কাকতাড়ুয়া

প্রায়শ্চিত্ত (জুন ২০১৬)

আশরাফ উদ্ দীন আহমদ
  • ৩৯
চৈত্রের ঝলসানো রোদে গম ক্ষেতের শীষ পাকাটি যেন, বাদামী রঙের চৈত্রের রোদ খেলা করছে ঝিকমিকিয়ে। মাটি বেশ ফাটা-ফাটা, কোথাও বা টনটনে সমতল। আরো ক’ দিন পরই গম কাটা হবে। মাথার ওপর রোদের তীব্র ঝাঁঝঁ ছড়িয়ে যাচ্ছে নীল ওই বিশাল আসমান। চারদিক থেকে হু-হু করে বাতাস এসে বিঁধছে পুতুলের গায়ে। বাতাস বা আকাশের সঙ্গে পুতুলের এতোটুকু সম্পর্ক নেই এখন। তার চোখ ওই গম ক্ষেতের মাঝে মানবাকৃতির কিম্ভূত কিমাকার কাকতাড়–য়ার দিকে। এ বস্তুটির উপর একসময় পুতুলের বড় কৌতুহল ছিলো, কিন্তু এখন সেটি আর অতোটা না থাকলেও অন্যরকম একটা ভালোবাসা এবং সেই ভালোবাসা থেকে রহস্য রয়েছে খানিকটা। আর সেই রহস্যে প্রতিনিয়ত ঘণীভূত হয় পুতুুলের চোখ। কখনো-সখনো পুতুল নিজেকেই ভাবে সেও একটা কাকতাড়–য়া।
বাঁশের বাকারি বা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে খৃষ্টানদের ক্রস চিহেৃর মতো একটা আকৃতি তৈরী করে, ওপরের দিকে একটা মাটির কালো হাঁড়ি বসিয়ে দেওয়া হয়, চুন দিয়ে মানুষের মুখ-চোখ-নাক নঁকসা আঁকলে ভুতড়ে এবং বিদঘুটে মানুষের রুপ পায়। তারপর তাতে ছেঁড়া ফাটা রঙজলা পাঞ্জাবী পড়িয়ে দেওয়া হয়, ক্রস চিহেৃর দুদিকের দুটো হাত নীচ বরাবর। এবার ক্ষেতের মাঝে পুঁতে দিয়ে, রশি বেঁধে একটা ভাঙা দুমড়ানো-মোচড়ানো শব্দ সৃষ্টিকারী টিনযন্ত্র বসানো হয়। সেই রশিটিকে টেনে নিয়ে যাওয়া হয় কুড়ি-পঁচিশ গজ বা আরো বেশি দূরে। যেখানে বাঁশের বাঁকারী দিয়ে উঁচু মাচান করা, সেখানে বসে পায়ের সঙ্গে রশিটা বেঁধে পুতুল অনবরত পা দোলায়, তাতেই শব্দ সৃষ্টি হয় বিদঘুটে এবং কাকপক্ষি বা অনাসৃষ্টিকারী কোনো অশুভ শক্তি পালিয়ে দিশা খুঁজে পায় না।
পুতুল বাঁকারীর মাচানের ওপর বসে একমনে কখনো-সখনো দুর-সুদূর ওই প্রান্তরের দিকে তাকিয়ে থাকে। ওপারে একটা দেশ আছে, সে জেনেছে ওর বাপের কাছ থেকে। মাঝখানে একটা নদী, নদী না বলে বিল বা হাওড় বলা যায়। বুক চিতিয়ে শুয়ে আকাশ দেখে আর সীমান্তরেখার খুটি হয়ে নিজেকে নিয়ে হয়তো একটু গর্ব করে। পুতুল ওই সরু নদীর কাছে কখনো বা দাঁড়ায় একটু আধটু, দূরের ওই দেশটাকে দেখে, অকস্মাৎ গোলাপ মিয়ার ডাক শুনে পুতুল পেছন ফিরে তাকায়। তার নদীর মতো দৌঁড়ে ছুটে যায় বাপের কাছে, এ’সংসারে বাপই তো ওর একমাত্র অবলম্বন। পুতুলের অনেক কিছু জানতে ইচ্ছে জাগে, ওর মা অনেককাল আগে এ’সংসার ছেড়ে চলে গেছে, কেনো গেছে কোথায় বা গেছে কেউই বলতে পারে না। বাপটা নাকি ওপারে একটা বিয়েও করেছিলো বলে অভিমান ছিলো মনে, কে যেন বলেছিলো, ইনডিয়ার মেয়েরা নাকি খুব সুন্দরী, পুতুলের অনেক ইচ্ছে করে দেখতে ওপারের মেয়েরা কেমন সুন্দরী, ওর মা নিশ্চয় তেমনই সুন্দরী। হয়তো কিছুটা অহংকারী, তবে যাই হোক না কেনো, বাপকে সে ভীষণ পছন্দ করে, বাপ যে আকাশ আর সে নদী।
Ñ কি রে মা, রোদের ঝাঁঝঁ তো খুব, তোর কষ্ট হচ্ছে, তেষ্টা পেয়েছে...
