাগেনা।
দিন দুই না যেতেই দেখি বাবু ওর অফিসের পিওন কে দিয়ে এক বুয়া নিয়ে এসে হাজির। প্রথমেই বলে দিল মা এই বুয়া আনার জন্য যাতায়াত বাবদ দুই হাজার টাকা দিয়েছি। অকারনে এর পেছনে লাগবেনা। হাতের ব্যথা যদি না সাড়ে তাহলে তোমাকে কিন্তু হাসপাতালে আবার ভর্তি করব।
কি আর করা মুখে কুলুপ এটে বসলাম । যত রাগ ই করি না কেন আসলে আমিতো ভুগছিলাম, মেয়েটিকে দেখে মনে মনে ঠিকই একটু স্বস্তি পেয়েছিলাম আমি। মেয়েটির নাম আইনুর , বয়স পয়ত্রিশ হবে বা একটু বেশি ও হতে পারে। একবার নাকি বিয়েও হয়েছিল। পরে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। এখন ও ঝাড়া হাত পা। বাহ্ বেশ এবার একজন ভাল গৃহকর্মি পেলাম বলে বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু এই শ্রেণীর মানুষদের কমন সেন্স যেন একটু কম থাকে আমার ছেলেটার বয়স মাত্র উনএিশ ।আর ও কিনা বাবুকে মামা বলে সম্বোধন করছে, এতে বাবুর অবশ্য কোনো বিকার নেই। একটু পরেই যে আমি নানি খেতাবে ভূষিত হবো বুঝলাম! যা ডাকে ডাকুক , কদিন বাদে ছেলে বিয়ে দিলে তো এমনিতেই দাদি হব।
সে যাই হোক আইনুর সংসারের সব কাজ করছে। অনেক দিন বাদে আমিও তারা মিউজিক এর অনুষ্ঠান গুলো দেখছি। বাবুর আব্বার পাশে বসে বিনা খ্যচখ্যচানিতে গল্প করছি। আর ঘুড়ে ফিরে আইনুর এর সাথে কাজ প্রসংঙ্গে কথা বলছি। ভালই কাটছে আমার সংসার থেকে সদ্য অবসর প্রাপ্ত জীবন। সেদিন বিকেল বেলা বুড়োটাকে নিয়ে একটু মার্কেটে গেলাম।আইনুরের জন্য দুটো থ্রিপিস কিনলাম সেই সাথে একজোড়া স্যান্ডেল,চুল বাধার ফিতা,স্নো, সাবান ও গামছা কিনলাম । মেয়েদের জিনিষ কেনাকাটা করতে আমার ভালই লাগে , আমার তো আর মেয়ে নেই, আর হবার সম্ভাবনাও নেই!
মনের ভেতর একটা দ্বন্দ কিন্তু বড়াবড়ই কাজ করছে। আইনুর কে ঠিক অন্য সব কাজের মেয়ের মত মনে হয় না। চল্লিশ বছরের সংসারর জীবনে এত বুয়া চড়িয়েছি আমার চোখ ভুল করতে পারেনা। ও কাজ ঠিকই কারর চেষ্টা করছে কিন্তু অনঅভ্যস্ত হাতে। ওর এিভঙ্গ মুড়ানো রুটি বানানো দেখলেই বোঝা যায় কস্মিন কালেও ও বাসা বাড়িতে কাজ করেনি, বা ও কোনো পারিবারিক আবহেও থাকেনি। কি হতে পারে? আমি অবশ্য এনিয়ে বাবুর আব্বার সাথে কোনো কথা বলিনি। কারন তারা তো বলেই দিয়েছে বুয়ার পিছনে লাগা যাবেনা।
একদিন সন্ধ্যেবেলা আইনুর কে নিয়ে লিভিং রুমে টিভি দেখতে বসলাম। উদ্দেশ্য ছিল গল্প গুজবের মাধ্যমে ওর নারী নক্ষএ টেনে বের করে আনা। ওকে দিয়ে মাথার পাকা চুল ওঠাচ্ছি । ওর হাত বেশ গরম বললাম তোর জ্বর নাকি হেসে বলল ওইটা চোরা জ্বর রাইত কইরা আসে সকালে সাইরা যায়। মনে মনে ভাবলাম বাবুকে দিয়ে একটা প্রেসক্রিপশন করিয়ে নেব আজ রাতেই। ওর সাথে আর কি গল্প করব? পিঠা বানাতে পারিস, মাথা ঝাকিয়ে না বুঝালো। এ রকম বেশ কয়েকটা প্রশ্ন করেছি কোনোটারই সদউওর না পেয়ে বললাম তুই একটা বিয়ের গিত গা। অনেক দিন গান শুনিনা । আইনুর আমাকে অবাক করে দিয়ে বলল জীবনে বিয়াই খাইনি , বিয়ার গান হুনুম ক্যমনে। আমার হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছিল!