প্রতিরাতে একেকজন ঈশ্বর হেঁটে যান এই রাস্তায় আসেন স্বর্গ সুগন্ধি মেখে, চলে যান মাছ বোঁটকা গন্ধ ছড়িয়ে।
এই যে মাছ বোঁটকা গন্ধ, এ কি ঈশ্বরের গন্ধ !
ঈশ্বরদের যেন কোন দায়ভার নেই, উষ্ণ জলে শান্তির স্নান সেরে গায়ে স্বর্গ সুগন্ধি মেখে, তাঁকে তো বসতে হবে ধর্ম সভায়! সভা শেষে আবার বের হতে হবেন নতুন রাস্তার খোঁজে।
রাস্তা অতশত বোঝে না, কোনটা ঈশ্বরের গন্ধ, কোনটা মাছ বোঁটকা সে শুধু জানে পিচ্ছিল হতে।
প্রতি সন্ধায় জোড়া জোড়া দাঁতহীন মাড়ি হা হয়ে জপে ঈশ্বরদের নাম যতো বেশী ঈশ্বরদের যাওয়া আসা ততো বেশী পেট পূজো !
ঈশ্বরদের দানে ভরে উঠতে থাকে রাস্তার মাঝ বয়সী উদর বাড়তে থাকে হা হয়ে থাকা দাঁতহীন মাড়ির সংখ্যা।
তাতে কি! ঈশ্বরদের দান তো আর ফেলে দেয়া যায় না!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।