মাথা নাড়িয়ে জানায় ‘না’--
কিন্তু তারপরও ওর অনেক কথা বলতে ইচ্ছে হয়। মায়ের কথা জানতে ভারী সখ, অথচ বাপের চোখের দিকে তাকিয়ে সব কিছু কেমন তালগোল পাকিয়ে যায়। কিছুই বলা হয়ে আর ওঠে না। কেমন যেন বাঁধোবাঁধো ভাব ঠেকে, বাপটা খুব ভালো,ওর কাছে মনে হয় এ’ সংসারে এমন মানুষ আর হয় না, সারাদিন নৌকা নিয়ে মানুষজন পারাপার করে, কাঠফাটা রোদ হোক বা আকাশ ভাঙা বৃষ্টি হোক, কোনো কিছুতেই তার আরাম নেই।
Ñকিছু বলবি মা...
Ñ নাহ্ বাবা।
Ñতোর মনে খুব কষ্ট রে...
হাসে একটু পুতুল, শুষ্ক ঠোঁটের মলিন হাসি। চোখে ওর অনেক কথা, অনেক গল্প। কিন্তু কি ভাবে বলবে। গুছিয়ে গাছিয়ে বলতে পারে না বলে মনটা কেমন বিমর্ষ থাকে।
নদীর ওপারের দেশটা ইনডিয়া, কখনো-সখনো গোলাগুলী চলে, এপারের নিরাপরাধ মানুষজনকে ধরে নিয়ে যায়, বাড়িঘর ভেঙেচুরে-আগুন লাগিয়ে দিয়ে যায়, কেউই কিছু বলে না। ওদের কতো ক্ষমতা, ওরা মানুষ মারলে আবার সীমান্তে সীল মেরে দিয়ে যায়। তখন বাপের নৌকা চলাচল বন্ধ থাকে, কয়েকদিন পরপর এভাবে চলতেই থাকে।
জমিটুকু ভরসা হলেও কষ্ট ছাড়ে না। হঠাৎ বন্যা আর খরাতে সব কিছু নিঃশেষ করে দেয়, তারপরও জমিটুকু নিয়ে স্বপ্ন দেখে গোলাপ মিয়া। আর সে স্বপ্নটুকু আরো সুন্দর করে তোলে তার মেয়ে পুতুল।
সমবয়সি বান্ধবী শিলাকেও খুব ভালোবাসে পুতুল। এখনো স্কুলে যায়, ব্যাক স্কুল। আরো অনেক বান্ধবী স্কুলে যায়, প্রাইমারী বা মাদ্রাসায় কেউ-কেউ পড়াশুনা করে, পুতুল আর স্কুলে যায় না, ভালো লাগে না স্কুলে যেতে। স্কুলের মেয়েরা ওর মায়ের হারিয়ে যাওয়ার কথা বলে, পুতুলের ভালো লাগে না, কেমন যেন মনে হয় নিজেই জানে না। তবে ইনডিয়ার ব্যাপারে ওর প্রচন্ড দূর্বলতা আছে, ও দেশটা কেমন, মানুষগুলোই বা কেমন, ও দেশের আকাশ কেমন, বাতাস কেমন, নদী কেমন, ফুল-পাখি কেমন, পাখি কেমন, সব কিছু জানতে-দেখতে ওর ইচ্ছে। কাকতাড়–য়ার মতো দেখতে ও’দেশের সীমান্তরক্ষীদের মরা খেঁকো হাড়গিলাগুলোকে দেখে পুতুল সত্যিই রেগে যায়, ওরা গুলী করে, আকাশের পাখির দিকেও গুলী ছুঁড়ে মারে।এদেশের মানুষদের রক্ত নিয়ে খেলা করে, মুরগী ধরা বেঁজী নাকি পাতিশিয়াল, ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থেকে ফুটানি মারায়। কখনো বা পুতুল নদীর কাছাকাছি গিয়ে বসে, দূরের দেশটাকে দেখে, তার মা কেনো ওমন দূর দেশে পালিয়ে গেলো, তার বাপ তো খুব ভালো মানুষ, কি দোষ দেবে তার।
