দক্ষিণা হাওয়ায় আর ওড়ে না আঁচল, জানালাতে দাঁড়িয়ে বলিনা মা চল।। জানালা দিয়ে রোজ আসত মিষ্টি রোদ্দুর, ছোট বাড়ি দেখা যায়, যায় চোখ যদ্দুর।। বস্তির ছেলে মেয়ে বাড়িটার চারপাশ, অর্থের দৈন্যতায় থাকত বারোমাস।। আমাদের টেবিলটায় খাবার যে কত্ত! ওরা তখন ডাস্টবিনে কুঁড়াতে মত্ত।। তবু ওরা হাসি খুশি নেই বস্ত্র-অন্ন, বাজেটা বড়লোকের নয় ওদের জন্য। ছিনতায়ের খপ্পরে একদিন রাত্রে ভয়ে মরি অবস্থা শক্তি নেই গাত্রে। বস্তির এক ছেলে জীবনটা বিলিয়ে, আমাকে বাঁচাল হিসেব না মিলিয়ে! সেই থেকে জানালাটা আজ তক বন্ধ, আসে যদি আর্তনাদ সেই ভয়-দ্বন্দ্ব।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ আক্তারুজ্জামান
আমাদের টেবিলটায় খাবার যে কত্ত!
ওরা তখন ডাস্টবিনে কুঁড়াতে মত্ত।।
তবু ওরা হাসি খুশি নেই বস্ত্র-অন্ন- ওদের খুশি না থেকে আর উপায় কি বলুন! বেশ সুন্দর হয়েছে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।