নিজের বিরক্তি প্রকাশ না করে জিজ্ঞেস করলাম কি নিজের বিয়েটা হয়েছিল নাকি তাও হয়নি? এবার আইনুর একটু হতভম্ব হয়ে গেল, কি বলবে ঠিক বুঝতে পারছিলা। আমিও এই সময়ের ই অপেক্ষায় ছিলাম। গভীর মমতায় ওর মাথায় হাত রেখে বললাম দ্যাখ আমি ঠিকই বুজেছি তুই তো অন্য রকম জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছিলি। চলে আসলি কেন? তোর কি ভাল হতে মন চায়? অঝোড় ধাড়ায় কেঁদে চলল আইনুর। সে কি ফুপিয়ে কান্না আইনুরের, কিছুতেই থামাতে পারছিলাম না। কাঁদলে মন হালকা হয় তাই চুপ করে থেকে ওকে কাঁদতে দিলাম। এরপর ও আমার পা জড়িয়ে ধরে বলল নানি আমারে বাইর কইরা দিয়েননা। আমারে কেউ কোনোদিন আদর করেনি। সেই কুট্টি কালে মায়ে আমারে পাড়ায় বিক্রি করছে। খারাপ,ভাল কিছুই বুঝিনি। প্রতিদিন কয়েকজন লোকের সাথে শোয়া আর তিন বেলা খাওয়া এই ছিল আমার জীবন। আমার কাছে সব দিনই সমান ছিল। ঈদ কি, বিয়া কি আমার জীবনে কিছুই আসেনি । জীবনের অন্য কোনো রূপ আমি দেখিনি, ভাবছি মরনের আগ পর্যন্ত আমার জীবন এমনই থাকব । কিন্তু থাকতে পারলাম না। ক্ষয় কাশ হইল , আর নানান রোগে ধরল, মাসি আমারে কইল তোর বয়সও হইছে আবার খারাপ রোগ ও হইছে ।তর ঘরে এখন কোনো ব্যাডা আসতে চায়না । তুই আমার ডেরা থাইক্যা চইলা যা আমি নতুন মাইয়া উঠামু। মাসির পা জড়ায়ে এত মিনতি করলাম কিন্তু আমারে রাখলনা। আমার তো কোনো ঘর নাই, কোনো গ্রাম নাই, কোনো দ্যাশ নাই। কই যামু আমি? আকাশটা ভাইঙ্গা পড়ল মাথার উপর। পুরা যৌবনটাই পারায় ব্যাডাগোরে দিলাম ওগোর সব অসুখ এই শরীরে নিলাম, আর আজকে ওরা আমারে ঘিন্যা করে। পুরান এক কাষ্টমারকে বললাম ভাই আমারে একটা কাজ দিবেন? অনেক পরিশ্রমের কাজ আমি করতে পারিনা। গার্মেন্টসের কাজ দিয়েন না শুনছি অনেক পরিশ্রম করতে হয় সেইখানে। পরে সেই ব্যডায় আমারে আপনাদের বাসায় আনছে । নানি আমারে একটু জায়গা দ্যান।
আমি মেয়েটার দিকে তাকাতে পারলামনা।মনে পরে গেল আমার প্রথম গর্ভধারণের কথা । টাইফয়েড জ্বরের কারনে আমি একটি মৃত কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছিলাম। আমার মেয়েটা যদি বেচে থাকত তাহলে ও আইনুরের বয়ষই হতো।আল্লাহ্ কেন আইনুরকে আমার প্রথম সন্তান করে পৃথিবীতে পাঠায়নি। কেন ওকে পুরুষের লিবিডো নিবৃত্তির মেশিন করে পাঠালেন। আল্লার উপর আমার খুব রাগ হলো । সমাজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য ওদেরকে ব্যাবহার করা হবে আর ব্যবহারের অনউপযোগি হলে ছুড়ে ফেলে দেবে। সমাজ চোর ,ডাকাত, ঘুষখোর, খারাপ রাজনীতীবিদ সব গুলোকেই হজম করে অথচ এই মেয়ে গুলোকে উচ্ছিষ্ট হিসেবে আস্তাকূরে নিক্ষেপ করে। সমাজের মূল ধারায় এদেরকে ফিরিয়ে আনার কোনো চেষ্টাই নেই। ইদানিং কিছু এন.জি.ও এদের নিয়ে কাজ করছে। এদের পূনর্বাসনের চেষ্টা না করে বরং ওদের চিকীৎসা সেবা ও উন্নত জীবন মানের ধারনা দিয়ে ঐ পেশাতেই বহাল রাখছে। ডোনারের ফান্ড যাতে সব সময় চলমান ও বহমান থাকে সেই জন্যই যৌন কর্মিদের পেশা পরিবর্তনের কোনো টার্গেট তারা নেয়না। যারা এই মেয়েদের পতিত করেছে আমার দৃষ্টিতে তারাই পতিতা।ধিক জানাই এই পতিতা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থাকে।