পাশের বাড়ির নছিমন মামী বলে, পুতুল রে তোর মা তো খুব ভালো মানুষ ছিলো, কিন্তু কি করে যে তোর বাপকে ছেড়ে চলে গেলো...
পুতুল এখন অনেকটা বড় হয়েছে, তাই বললো, কোনো মানুষের সঙ্গে কি পালিয়েছে!
Ñনা রে না, কারো সাথে পালিয়ে যায়নি, আমার মনে হয় সীমান্তের ওই পাচারকারী মেয়েরাই ভাগিয়ে নিয়ে গেছে ওদেশে।
পুতুলের বুক শুকিয়ে যায়। পাচারকারী মেয়েরা কোথায় নিয়ে গেছে মাকে, নদীর ধারে বসে কতো কিছু ভাবে, ভাবতে-ভাবতে নিজেই একেক সময় হারিয়ে যায়। কোথায় যে হারায় নিজেই জানে না। পাকা গমের ক্ষেতে রাজ্যের কতো পাখ-পাখিরা বসতে চায়, বসলে তো সাবাড় করে দেবে ক্ষেতের সোনার গম। পুতুল বসতে দেবে না বলেই তো কাকতাড়–য়া নিয়ে খেলছে পাখিদের সঙ্গে। পাখিরা তাই ওর বন্ধু হতে পারে না, হয়তো ওদের বড় সাধ হয় পুতুলের সাথে একটু গল্প করে, কিন্তু গল্প করতে বসলেই তো সব সাবাড় করে দেবে।
পাখিদের ঝাঁকগুলো ভারী দুষ্টু, পাকা গমের লোভ নিয়ে আসে, আবার চলে যায়,পুতুল তাকিয়ে থাকে, ওর চোখ কোনোদিকে ফেরে না, শুধুই ওদের দিকে তাকিয়ে থাকে। আর মায়ের চিন্তা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খায়। পাচারকারী মেয়েরা কেনো নিয়ে গেলো, আর ফিরেই বা কেনো আসছে না আজো। অনেক দূরে অশ্মথগাছ মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে, কোনোদিকে ওরও খেয়াল নেই, কবে থেকে যে ওমনভাবে দাঁড়িয়ে আছে কে বা জানে। সাত অঞ্চলের সবচেয়ে বিশাল ওই গাছটা। রাজ্যের পাখপাখি ওখানে বাসা বেঁধে আছে, ভোর থেকে বের হয়ে এসে ক্ষেতের ফসল খায়, কারো বারণ মানে না, কতো স্বাধীন ওরা, যেখানে ইচ্ছে সেখানেই উড়ে যেতে পারে, কেউ বারণ করে না।
অনেকসময় পুতুলের ইচ্ছে করে ওদের সঙ্গে মিতালী করতে, তাহলে উড়ে বেড়ানো যাবে, কিন্তু পরক্ষণে মনে হয় ওর তো ডানা নেই, আর ডানা না থাকলে কিভাবে উড়বে, দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াবে। মাকে খুঁজতে হলে তো ডানা লাগবে, শাদা শুভ্র দুটো ডানা না হলে আকাশে উড়ে বেড়ানো হবে না।
