আমি বড়ই অভাগা ৭১এর হয়নি কেন জম্ম আমার! আজো ও সমাজ খুজেঁ বেড়ায় মুক্তির স্বাদ! শুনেছিলাম ৭১এর দিনগুলো জলন্ত অগ্নি দহনের ভয়ানক রাত্রি ছিলো। তবু তো মানুষ গুলো ছিলো একাকার, দেশ রক্ষা করার অঙ্গীকার। দিবারাত্রি আজো ও মিছেমিছি শুনি রাজাকারদের মুখে মুক্তির যুদ্ধের চেতনা বাণী। হন্যে হয়ে ঘুরছে মানুষ চাকরি হতে হলে মুক্তিযুদ্ধের লাগবে কাগজ! তার পর তো দেশের যুবক চত্বরে চত্বরে বলে যায় রাজাকার ফাসিঁ চায়, স্লোগানে,স্লোগানে, ভরে যায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই। বিদেশ থেকে হুমকি আসে!!! যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করো? নপুংসকের কথা বিদ্রোহ জাগে! মুক্তি যুদ্ধার বুকে লাগে। দেশনেতার ডাকে একদিকে যখন সারাদেশে চলছে আন্দোলন অন্যদিকে দিবারাত্রি দেশের আনাচে কানাচে বর্বরের দল ঝাঁক ঝাঁক বন্দুকের সীসা তোদের বুকে নয়, লেগেছিলো আমার মায়ের বুকে বনপোড়া হরিণীর মতো আর্তনাদ করে, বুক থেকে অবিরল রক্ত ঝরা যখন মানুষ মারছে তারা। আমার মাজননী, আদর মাখা আদরীণি, ইজ্জত যখন কেড়ে নিল, শাষন করা পিতা,বন্ধু ভরা ভাই, স্বজন প্রিয় বন্ধন,রক্তের স্রোত ধারা বয়ে গেল, স্বার্থবাদী বিদেশীরা - তখন কোথায় ছিলো??? গর্ববোধ করি আমি একজন বাঙালি। সবার দেশের সেরা দেশ জাতী, বর্ণ, নির্বিশেষ মোদের সোনার বাংলাদেশ। বাংলা আমার ভাষা বিদ্রোহী নজরুলের মতো বলতে চাই ভিক্ষা আমরা নহে-অধিকার চাই, ৭১এর চেতনায়, মাথা উচুঁ করে বাঁচতে চাই। সব জাতীর একটাই আশা বিজয়ের স্বাদে স্বাধীন হয়ে বাচাঁ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
শামীম খান
বাহ বেশ লিখেছেন ভাই ।
মাথা উচুঁ করে বাঁচতে চাই।
সব জাতীর একটাই আশা
বিজয়ের স্বাদে স্বাধীন হয়ে বাচাঁ।
শুভ কামনা সতত ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।