মনে মনে সংকল্প করলাম এই মেয়েটির দায়িত্ব আমি নেব। জীবন তো আমাকে অনেক দিয়েছে অথচ বিনিময়ে আমি কি প্রতিদান দিয়েছি? এখনই বাবুর আব্বাকে সব কথা বলা যাবেনা । উনি হাজি এবং কট্টর মুসলিম। এর কথা জানলে কিভাবে রিএ্যাক্ট করবে বুঝতে পারছি না। ডিনার শেষে বাবুর ঘরে গিয়ে বসলাম, ছেলেটা আমার খুব মেধাবী একবারেই এফ সি পি এস পার্ট ওয়ান পাশ করেছে। বই থেকে মুখ তুলে জিজ্ঞেস করল মা কিছু বলবে? নাহ্ এমনি এসছি । বাবু আমার হাতের ব্যাথার ,আইনুরের কাজকর্মের ইত্যাদি নানা বিষয়ে খোজ নিল। আমার মনের মাঝে অস্থির লাগছে কি ভাবে এই অবিবাহিত ছেলেটির কাছে এমন একটি প্রসংগ নিয়ে আলাপ করি! কিন্তু ওতো ডাক্তার, ওর নিশ্চয় এসব বিষয়ে কথা বলতে অস্বস্তি লাগার কথা নয়। প্রথমেই বললাম বাবা এখন আমি তোমাকে যা বলব তা হলো আমার সিদ্ধান্ত । তুমি শুধু আমাকে সাপোর্ট করবে। আবার বাবার সাথে কি নিয় ঝগড়া বাধালে মা ? না বাবা সেসব কিছু না, আমার এই পঞ্চাশ বছরের জীবনে আমি নিজেকে বাহবা দেবার মত কোনো দৃষ্টান্ত খুজে পাচ্ছি না। এবার একটা সূযোগ এসেছে আর আমি কাজটা করতে চাই। এরপর আইনুরেরে পুরো ঘটনাটা খুলে বললাম।
সব শোনার পর পার্থ অগ্নি মূর্তি ধারণ করল। কোনো দিন এত রেগে যেতে ওকে দেখিনি। চিৎকার করে বলছিল হাউ ডেয়ার দ্যাট বাস্টার্ড সেন্ড এ প্রস্টিটিউট ইন মাই হোম? আই উইল স্যাক হিম টুমরো। মা প্লিজ ডোন্ট গিভ মি এ্যানি মোর বারডেন। ডোন্ট ফরগেট দ্যাট নেক্সট মান্থ আই এ্যাম গোয়িং টু ম্যারি ফারিয়া । ডু ইউ হ্যাভ এ্যনি আইডিয়া ইফ সি নো দ্যাট উই আর ওপেনিং আ প্রস্টিটিউট রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার এ্যাট আওয়ার হোম হাউ সি এ্যান্ড হার ফ্যামিলি উইল রিএ্যাক্ট? মাথা নীচু করে পতিতা পুরুষতান্ত্রিক সমাজপতির ঘর থেকে বেড়িয়ে আসলাম। বড় অচেনা লাগছিল পার্থকে।
অর্ধেকটা ডাজিপাম খেয়ে শুয়ে পরলাম । রাতে ঘুম না হলে আমার আবার প্রেসারটা বেড়ে যায়। আইনুরের কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি টেরই পাইনি। বাবুর আব্বা না ডাকলে তো আমার ঘুম ভাঙ্গতই না । উঠে দেখি বেলা নয়টা বাজে। দ্রুত ফ্রেশ হয়ে ইনসুলিনটা নিলাম। খোপা বাধতে বাধতে বাবুর আব্বাকে বললাম কালকে আইনুরকে চিকন করে কেটে আলু ভাজি করা শিখিয়েছি। কি করেছে আজকে কে জানে? ববুর আব্বা আমার দিকে অবাক হয়ে বলল কেন তুমি কিছু জাননা , মর্নিং ওয়াক থেকে ফেরার সময় দেখলাম ওই পিওনটা এসে ওকে নিয়ে যাচ্ছে। আইনুর যাবার সময় তোমর সাথে দেখা করতে চেয়েছিল কিন্তু বাবু ওকে এলাউ করেনি। মেয়েটা যাবার সময় খুব মন খারাপ করেছিল।