এতদিন অনেক সকালে গোলাপ মিয়া জানায়, পুতুল আজ তোকে নয়নাহাটির মেলায় নিয়ে যাবো।
পুতুুল মেলায় যাওয়ার নাম শুনেই আনন্দে নেচে ওঠে প্রজাপতির মতো। নয়নাহাটির মেলায় কতোকাল যাওয়া হয়নি। সেবার মা যখন ছিলো, বাপ তখন মাকে সহ পুতুলকেও নিয়ে যায় মেলায়। ঘুরে-ফিরে কতো কিছু দেখেছিলো, আসবার সময় কতো কিছু কিনে এনেছিলো, খেলনাপাতি থেকে গুড়ের জিলিপি-কদমা-বাতাসা আরো কতো কিছু। সব কথা আজো মনে আছে ওর।
অকস্মাৎ একদিন মাঝরাত্রে শোনে সীমান্তে গোলাগুলীর বিভর্ষ আওয়াজ। রাত্রের নীরবতা খানখান হয়ে ভেঙে যায়, কতোদূর থেকে শব্দ আসছে মনে হচ্ছে না, মনে হচ্ছে কানের কাছে কারা যেন যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলছে, এ যুদ্ধ যেন আর থামবে না। অনেক অনেক মানুষের রক্ত নেবে, পুতুল বিছানায় শুয়ে থেকে যেন বধির হয়ে যায়। বাইরে অনেক শোরগোল শোনা যায়, গোলাপ মিয়া দরোজা খুলে বাইরে আসে, পুতুল বাপের শব্দ পেয়ে বিছানা ছেড়ে হুড়মুড় করে ওঠে, কিছু বলার আগে গোলাপ বলে ওঠে, যাও ভেতরে যাও, আজ শালারা গ্রামে মনে হয় আবার ঢুকবে।
পুতুল প্রশ্ন করলো, আজো কি ক্ষেতের ফসল লুট করে নিয়ে যাবে...
Ñতাই মনে হয়, ওরা আসে তো ওই ধান্ধায়।
গ্রামের লোক সব রামদা-কুড়ল-বহলম-লাঠিশোটা নিয়ে জড়ো হচ্ছে বোঝা যায়। একটা যুদ্ধ হবে হয়তো। গোলাপ মিয়া ঘরের মাচায় রাখা মাছ মারার বর্শাটা বা ক্রোচটা বের করে আনে। নতুন কেনা বর্শার ফলাগুলো বেশ চকচক করছে,গত তিন/চার দিন আগে একটা কেজি পাঁচেক পাকাশোল মাছ আটকেছিলো, হাত দিয়ে আধারের মধ্যেও ধার পরীক্ষা করে বারবার, আজ কয়েকজনকে গাঁথতে হবে, চিরুনীতল¬াসী কাকে বলে শিখিয়ে দিতে না পারলে শিক্ষা আর হবে না।
পুতুল বলে ওঠে, বাপ তুমি যেয়ো না, ওরা মায়ের মতো যদি তোমাকে ধরে নিয়ে যায়!
গোলাপ মিয়া মৃদু হেসে জানায়, আর কাউকে যেন ধরে নিয়ে না যায়, সে শিক্ষা দিতে হবে আজ।
কথাটা ভালো করে বোঝার আগেই গোলাপ মিয়া ঘর থেকে বের হয়ে গ্রামের প্রতিরক্ষা বাহিনীর জটলার মধ্যে হারিয়ে যায়। পুতুল চিৎকার করে বাঁধা দেয়, কিন্তু ওর বাঁধা কে আর শোনে। একটা রক্তারক্তি কান্ড হবে সবাই তৈরী হয়ে আছে। গুলীর শব্দে বাতাসও কেমন বিষাক্ত এখন। হৈ চৈ হলে¬াড়-মারো মারো...