গত রাতের কথা আবার মনে পড়ল। কিছুই করতে পারলাম না মেয়েটির জন্যে। আমি যদি ওর সব কিছু না জানার চেষ্টা না করতাম তাহলে তো ও নির্বিঘ্নে থাকতে পারতো আমার বাসায়। আমার কাছে মেয়েটি আশ্রয় চেয়েছিল। আমি আইনুরের সেই আর্তনাদ কিছুতেই ভুলতে পারছিনা। মৃত সন্তানের স্বাদ আইনুরের মাঝে পেতে চেয়েছিলাম। আমি কিছুই করতে পারলামনা আইনুরের জন্য। বেসিক্যালি ওর আর আমার মধ্যে পার্থক্য হলো ওর কিছুই নেই আর আমার সব থেকেও নেই। সামান্য একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারও আমার নেই। নিজের সন্তান কে আজ আর নিজের মনে হয়না। যাকে পতিতা বলে আমার সুশিক্ষিত সন্তান ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল কি গ্যারান্টি আছে যে সে কোনদিন দেহ মনের ক্লান্ত দূর করার জন্য কোনো পতিতালয়ের দ্বারস্থ হবেনা। ঐ গানের কলিটা বার বার মনে হচ্ছে- মানুষ কূলে জন্ম নিলে মানুষ হয় কয় জনে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Salma Siddika খুব ভালো laglo
ভালো লাগেনি ২২ জানুয়ারী, ২০১৪
dhonnobad Salma apa.
ভালো লাগেনি ২৫ জানুয়ারী, ২০১৪
সহিদুল হক হৃদয়স্পর্শী অসাধারণ golpo
ভালো লাগেনি ২২ জানুয়ারী, ২০১৪
onek dhonnobad Sohidul Haque bhai.
ভালো লাগেনি ২৫ জানুয়ারী, ২০১৪
রাজিয়া সুলতানা বাস্তবতা ভিত্তিক সুন্দর লেখা ,অনেক শুভকামনা আপু.......
ভালো লাগেনি ২২ জানুয়ারী, ২০১৪
Dhonnobad Razia apa.
ভালো লাগেনি ২৫ জানুয়ারী, ২০১৪
গার্গী মুখার্জী ভালো লাগল ।
ভালো লাগেনি ১৪ জানুয়ারী, ২০১৪
Apnar valo legeche jene valo laglo. valo thakben.
ভালো লাগেনি ১৫ জানুয়ারী, ২০১৪
ঐশিকা বসু আপনার লেখায় যথেষ্ট গভীরতা পেলাম। সত্যি মন ছুঁয়ে যায়।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০১৪
janen Oisika amar r likhte mon chai na.
ভালো লাগেনি ১৫ জানুয়ারী, ২০১৪
মোঃ মহিউদ্দীন সান্‌তু একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অতি যতনে সুনিপুণভাবে তুলে এনেছেন আপনার লেখায়, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, লিখাটি মনে দাগ কাটলো খুব।
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪
Santu bhai somoy nie lekhata porechen sune valo laglo. valo thakben.
ভালো লাগেনি ১১ জানুয়ারী, ২০১৪
রাজীব ভৌমিক বেসিক্যালি ওর আর আমার মধ্যে পার্থক্য হলো ওর কিছুই নেই আর আমার সব থেকেও নেই : ক্ষোভের অনুপম আর্তনাদ ; অসাধারণ
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪
কবি এবং হিমু বাসার কাজের বুয়াদের চরিএ টা সুন্দর করে ফুঁটিয়ে তুলেছেন।আইনুরের জন্য কষ্ট লাগল।আসলে এই সমাজ টার প্রতিটি কোনায় এ রকম হাজারো আইনুরদের বসবাস।ধন্যবাদ গল্পকারকে।
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪
dhonnobad muiedul bhai .
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪
ইখতিয়াক ইবনে আহসান ইফাত চমৎকার লাগলো
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪
onek dhonnobad Efat bhai.
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪
মোঃ আক্তারুজ্জামান পতিতা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থাকে ধিক্কার জানিয়ে লেখা গল্প। সুন্দর লিখেছেন।
ভালো লাগেনি ৯ জানুয়ারী, ২০১৪
apnar valo legeche jene valo laglo.
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪

১৯ অক্টোবর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