ধানবিনাশি পঙ্গপালদের খতম করবার বজ্র শপথ নিয়ে ছুটে যায় গ্রামশুদ্ধ মানুষ। মানুষ নয় যেন মিছিল, সেই মিছিলে ছুটে যাচ্ছে গোলাপ মিয়া, আরো কতো মানুষ কতো মানুষ...
পুতুল আর কিছু ভাবতে পারে না। একটা এলোমেলো ভাবনা তার মধ্যে বিরাজ করে। কোথায় যাবে সে এখন, চারদিকে একটা যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা, সবাই যুদ্ধে মেতেছে, এ’ যুদ্ধ কোনোদিন থামবে না, রাত্রের অন্ধকার কেটে-কেটে একটা যুদ্ধের দামামা বাজছে, সে শব্দে সকালের পাখপাখিলি সবাই নীড় ছেড়ে বের হবে না।
পুতুল আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে, এখনো ভোর হতে অনেক দেরী, ভোরের একটা আমেজ ভরে আছে চারদিকে, দূরে কি দোয়েল ডাকছে, এখনো ডাকার সময় হয়নি, তবে ডাকবে, কাকের আগে তো দোয়েলই ডাকে, আকাশের কোণে শুকতারাটি চুপটি মেরে বসে আছে, যেন কোনো কাজ নেই, দূরকে দেখার একটা ভালোবাসায় আটকে আছে অনেকদিন। কোথায় তারপরও অন্ধকার। এ’ অন্ধকার শেষ হয় না, অন্ধকারই পারে না অন্ধকারকে রুখতে,আলোর প্রয়োজন, আলো কোথায় কেউই জানে না। বাতাসে বারুদের গন্ধ, গন্ধটা ক্রমশ নাকে এসে বড়ই বিদঘুটে লাগে, শরীর গুলিয়ে যায়, শরীরের কি দোষ আর, সময় এখন যুদ্ধের, সে যুদ্ধে কে যে জয়ী হবে, তাই বা কে জানে। কিন্তু একটা যুদ্ধ চলছে, পুতুল আর কিছু ভাবতে পারে না। ভাবনাগুলো কাকতাড়–য়ার মতো দাঁড়িয়ে আছে ফসলের ক্ষেতের মধ্যখানে। বাপের সঙ্গে এবার কি মা ফিরে আসবে, বাপ কি পারবে মাকে ফিরিয়ে আনতে, যুদ্ধ শেষে বন্ধুত্ব হয়, সে বন্ধুত্বের স্বরুপ মাকে ফিরিয়ে দেবে, যদি এমনটি হতো, তাহলে কতোই না ভালো হতো, আচমকা শুনতে পায় অনেক দূর থেকে ভাঙা-ভাঙা গলার মুয়াজিনের আজান, সুবেহসাদিকের এই সময়টুকু মনে ফ্রেমে গেঁথে থাক, আর কি চাওয়ার আছে সময়ের কাছে, পুতুল তো বিহঙ্গ নয় যে ছুটে যাবে, দেখবে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা, যা অহনিশি হয়ে থাকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ইমরানুল হক বেলাল apurbo ekti golpo. aponar lekhar maje chuto golper ekti bisist rup ache. onek kittogota roilo, aponar sahittokormo ujjibit hok duya kori,
রুহুল আমীন রাজু .........।আর কি চাওয়ার আছে সময়ের কাছে, পুতুল তো বিহঙ্গ নয় যে ছুটে যাবে, দেখবে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা, যা অহনিশি হয়ে থাকে। বেশ ভাল লাগলো গল্পটি । শুভেচ্ছা রইল। আমার পাতায় আমন্ত্রন রইল ।

১৭ অক্টোবর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ২৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